রাশেদা কে. চৌধুরী
রাশেদা কে চৌধুরী একজন বাংলাদেশী একাডেমিক এবং ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা।[১][২]
রাশেদা কে চৌধুরী | |
---|---|
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা | |
কাজের মেয়াদ ১২ জানুয়ারি ২০০৭ – ৬ জানুয়ারি ২০০৯ | |
রাষ্ট্রপতি | ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ |
পূর্বসূরী | ফজলুল হক |
উত্তরসূরী | শেখ হাসিনা |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৯৫১ সিলেট, বাংলাদেশ |
জাতীয়তা | পাকিস্তানি (১৯৫১–১৯৭১) বাংলাদেশী (১৯৭১–বর্তমান) |
রাজনৈতিক দল | নির্দলীয় |
পিতামাতা | গোলাম এহিয়া চৌধুরী শারিকুন্নেসা চৌধুরী |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিলেট সরকারি মহিলা কলেজ |
সংক্ষিপ্ত জীবনী
সম্পাদনাচৌধুরীর জন্ম ১৯৫১ সালে, তিনি পড়াশুনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ১৯৭৪ সালে স্নাতকোত্তর করেছেন এরপরই যোগ দেন উন্নয়ন পেশায়। অনেক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করেছেন। বর্তমানে ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক।[৩]
তার পিতা মৃত গোলাম এহিয়া চৌধুরী ছিলেন এমসি কলেজের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ও মা মৃত শারিকুন্নেসা চৌধুরী।
কর্মজীবন
সম্পাদনা২০০৮ সালে তিনি তখনকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[৪]
২০১৭ সালের জানুয়ারিতে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অ্যালামনাইয়ের সভাপতি নির্বাচিত হন।[৫]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Under-18 girls must not be married off"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "NGOs may face tough action"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Girls outperform boys in GPA-5, pass rate in PEC, JSC examinations"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Schools force students to buy extra books"। দৈনিক প্রথম আলো। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Rasheda Choudhury new EDAS President, Toufique Khalidi re-elected General Secretary"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৭।