শুকরুল্লাহ
শুকরুল্লাহ ছিলেন ১৫শতকের উসমানীয় ইতিহাসবিদ ও কূটনীতিক।[২][১] তিনি প্রথম দিকের উসমানীয় ইতিহাসবিদদের একজন ছিলেন।
শুকরুল্লাহ | |
---|---|
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | ১৩৮৮ |
মৃত্যু | ১৪৬৪ এর পর[১] |
ধর্ম | ইসলাম |
যুগ | মধ্যযুগ |
অঞ্চল | উসমানীয় সাম্রাজ্য |
প্রধান আগ্রহ | উসমানীয় ইতিহাস |
উল্লেখযোগ্য কাজ | বেহজাতুত তাওয়ারিখ |
জীবনী
সম্পাদনাশুকরুল্লাহ ১৩৮৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং তার পিতার নাম শাহাবুদ্দিন আহমেদ। তিনি ১৪০৯ সালে উসমানীয় চাকরিতে প্রবেশ করেন,[১] এবং তিনি বুরসায় বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৪৪৯ সালে শুকরুল্লাহকে দ্বিতীয় মুরাদ কয়ুনলু কনফেডারেসিতে রাষ্ট্রদূত হিসাবে প্রেরণ করেছিলেন।[৩] এখানে থাকাকালে জাহান শাহের শাসনামলে তিনি ওঘুজ তুর্কিদের ইতিহাসের মুখোমুখি হন।[৩]
কাজ করে
সম্পাদনাতার রচনার মধ্যে ঐতিহাসিক এবং ধর্মীয় উভয় লেখাই অন্তর্ভুক্ত। তিনি ১৪৫৯ সালে ফার্সি ভাষায় বেহজাতুত তাওয়ারিখ (ইতিহাসের আনন্দ) নামে একটি বিখ্যাত সার্বজনীন ইতিহাস লিখেছেন এবং মাহমুদ পাশা অ্যাঞ্জেলোভিকের কাছে উপস্থাপন করেছেন।[২] তার কাজ পরবর্তী উসমানীয় ইতিহাসবিদরা ব্যবহার করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ Nur, Sara (২০১০)। ŞÜKRULLAH - An article published in Turkish Encyclopedia of Islam। TDV İslâm Ansiklopedisi। পৃষ্ঠা 257–258। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ The Oxford History of Historical Writing Volume 3: 1400–1800, José Rabasa,D. Daniel R. Woolf, p. 196, 2011 by Oxford University Press
- ↑ ক খ Muslu 2016, পৃ. 62-63।
উৎস
সম্পাদনা- Muslu, Cihan Yüksel (২০১৬)। The Ottomans and the Mamluks: Imperial Diplomacy and Warfare in the Islamic World। I.B. Tauris।