সৈয়দ আবদুস সোবহান
বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ
সৈয়দ আবদুস সোবহান বাংলাদেশের জামালপুর জেলার রাজনীতিবিদ, আইনজীবী, ভাষা সৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক যিনি তৎকালীন জামালপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।[১] ভাষা আন্দোলনে অবদান রাখার জন্য তাকে ২০১২ সালে মরনোত্তর ‘জামালপুর জেলা একুশে সম্মাননাপত্র -২০১২ প্রদান করা হন।[২]
অ্যাডভোকেট সৈয়দ আবদুস সোবহান | |
---|---|
জামালপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯ – ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | জামালপুর |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
সন্তান | দুই কন্যা |
পুরস্কার | ‘জামালপুর জেলা একুশে সম্মাননাপত্র -২০১২’ |
প্রাথমিক জীবন
সম্পাদনাসৈয়দ আব্দুস সোবহান জামালপুরের আমলাপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন।
রাজনৈতিক জীবন
সম্পাদনাসৈয়দ আবদুস সোবহান আইনজীবী, ভাষা সৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। তিনি ৬ দফা আন্দোলন, ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন।
১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন জামালপুর-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[১]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "২য় জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "তিন ভাষা সৈনিককে মরনোত্তর সম্মাননা"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১২। ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |