রিচার্ড ব্রানসন
স্যার রিচার্ড চার্লস নিকোলাস ব্রানসন (জন্ম ১৮ জুলাই ১৯৫০) হলেন একজন ইংরেজ ব্যবসায়ী এবং বিনিয়োগকারী। তিনি ভার্জিন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত।[৩]
স্যার রিচার্ড ব্রানসন | |
---|---|
জন্ম | রিচার্ড চার্লস নিকোলাস ব্রানসন ১৮ জুলাই ১৯৫০ |
পেশা | ভার্জিন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা |
কর্মজীবন | ১৯৬৬-বর্তমান |
পিতা-মাতা | ইভা ব্রানসন |
রিচার্ড ব্রানসন মাত্র ১৬ বছর বয়সে "স্টুডেন্ট" নামে একটি ম্যাগাজিন প্রকাশ করেন।[৪] ১৯৭০ সালের দিকে তিনি গানের রেকর্ড মেইলের মাধ্যমে গ্রাহলের বাসায় পৌছে দেওয়ার ব্যবসা শুরু করেন। ১৯৭২ সাল নাগাদ এই ব্যবসা ধীরে ধীরে বড় হতে থাকলে তিনি গানের রেকর্ডের স্টোর প্রতিষ্ঠা করেন। এই স্টোরই পরবর্তীকালে ভার্জিন মেগাস্টোরে রূপ নেয়। ১৯৮০ সালের দিকে ব্রানসনের রেকর্ড ব্যবসা ও মেগাশপের ব্যবসা ফুলে ফেঁপে ওঠে। ১৯৮২ সালে তিনি ভার্জিন আটলান্টিক ও ভার্জিন রেকর্ডস মিউজিক লেভেল প্রতিষ্ঠা করেন।[১]
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ারের তালিকা অনুযায়ী রিচার্ড ব্রানসন হলেন যুক্তরাজ্যের চতুর্থ ধনী নাগরিক। তার আনুমানিক মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৪.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।[১]
প্রাথমিক জীবন
সম্পাদনাব্রানসন লন্ডনের ব্ল্যাকহেথে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার এডওয়ার্ড জেমস ব্রানসনে এবং ইভা হান্থলি ব্রানসনের জ্যৈষ্ঠ পুত্র।[৫][৬] তার দাদা রাইট অনারেবল স্যার জর্জ আর্থার হারউইন ব্রানসন ছিলেন হাই কর্মরত অফ জাস্টিসের প্রধান বিচারক।[৭][৮] ষোল বছর বয়স পর্যন্ত তিনি স্কুল শিক্ষা গ্রহণ করেন। স্কুলে তার ফলাফল ছিল অত্যন্ত হতাশাজনক কিন্তু পরবর্তীতে জনসাধারণের সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রতিভাব প্রদর্শন করেন।[৯]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ "Richard Branson"। Forbes। মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ Losing My Virginity (p.239) "I do not believe in God, but as I sat there in the damaged [balloon] capsule, hopelessly vulnerable to the slightest shift in weather or mechanical fault, I could not believe my eyes."
- ↑ "London's 1000 most influential people 2010: Tycoons & Retailers"। Evening Standard। London। ২৬ নভেম্বর ২০১০। ৩ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০১১।
- ↑ Hawn, Carleen (১ আগস্ট ২০০৬)। "Branson's Next Big Bet"। CNN। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১০।
- ↑ "Edward Branson"। The Daily Telegraph। London। ৮ মে ২০১১।
- ↑ "Births", The Times, 12 July 1950, pg. 1
- ↑ orthcoming Marriages", The Times, 22 June 1949, pg.7.
- ↑ "Welcome to Bishopsgate School"। ৪ অক্টোবর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৬।
- ↑ "Famous people with Dyslexia"। Dyslexiaonline.com। ৩০ মার্চ ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১০।
আরও পড়ুন
সম্পাদনা- Branson, Richard. Losing My Virginity: How I've Survived, Had Fun, And Made a Fortune Doing Business My Way, 1999, Three Rivers Press. আইএসবিএন ০-৮১২৯-৩২২৯-৩
- Branson, Richard. Losing My Virginity, Revised Edition First Published in Great Britain by Virgin Books Limited, London, 2002
- Branson, Sir Richard and Prescott, Colin. To the Edge of Space: The Adventures of a Balloonist, 2000, Box tree. আইএসবিএন ০-৭৫২২-১৮৬৫-৪
- Branson, Sir Richard. Sir Richard Branson, the Autobiography, 2002, Longman. আইএসবিএন ০-৫৮২-৫১২২৪-৭
- Branson, Sir Richard. Losing my virginity: The autobiography, 2005, আইএসবিএন ০-৭৫৩৫-১০২০-০