শাপলা চত্বর
শাপলা চত্বর ঢাকার মহানগরের বাণিজ্যিক কেন্দ্র মতিঝিলের একটি সড়ক সংযোগ চত্বর। শাপলা চত্বর মতিঝিল সড়ক, টয়েনবি সড়ক, টয়েনবি সার্কুলার সড়ক ও দক্ষিণ কমলাপুর অভিমুখী একটি সড়ক যুক্ত করেছে।[১] চত্বরে স্থাপিত বিশালাকারের শাপলা ফুলের ভাস্কর্য আছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও সোনালী ব্যাংকের সদর দপ্তর এ চত্বরের পাশে অবস্থিত দুটি উল্লেখযোগ্য স্থাপনা।[২] ২০১৩ সালে এস্থানে বিক্ষোভ সমাবেশের ঘটনা চত্বরের নামে ২০১৩ শাপলা চত্বর বিক্ষোভ হিসেবে অভিহিত।[৩]
শাপলা চত্বর | |
---|---|
শিল্পী | আজিজুল জলিল পাশা |
সমাপ্তির তারিখ | ১৫ জুন, ১৯৭৭ |
বিষয় | সাদা শাপলা |
অবস্থান | মতিঝিল, ঢাকা |
২৩°৪৩.৫৯′ উত্তর ৯০°২৫.৩০′ পূর্ব / ২৩.৭২৬৫০° উত্তর ৯০.৪২১৬৭° পূর্ব |
শাপলা ভাস্কর্য
সম্পাদনাঢাকা মহানগরের সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য চত্বরের মধ্যে ফোয়ারাসহ বাংলাদেশের জাতীয় ফুল সাদা শাপলার ভাস্কর্য স্থাপিত হয়েছে। এটি সাদা শাপলা নিয়ে বানানো প্রথম ভাস্কর্য। স্থপতি আজিজুল জলিল পাশা এটির নির্মাতা। ১৯৭৭ সালের ১৫ জুন ভাস্কর্যের উদ্বোধন করা হয়। শাপলা ফুলের ভাস্কর্যের জন্য এস্থানের নাম "শাপলা চত্বর" হয়েছে। সোনালী ব্যাংকের মতিঝিল শাখা ভাস্কর্যের দেখভাল করে।[২]
চিত্রশালা
সম্পাদনা-
ভাস্কর্যের নিকট দৃশ্য
-
রাতের শাপলা চত্বর
-
ব্যস্ত ট্রাফিক থাকা অবস্থায় চত্বর
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ মো. আবু হাসান ফারুক (২০০৬)। "মতিঝিল থানা"। সিরাজুল ইসলাম। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ ক খ রুবেল, শরিফ (২০২৩-০২-২৪)। "বিলবোর্ড, পোস্টারে বন্দি শাপলা!"। মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-২৬।
- ↑ "শাপলা চত্বরের ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হেফাজতের অভিযোগ"। দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। ২০২৪-১১-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-২৬।