শতকোটিপতি

যার মোট সম্পত্তি কোনো নির্দিষ্ট মুদ্রায় (সাধারণত মার্কিন ডলারে) একশত কোটি

শতকোটিপতি বা বিলিয়নেয়ার (ইংরেজি: billionaire) বলতে সেই ব্যক্তিকে বোঝায় যার মোট সম্পত্তি কোনো নির্দিষ্ট মুদ্রায় কমপক্ষে এক শতকোটি (১,০০,০০,০০,০০০) বা শর্ট স্কেল পদ্ধতিতে এক বিলিয়ন (১,০০০,০০০,০০০)। শতকোটিপতিদের নির্ধারণের জন্য সাধারণত মার্কিন ডলার, ইউরো বা পাউন্ড স্টার্লিঙের মতো উচ্চমূল্যের মুদ্রা ব্যবহার করা হয়। মার্কিন ব্যবসায়িক ম্যাগাজিন ফোর্বস প্রতি বছর মার্কিন ডলার শতকোটিপতিদের একটি বৈশ্বিক তালিকা তৈরি করে, আর এর ইন্টারনেট সংস্করণকে বাস্তব সময় অনুযায়ী হালনাগাদ করা হয়।[] মার্কিন খনিজ তেল ধনকুবের জন ডি. রকফেলার ১৯১৬ সালে মার্কিন ডলারে বিশ্বের প্রথম নিশ্চিতকৃত শতকোটিপতি হয়েছিলেন।[]

ইলন মাস্ক, বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি ও শতকোটিপতি, এপ্রিল ২০১৯।

এপ্রিল ২০২৪-এর হিসাব অনুযায়ী বিশ্বজুড়ে মোট ২,৭৮১ জন মার্কিন ডলারে শতকোটিপতি রয়েছে আর তাদের সম্মিলিত সম্পত্তি ১৪.২ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি, যা ২০২৩ সালের ১২.২ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত।[][] চীনভিত্তিক সংস্থা হুরুনের মতে ২০২২ সালে বিশ্বে শতকোটিপতিদের সংখ্যা ৩,৩৮১।[] ২০২৪ সালের অক্সফাম প্রতিবেদন অনুসারে বিশ্বের এক শতাংশ শীর্ষ ধনীর কাছে বিশ্বের ৪৫ শতাংশ সম্পত্তি রয়েছে,[] যা সমগ্র মানবজাতির ৯৫ শতাংশের তুলনায় বেশি।[] ২০২৪ সালের অক্টোবরে ১৭ জন ব্যক্তি মার্কিন ডলারে "সেন্টিবিলিয়নেয়ার" বা "হেক্টোবিলিয়নেয়ার"-এর মর্যাদায় পৌছেছে, অর্থাৎ তাদের মোট সম্পত্তি কমপক্ষে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।[]

পরিভাষা

সম্পাদনা

যেসব ব্যক্তিদের মোট সম্পত্তি কোনো নির্দিষ্ট মুদ্রায় কমপক্ষে এক শতকোটি (১,০০,০০,০০,০০০) বা শর্ট স্কেল পদ্ধতিতে এক বিলিয়ন (১,০০০,০০০,০০০) তাদের "শতকোটিপতি" বা "বিলিয়নেয়ার" বলা হয়। বাংলা গণমাধ্যমে এদের অনেকসময় ধনকুবের বলা হয়, যেখানে হিন্দুধর্মে ধনের দেবতা কুবেরের সাথে শতকোটিপতিদের তুলনা করা হয়েছে। এছাড়া এদের কদাচিৎ আরবপতি[] বলা হয়, যা সম্ভবত হিন্দি শব্দ अरबपति থেকে গৃহীত।

এছাড়া শতকোটিপতিদের শ্রেণীবিভাগ হিসাবে ইংরেজিভাষী জগতে নিম্নলিখিত শব্দগুলি প্রচলিত:

  • সেন্টিবিলিয়নেয়ার (ইংরেজি: centibillionaire) বা হেক্টোবিলিয়নেয়ার (ইংরেজি: hectobillionaire) — যার মোট সম্পত্তি কোনো নির্দিষ্ট মুদ্রায় কমপক্ষে একশত বিলিয়ন (১০০,০০০,০০০,০০০) বা দশ হাজার কোটি (১,০০,০০,০০,০০,০০০)। মার্কিন ডলার হিসাবে ১৯৯৯ সালে বিল গেটস প্রথম সেন্টিবিলিয়নেয়ার হয়েছিলেন।
  • ট্রিলিয়নেয়ার (ইংরেজি: trillionaire)[১০] — যার মোট সম্পত্তি কোনো নির্দিষ্ট মুদ্রায় কমপক্ষে এক ট্রিলিয়ন (১,০০০,০০০,০০০,০০০) বা এক লাখ কোটি (১০,০০,০০,০০,০০,০০০)। ২০২৫-এর হিসাব অনুযায়ী, মার্কিন ডলার হিসাবে বিশ্বে কোনো ট্রিলিয়নেয়ার নেই।[]

মার্কিন ডলারে বর্তমান শতকোটিপতি

সম্পাদনা
 
সম্পত্তি গোষ্ঠী অনুযায়ী সম্পত্তির বৈশ্বিক বণ্টন, ২০২১। সূত্র: ক্রেদি সুইস।

২০১৯ সালের নভেম্বরের ইউবিএস/পিডব্লিউসি শতকোটিপতি প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে ৬৬টি দেশ থেকে মোট ২,১০১ জন মার্কিন ডলার শতকোটিপতি ছিল, এবং তাদের সম্মিলিত সম্পত্তি ৮.৫ ট্রিলিয়ন ডলার।[১১][১২] ঐ একই প্রতিবেদন অনুসারে শতকোটিপতিরা দীর্ঘস্থায়িত্বে যথেষ্ট ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে, আর তাদের নিয়ন্ত্রিত কোম্পানিগুলি সাফল্য ভোগ করেছিল। শতকোটিপতিদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলির প্রদত্ত লাভ ১৭.৮ শতাংশ। এই প্রতিবেদনের সম্পাদকদের মতে এই "বিলিয়নেয়ার ইফেক্ট" বুদ্ধির সঙ্গে ঝুঁকি নেওয়া এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও বিনিয়োগের ইচ্ছাপ্রকাশের সাথে জড়িত।

শতকোটিপতিদের বেশিরভাগই পুরুষ এবং ২০১৫ সালের ফোর্বসের তালিকায় নারী শতকোটিপতিদের সংখ্যা ১১ শতাংশেরও কম (১,৮২৬ জনের মধ্যে ১৯৭ জন)।[১৩] বিভিন্ন দেশের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শতকোটিপতির সংখ্যা সর্বোচ্চ যা ২০১৫ সালে ৫৩৬।[১৩] অন্যদিকে, ২০১৫ সালে চীন, ভারতরাশিয়ায় মার্কিন ডলার শতকোটিপতিদের সংখ্যা যথাক্রমে ২১৩, ৯০ ও ৮৮।[১৪][১৫] ঐ একই সালে কেবল ৪৬ জন শতকোটিপতিদের বয়স ৪০-এর নিচে,[১৩] আর ২০১০ সালের মার্কিন শতকোটিপতিদের তালিকায় গড় বয়স ৬৬।[১৬]

মোট সম্পত্তি নির্ধারণের জন্য বিভিন্ন সংস্থার বিভিন্ন প্রণালী রয়েছে আর ব্যক্তিগত অর্থ বিষয়ক সমস্ত তথ্য লভ্য নাও হতে পারে। ২০২০-এর দশক জুড়ে সূত্র ও বছরভেদে ইলন মাস্ক, জেফ বেজোস কিংবা বার্নার্ড আর্নল্ট ও তার পরিবারকে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির শিরোপা দেওয়া হয়েছে।

২০১৯ সালে মার্কিন ডলারে ১৯ জন ব্যক্তি নতুন শতকোটিপতি হয়ে গিয়েছিলেন, যার মধ্যে চারজন ব্যক্তি মৃত্যু বা বিবাহবিচ্ছেদের জন্য শতকোটিপতি হয়ে গিয়েছিলেন, যেমন জুলিয়া কক এবং জেফ বেজোসের প্রাক্তন স্ত্রী ম্যাককেনজি স্কট[১৭] ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ৪৬% হারে নারী শতকোটিপতিদের সংখ্যাবৃদ্ধি হয়েছিল, যা একই সময়কালে পুরুষ শতকোটিপতিদের সংখ্যাবৃদ্ধির হারের (৩৯%) তুলনায় বেশি। ২০১৯ সালে বিশ্বজুড়ে ২৩৩ জন নারী শতকোটিপতি ছিল, যা ২০১৩ সালে ১৬০ জন ছিল।[১১]

শিক্ষা ও কর্ম অভিজ্ঞতা

সম্পাদনা

বিভিন্ন পটভূমি থেকে শতকোটিপতিরা এসেছে। শীর্ষ ৪০০ জন শতকোটিপতিদের উপর শিক্ষা ও কর্ম ইতিহাসের এক পর্যবেক্ষণে শিক্ষা ও সাফল্যের মধ্যে সম্বন্ধের অভাব পাওয়া গিয়েছে। প্রায় ৩০ শতাংশ শতকোটিপতিদের কোনো প্রথাগত ডিগ্রি নেই,যা অন্যান্য শিক্ষাগত পটভূমিদের ছাপিয়ে গিয়েছে। শতকোটিপতিরা উচ্চ শিক্ষায় সাধারণত অর্থনীতিঅর্থসংস্থান নিয়ে পড়াশুনা করেছে, কিন্তু এটি শতকোটিপতিদের শিক্ষার মাত্র ১৫.৫ শতাংশ।[১৮][১৯]

শতকোটিপতি হওয়ার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্বন্ধ সামান্য। শীর্ষ ৪০০ জন শতকোটিপতিদের মধ্যে মাত্র ৯৯ জন শীর্ষ ১০টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশুনা করেছিল, যা উচ্চশিক্ষিত নয় এমন শতকোটিপতিদের মোট সংখ্যার তুলনায় কম। ২১ জন শতকোটিপতি সামরিক বাহিনীতে কাজ করেছিল, যা কোনো একক বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় বেশি।[১৯]

কম্পিউটার বিজ্ঞান অধীতদের বাদ দিয়ে খুব কমসংখ্যক উচ্চশিক্ষিত শতকোটিপতিরা চর্চার ক্ষেত্র হিসাবে ব্যবসাকে বেছে নিয়েছিল। ১২ জন কম্পিউটার বিজ্ঞান অধীত শতকোটিপতিদের সবাই কম্পিউটার বিজ্ঞানে কাজ করেছিল, প্রকৌশলী শতকোটিপতিদের অর্ধেকজন প্রকৌশলে কাজ করেছিল এবং অর্থনীতি ও অর্থসংস্থান অধীত শতকোটিপতিদের এক-চতুর্থাংশও অর্থনীতি বা অর্থসংস্থান নিয়ে কাজ করেনি। শতকোটিপতিরা সাধারণত বিক্রয় ও সামরিক খাতে প্রবেশ করে।[১৯]

বৈষম্য

সম্পাদনা
 
২০১০ ও ২০১৬ সালের মধ্যে যেসব শতকোটিপতিদের মোট সম্পত্তি বিশ্ব জনসংখ্যার অর্ধেকের সমান।[২০]

২০১৬ সালের একটি অক্সফাম প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্ব জনসংখ্যা ৪০ কোটি বৃদ্ধি পাওয়ায় দরিদ্রতম ৯৫ শতাংশের সম্পত্তি ৩৮ শতাংশ হারে কমে গিয়েছিল।[২০] একই সময়কালে ফোর্বসের তালিকায় ভুক্তিদের মধ্যে ধনীতম ৬২ জন ব্যক্তিদের সম্মিলিত সম্পত্তি ৫০০ বিলিয়ন ডলার (৩৫০ বিলিয়ন পাউন্ড) থেকে ১.৭৬ ট্রিলিয়ন ডলারে বৃদ্ধিলাভ করেছিল। ২০১৭ সালের একটি অক্সফাম প্রতিবেদনের মতে, কেবল আটজন শতকোটিপতিদের সম্পত্তি সমগ্র মানবজাতির অর্ধেকের প্রায় সমান।[২১][২২] তবে ঋণকে ঋণাত্মক সম্পত্তি ধরার জন্য অক্সফাম প্রতিবেদনটি সমালোচিত হয়েছে, যার ফলে প্রচুর পরিমাণে ঋণ গ্রহণকারী ধনী ব্যক্তিদের দরিদ্র বা ধনী নয় বলে ধরা হয়েছে।[২৩]

