সুখোথাই ঐতিহাসিক নগর ও সংশ্লিষ্ট ঐতিহাসিক নগরসমূহ

সুখোথাই ঐতিহাসিক নগর ও সংশ্লিষ্ট ঐতিহাসিক নগরসমূহ[] একটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান যার মধ্যে সুখোথাই ঐতিহাসিক উদ্যান, কামফায়েন ফেট ঐতিহাসিক উদ্যানসি সাতচানালাই ঐতিহাসিক উদ্যান অন্তর্গত। এই ঐতিহাসিক উদ্যানগুলিতে ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ শতাব্দীর সুখোথাই সাম্রাজ্যের তিনটি প্রধান শহরের অবশিষ্টাংশ সংরক্ষিত আছে। সুখোথাই সাম্রাজ্যকে থাই সাম্রাজ্যগুলির মধ্যে প্রথম বলে গণ্য করা হয়।

সুখোথাই ঐতিহাসিক নগর ও সংশ্লিষ্ট ঐতিহাসিক নগরসমূহ
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান
ওয়াট সি চুম, সুখোথাই ঐতিহাসিক উদ্যান, সুখোথাই প্রদেশ, থাইল্যান্ড
মানদণ্ডসাংস্কৃতিক: ১, ৩
সূত্র৫৭৪
তালিকাভুক্তকরণ১৯৯১ (১৫ সভা)

সুখোথাই ঐতিহাসিক উদ্যান

সম্পাদনা

সুখোথাই ঐতিহাসিক উদ্যানে অধুনা উত্তর থাইল্যান্ডে অবস্থিত ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ শতাব্দীতে সুখোথাই সাম্রাজ্যের রাজধানী সুখোথাই নগরের অবশিষ্টাংশ সংরক্ষিত আছে। সুখোথাই কথাটির আক্ষরিক অর্থ সুখের সূর্যোদয়। এটি অধুনা সুখোথাই প্রদেশের রাজধানী আধুনিক সুখোথাই শহরের কাছেই অবস্থিত। নগরের চারপাশের দেওয়াল পূর্ব-পশ্চিমে ২ কিমি ও উত্তর-দক্ষিণে ১.৬ কিমি একটি আয়তক্ষেত্র তৈরী করেছে। ৭০ বর্গ কিলোমিটার এলাকায় মোট ১৯৩ টি ধ্বংসাবশেষ আছে। প্রতি দেওয়ালের মাঝখানে একটি করে দরজা আছে। ভিতরে রাজপ্রাসাদ ও ২৬ টি মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ আছে, যার মধ্যে বৃহত্তম হল ওয়াট মহাথাট।

সি সাতচানালাই ঐতিহাসিক উদ্যান

সম্পাদনা

সি সাতচানালাই ঐতিহাসিক উদ্যানে দ্বিতীয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নগর সি সাতচানালাই-এর ধ্বংসাবশেষ আছে। এটি ইওম নদীর তীরে সুখোথাই প্রদেশের অন্তর্গত আধুনিক সি সাতচানালাই শহরের কাছে অবস্থিত। এই ঐতিহাসিক উদ্যানে ২১৫ টি ধ্বংসাবশেষ আছে।

কামফায়েন ফেট ঐতিহাসিক উদ্যান

সম্পাদনা

কামফায়েন ফেট ঐতিহাসিক উদ্যান কামফায়েন ফেটে অবস্থিত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান।

তালিকা

সম্পাদনা
নাম ধরন অবস্থান ছবি
সুখোথাই ঐতিহাসিক উদ্যান ঐতিহাসিক নগর মুয়েয়াং সুখোথাই জেলা, সুখোথাই প্রদেশ  
সি সাতচানালাই ঐতিহাসিক উদ্যান ঐতিহাসিক নগর সি সাতচানালাই জেলা, সুখোথাই প্রদেশ  
কামফায়েন ফেট ঐতিহাসিক উদ্যান ঐতিহাসিক নগর মুয়েয়াং কামফায়েন ফেট জেলা, কামফায়েন ফেট প্রদেশ  

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. UNESCO World Heritage Centre। "Historic Town of Sukhothai and Associated Historic Towns - UNESCO World Heritage Centre"। Whc.unesco.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০২-২৮ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা