রুরাল পাওয়ার কোম্পানী লিমিটেড
রুরাল পাওয়ার কোম্পানী লিমিটেড বাংলাদেশ সরকারের মালিকানাধীন একটি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী কোম্পানি। এর সদরদপ্তর ঢাকায় অবস্থিত।[১][২]
গঠিত | ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯৪ |
---|---|
সদরদপ্তর | ঢাকা, বাংলাদেশ |
যে অঞ্চলে কাজ করে | বাংলাদেশ |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা |
ওয়েবসাইট | Rural Power Company Limited |
অংশীদারিত্ব
সম্পাদনাইতিহাস
সম্পাদনাবাংলাদেশের বিদ্যুৎ সংকট নিরসনের লক্ষ্যে রুরাল পাওয়ার কোম্পানী লিমিটেড (আরপিসিএল) ৩১ ডিসেম্বর, ১৯৯৪ তারিখে যৌথ মূলধনী কোম্পানী ও ফার্মসমূহের নিবন্ধক এর দপ্তর হতে একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী হিসেবে নিবন্ধিত হয়। বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বাপবিবোর্ড) এবং ৫টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি আরপিসিএল এর উদ্যোক্তা। পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে আরো ১২টি সমিতি অংশীদারিত্ব লাভ করায়, বর্তমানে মোট ১৭টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি এবং বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বাপবিবোর্ড) আরপিসিএল এর শেয়ারহোল্ডার। কোম্পানী বর্তমানে তার মালিকানাধীন ৪টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মাধ্যমে ৩৯২ মেগাওয়াট এবং যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত বিপিডিবি-আরপিসিএল পাওয়ারজেন লিমিটেড এর কড্ডাস্থ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের মাধ্যমে ১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে তা জাতীয় গ্রীডে সরবরাহ করে।[৩][৪] পাওয়ার সেল, পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা ও মতামত সত্ত্বেও ২৩ ডিসেম্বর ২০০৪-এ এটি ঢাকা উত্তর পাওয়ার প্রজেক্ট এবং সুইস কোম্পানি অ্যালথমের সাথে অংশীদারিত্বে সাভারে একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাজ শুরু করে।সিগমা হুদা ছিলেন এর আইন উপদেষ্টা।[৫] লাহমেয়ার ইন্টারন্যাশনাল পল্লী পাওয়ার সার্ভিসেস লিমিটেড ময়মনসিংহ ১৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাতিলের জন্য সিঙ্গাপুরের একটি সালিশি আদালতে ২০০৫ সালের অক্টোবরে কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করে।[৬] বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা নিয়ে উভয় কোম্পানির মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল।[৭] বাংলাদেশ সরকার এলআইপিপিএস প্রধান এ জেড রেজাউল হকের বিরুদ্ধে বিদ্যুৎ পরিকল্পনা নাশকতার চেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করে এবং তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করে।[৮]
চলমান বিদ্যুৎ কেন্দ্র
সম্পাদনা- ময়মনসিংহ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
- গাজীপুর ৫২ মেগাওয়াট ডুয়েল ফুয়েল পাওয়ার প্লান্ট
- রাউজান ২৫ মেগাওয়াট ডুয়েল ফুয়েল পাওয়ার প্ল্যান্ট
- গাজীপুর ১০৫ মেগাওয়াট এইচএফও ফায়ার্ড পাওয়ার প্লান্ট[৯]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Govt to offload shares in 9 firms next year"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১ ডিসেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Smart power generation to ensure fuel efficiency"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Rural Power Company Limited (RPCL)"। mpemr.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ Khan, Sharier। "Honesty = Success, Dishonesty = Failure An overview of power sector unbundling in Bangladesh (1996-2006)"। archive.thedailystar.net। Forum। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ Khan, Sharier। "RPCL's high-cost project to overcharge consumers"। archive.thedailystar.net। The Daily Star। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Lahmeyer sues RPCL for compensation"। archive.thedailystar.net। The Daily Star। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "140 MW Mymensingh power plant shut down"। bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ Khan, Sharier। "Power Plant Sabotage Cops raid office to nab Lahmeyer chief"। archive.thedailystar.net। The Daily Star। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ http://www.rpcl.gov.bd/site/page/d028ff80-bfc5-43c4-b7d5-ab93cddabf9c/-