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Miller, Matthew; Kroll, Luisa (১০ মার্চ ২০১০)। "Bill Gates No Longer World's Richest Man"ফোর্বস। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১০ 
  2. O'Donnell, Carl (১১ জুলাই ২০১৪)। "The Rockefellers: The Legacy Of History's Richest Man"। ২০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০১৪ 
  3. Peterson-Withorn, Chase। "Forbes' 38th Annual World's Billionaires List: Facts And Figures 2024"Forbes (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২২ 
  4. Peterson-Withorn, Chase। "Forbes' 37th Annual World's Billionaires List: Facts And Figures 2023"Forbes (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২২ 
  5. Block, Fang। "U.S. Boasts 38% of the World's Population of Centi-Millionaires"Barron's 
  6. "ধনকুবেরদের ধন আগের চেয়েও দ্রুত বাড়ছে: অক্সফাম – DW – 20.01.2025"dw.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০১-২১ 
  7. "World's top 1% own more wealth than 95% of humanity, as "the shadow of global oligarchy hangs over UN General Assembly," says Oxfam"Oxfam International (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৯-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২২ 
  8. Mohamed, Theron (২০২৪-১০-২২)। "Meet the 17 people in the $100 billion club — who are jointly worth more than Amazon or Google"Business Insider Africa (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২২ 
  9. সংস্থা, সংবাদ। "২৮ বছর বয়সেই বিশ্বের অন্যতম কনিষ্ঠ আরবপতি টমাস হিলি"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০১-২১ 
  10. "Dictionary.com | Meanings & Definitions of English Words"Dictionary.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০১-২১ 
  11. "UBS/PwC Billionaires Report 2019"UBS.com (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২০ 
  12. "Billionaires insights 2018"Billionaires insights (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২০ 
  13. "Behind the Numbers in Forbes' Billionaires List"U.S. News & World Report। ২ মার্চ ২০১৫। ২৬ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৮ 
  14. "Inside The 2015 Forbes Billionaires List: Facts And Figures"ফোর্বস। ২ মার্চ ২০১৫। ২৮ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৫ 
  15. "A Record 90 Indians On Forbes Billionaires List 2015"ফোর্বস। ৩ মার্চ ২০১৫। ২ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৫ 
  16. Rappeport, Alan (৯ মার্চ ২০১১)। "Brics becoming billionaire factory"ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস। ৯ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০১১ 
  17. "Newcomers: These 19 Billionaires Join the Forbes 400 List in 2019"ফোর্বস। ৩ অক্টোবর ২০১৯। ২৪ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৫ 
  18. Shen, Lucinda (৮ আগস্ট ২০১৬)। "You'd be Surprised How Many Billionaires Don't Have a College Degree"fortune.com। ১৬ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০২১ 
  19. Forrest, Conner (২৩ অক্টোবর ২০১৮)। "These 10 college majors have created more billionaires than any other fields of study"TechRepublic। ১৬ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০২১ 
  20. "62 people own same as half world – Oxfam"অক্সফাম। ২৯ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১৬ 
  21. Ratcliff, Anna (১৬ জানুয়ারি ২০১৭)। "Just 8 men own same wealth as half the world" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। অক্সফাম। ১৬ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৭ 
  22. Mullany, Gerry (১৬ জানুয়ারি ২০১৭)। "World's 8 Richest Have as Much Wealth as Bottom Half of Global Population"দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। ১৬ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৭ 
  23. "Are 26 billionaires worth more than half the planet? The debate, explained."vox.com। ২২ জানুয়ারি ২০১৯। ৮ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৯ 

আরও পড়ুন

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা
  •   উইকিমিডিয়া কমন্সে Billionaires সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।