রীতি পাঠক
রীতি পাঠক (জন্ম ১লা জুলাই ১৯৭৭) হলেন মধ্যপ্রদেশের সিধি থেকে নির্বাচিত ভারতের সংসদের নিম্নকক্ষের একজন সদস্য। তিনি ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য। তিনি মধ্যপ্রদেশের সিধি আসন থেকে ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী হিসাবে ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে প্রথমবার লোকসভায় নির্বাচিত হন। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থীকে ১,০৮,০৪৬ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে আসনটি জিতেছিলেন। [১] তিনি ২০১৯ সালে ১৭তম লোকসভায় পুনরায় নির্বাচিত হন। তিনি কংগ্রেস প্রার্থী শ্রী অজয় সিংকে ২,৮৬,৫২০ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে আবার সিধি আসনে জয়ী হয়েছেন। [২] [৩]
রীতি পাঠক | |
---|---|
লোকসভার সংসদ সদস্য | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় সেপ্টেম্বর ২০১৪ | |
সংসদীয় এলাকা | সিধি |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | খাটখারি, মধ্যপ্রদেশ, ভারত | ১ জুলাই ১৯৭৭
রাজনৈতিক দল | ভারতীয় জনতা পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | রজনীশ পাঠক |
সন্তান | ২ |
পিতামাতা | রামকরণ দেব পান্ডে ও শ্যামা পান্ডে |
বাসস্থান | সিধি, মধ্যপ্রদেশ |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | অবধেশ প্রতাপ সিং বিশ্ববিদ্যালয়, রেওয়া |
পেশা | উকিল |
ওয়েবসাইট | ritipathak |
১৬ ডিসেম্বর, ২০১৬ অনুযায়ী উৎস: [১] |
প্রাথমিক জীবন, শিক্ষা এবং ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনারীতি পাঠক (জন্ম রীতি পান্ডে) ১৯৭৭ সালের ১লা জুলাই মধ্যপ্রদেশের সিধির (বর্তমান জেলা সিংরাউলি, মধ্যপ্রদেশ) খাটখারি গ্রামে শ্রীমতী শ্যামা পান্ডে (গৃহকর্ত্রী) এবং শ্রী রামকরণ দেব পান্ডের (আইনজীবী) ঘরে জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি রেওয়াতে বড় হয়েছেন। তিনি ইতিহাস এবং হিন্দি সাহিত্যে স্নাতক ডিগ্রি (বিএ) এবং তারপরে ইতিহাসে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি (গার্লস ডিগ্রি কলেজ, রেওয়া থেকে) করেছেন। তারপর তিনি এলএলবি (আইনে স্নাতক) তে স্নাতক সম্পন্ন করেন।
স্কুল এবং কলেজে থাকাকালীন তিনি সহ-পাঠ্যক্রমিক ক্রিয়াকলাপগুলিতেও সক্রিয় ছিলেন এবং স্নাতক সম্পূর্ণ করার মধ্যেই তিনটি এনসিসি শংসাপত্র সম্পূর্ণ করেছিলেন। তিনি ১৯৯৪ - ৯৫ সালে জিডিসিতে যুগ্ম সচিব ছিলেন
১৯৯৭ সালে, তিনি শ্রী রজনীশ পাঠককে বিয়ে করেন।
- অবধেশ প্রতাপ সিং বিশ্ববিদ্যালয়, রেওয়া থেকে ১৯৯৯ সালে এমএ,
- ২০০২ সালে অবধেশ প্রতাপ সিং ইউনিভার্সিটি রেওয়া থেকে এলএলবি [৪]
সমাজকর্ম ও রাজনীতি
সম্পাদনাতাঁর পরিবারের অনুপ্রেরণা ও সমর্থন নিয়ে তিনি তাঁর নিজ নির্বাচনী এলাকায় নারীদের জন্য সামাজিক কাজ শুরু করেন। যখন তিনি সিধির জিলা পঞ্চায়েত অধ্যক্ষ পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং জয়ী হন, তখন তিনি রাজনীতি ক্ষেত্রে পরিচিত হয়ে ওঠেন। ২০১৪ সালে, তিনি মধ্যপ্রদেশের সিধি নির্বাচনী এলাকা থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং ১,০৮,০৪৬ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হন। তিনি ২০১৯ সালে লোকসভায় পুনরায় নির্বাচিত হন। তিনি বর্তমানে ১৭তম লোকসভার সদস্য।
পদ
সম্পাদনা- সদস্য, কয়লা ও ইস্পাত সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি (১লা সেপ্টেম্বর ২০১৪ - ২৫শে মে ২০১৯)
- সদস্য, পরামর্শদাতা কমিটি, গ্রামীণ উন্নয়ন মন্ত্রনালয়, পঞ্চায়েতি রাজ এবং পানীয় জল পরিষ্কারকরণ। (১লা সেপ্টেম্বর ২০১৪ - ২৫শে মে ২০১৯)
- সদস্য, নারীর ক্ষমতায়ন কমিটি (৫ই ফেব্রুয়ারি ২০১৫ - ২৫শে মে ২০১৯)
- সদস্য, পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটি (১লা মে ২০১৬ - ২৫শে মে ২০১৯)
- জেলা পঞ্চায়েত অধ্যাক্ষ, ২০১০ থেকে ২০১৪ [৫]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Congress demolished in MP, BJP wins 27 out of 29 seats"।
- ↑ "Sidhi Election Result, BJP wins 28 out of 29 seats in MP"।
- ↑ "Members : Lok Sabha"। loksabhaph.nic.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৬-২৪।
- ↑ "Educational Info Of Riti Pathak"।
- ↑ "Details of Riti Pathak"।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাটেমপ্লেট:মধ্যপ্রদেশ থেকে ১৬তম লোকসভা সদস্য টেমপ্লেট:মধ্যপ্রদেশের ১৭তম লোকসভা সদস্য