শ্রী মহামারিয়াম্মান মন্দির, কুয়ালালামপুর
নিম্নলিখিত নিবন্ধটির বর্তমানে "অন্য ভাষা" থেকে বাংলায় অনুবাদের কাজ চলছে। দয়া করে এটি অনুবাদ করে আমাদেরকে সহায়তা করুন। যদি অনুবাদ করা শেষ হয়ে থাকে তাহলে এই নোটিশটি সরিয়ে নিন। |
শ্রী মহামারিয়াম্মান মন্দির (Tamil: ஸ்ரீ மகாமாரியம்மன் திருக்கோவில், Śrī Māriyammaṉ Kōvil) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের প্রাচীনতম হিন্দু মন্দির। ১৮৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত মন্দিরটি জালান বন্দরের (পূর্বনাম হাই স্ট্রিট) চিনাটাউনের প্রান্তে অবস্থিত। ১৯৬৮ সালে দক্ষিণ ভারতীয় মন্দিরের শৈলীতে অলঙ্কৃত 'রাজা গোপুরম' টাওয়ার সমন্বিত একটি নতুন কাঠামো তৈরি করা হয়েছিল।
শ্রী মহামারিয়াম্মান মন্দির, কুয়ালালামপুর | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | হিন্দুধর্ম |
ঈশ্বর | মারিয়াম্মান |
অবস্থান | |
অবস্থান | কুয়ালালামপুর |
রাজ্য | যুক্তরাষ্ট্রীয় অঞ্চল |
দেশ | মালয়েশিয়া |
স্থানাঙ্ক | ৩°৮′৩৬″ উত্তর ১০১°৪১′৪৭″ পূর্ব / ৩.১৪৩৩৩° উত্তর ১০১.৬৯৬৩৯° পূর্ব |
স্থাপত্য | |
ধরন | দ্রাবিড় স্থাপত্য |
সৃষ্টিকারী | কে. থাম্বোসামি পিলে |
সম্পূর্ণ হয় | ১৮৭৩ |
এর সূচনা থেকেই মন্দিরটি প্রাথমিক ভারতীয় অভিবাসীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাসনার স্থান প্রদান করে এবং এখন এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ও জাতীয় ঐতিহ্য।
ইতিহাস
সম্পাদনাশ্রী মহামারিয়ম্মান মন্দিরটি ১৮৭৩ সালে কে. থাম্বোসামি পিল্লাই দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং প্রাথমিকভাবে পিল্লাই পরিবার এটি একটি ব্যক্তিগত মন্দির হিসাবে ব্যবহার করেছিল। পরিবারটি ১৯২০ এর দশকের শেষের দিকে মন্দিরের দরজা জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয় এবং অবশেষে মন্দিরের পরিচালনা একটি ট্রাস্টি বোর্ডের কাছে হস্তান্তর করে।
এটি মালয়েশিয়ার প্রাচীনতম কার্যকরী হিন্দু মন্দির। এটি দেশের সবচেয়ে ধনী হিসেবেও পরিচিত। মন্দিরটি মূলত কুয়ালালামপুর রেলওয়ে স্টেশনের কাছাকাছি কোথাও স্থাপন করা হয়েছিল। এটি জালান তুন এইচএস বরাবর তার বর্তমান অবস্থানে স্থানান্তরিত হয়েছে। ১৯৮৫ সালে লি (কেএল-এর চায়নাটাউনের পাশে)।
১৮৮৭ সালে প্রাথমিক আটাপ কাঠামো ভেঙে ফেলা হয় এবং এর জায়গায় একটি ইটের ভবন তৈরি করা হয়। ১৯৬৮ সালে সমাপ্ত বর্তমান মন্দির নির্মাণের পথ তৈরি করার জন্য এই কাঠামোটি ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। মন্দিরের চিত্তাকর্ষক প্রবেশদ্বার গোপুরম নামে পরিচিত ১৯৭২ সালে সম্পন্ন হয়েছিল। ১৯৭৩ সালে নতুন মন্দিরটি পবিত্র করা হয়েছিল।