লোধরান জেলা
লোধরান জেলা (উর্দু: ضِلع لودهراں), কিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে অবস্থিত একটি জেলা। এটির রাজধানী শহরের নাম হচ্ছে লোধরান শহর। এটি নদী শতদ্রু নদীর উত্তর দিকে অবস্থিত। ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী জেলাটির সীমানা: উত্তরে বাহওয়ালপুরের দক্ষিণে অবস্থান করছে মুলতান জেলা, খানেওয়াল জেলা ও বিহারী জেলা; এছাড়াও পশ্চিমে বিহারী ও বাহওয়ালপুর জেলার সীমানা ঘিরে রেখেছে। ১৯৯১ সালে মুলতান থেকে পৃথক জেলা হিসাবে লোধরানকে আলাদা জেলা হিসেবে গঠন করা হয়।[২]:১ এটি পাঞ্জাব প্রদেশের সকল জেলার সর্বনিম্ন মানব উন্নয়ন সূচক বলে পরিলক্ষিত হয়। এটি একটি তুলা উৎপাদন অঞ্চল হিসেবে সুপরিচিত।[৩]
Lodhran District ضِلع لودھراں | |
---|---|
জেলা | |
লোধরান জেলা | |
Map of Punjab with Lodhran District highlighted | |
দেশ | পাকিস্তান |
প্রদেশ | পাঞ্জাব |
রাজধানী | লোধরান শহর |
আয়তন | |
• মোট | ১,৭৯০ বর্গকিমি (৬৯০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১৭)[১] | |
• মোট | ১৭,০০,৬২০ |
• জনঘনত্ব | ৯৫০/বর্গকিমি (২,৫০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | পিএসটি (ইউটিসি+৫) |
তহসিলের সংখ্যা | ৩ |
ওয়েবসাইট | lodhran.gop.pk |
প্রশাসনিক বিভাগ
সম্পাদনালোধরান জেলা ১,৭৯০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে গঠিত এবং ৩টি তহসিল (লোধরান, কহরর পাক্কা ও দুনিয়াপুর) যেখানে ৭৩ টি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে:[৪]
তহসিল | ইউনয়ন পরিষদ |
---|---|
দুনিয়াপুর | ২২ |
কহরর পাক্কা | ২৩ |
লোধরান | ২৮ |
মোট | ৭৩ |
জনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনা১৯৯৮ সালের আদমশুমারীর হিসাব অনুযায়ী, জনসংখ্যার প্রায় ৭০% মানুষ মাতৃভাষা হিসেবে সরাইকি ব্যবহার করে থাকে, এছাড়া অন্যান্য ভাষার মধ্যে পাঞ্জাবি ১৯% এবং উর্দু ৯% রয়েছে।[২]:২১[৫] রাজপুত সম্প্রদায়ের উল্লেখযোগ্য কিছু জনসংখ্যা পরিলক্ষিত হয়ে থাকে যারা মুলত হরিয়ানবী ভাষায় কথা বলে থাকে।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "DISTRICT WISE CENSUS RESULTS CENSUS 2017" (পিডিএফ)। www.pbscensus.gov.pk। ২৯ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৯।
- ↑ ক খ 1998 District Census report of Lodhran। Census publication। 93। Islamabad: Population Census Organization, Statistics Division, Government of Pakistan। ২০০০।
- ↑ "Official Webpage of District Lodhran"। ১৩ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "Tehsils & Unions in the District of Lodhran - Government of Pakistan"। ২০১১-০৮-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-০৯।
- ↑ "Mother tongue": defined as the language of communication between parents and children, and recorded of each individual