রাজাবাড়ী ইউনিয়ন
রাজাবাড়ী ইউনিয়ন বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার অন্তর্গত একটি ইউনিয়ন।[১]
রাজাবাড়ী | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
রাজাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ | |
বাংলাদেশে রাজাবাড়ী ইউনিয়নের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৬′৬″ উত্তর ৯০°৩০′৫″ পূর্ব / ২৪.১০১৬৭° উত্তর ৯০.৫০১৩৯° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
জেলা | গাজীপুর জেলা |
উপজেলা | শ্রীপুর উপজেলা |
সরকার | |
আয়তন | |
• মোট | ১৪ বর্গকিমি (৫ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা | |
• মোট | ৭০,৮৪৪ |
• জনঘনত্ব | ৫,১০০/বর্গকিমি (১৩,০০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ১৭৪২ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
প্রশাসনিক এলাকা
সম্পাদনারাজাবাড়ী ইউনিয়নের পূর্বে কাপাসিয়া, পশ্চিমে রাজেন্দ্রপুর, দক্ষিণে শ্রীপুর এবং উত্তরে নলগাঁও ইউনিয়ন অবস্থিত
গ্রাম সমূহের নাম
সম্পাদনা- কাফিলাতলী
- বিন্দুবাড়ী
- ডোয়াইবাড়ী
- বিড়াইমাটি
- মিটালু
- মাধবপুর
- জয়নারায়নপুর
- চাওবন
- বামনগাও
- মালীপাড়া
- রাজাবাড়ী
- চিনাশুখানিয়া
- বটগাছিয়া
- বড়চালা
- ভিটিপাড়া
- চরপাড়া
- নালিয়াটেকী
- রাজারামপুর
- লক্ষীপুর
- নোয়াগাও
- নিশ্চিন্তপুর
- বাদিয়ারচালা
- রাজেন্দ্রপুর
- গিধুরিয়া
- ধলাদিয়া
- সাটিয়াবাড়ী
- পাবরিয়াচালা
- হালুকাইদ
- দলজোর
- গজারিয়া
ইতিহাস
সম্পাদনারাজাবাড়ী ইউনিয়নের ইতিহাস শ্রীপুরের ঐতিহাসিক পটভূমি যুগে বিভিন্ন রাজবংশের শাসনের ক্রমঃ বিবর্তনের বৈশিষ্ট্যে অলংকৃত সম্ভবতঃ মহারাজাধিরাজ শশাঙ্কের রাজত্বকালে ইহা প্রাগ জ্যেতিষপুর রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ইতিহাস বেত্তাগণ অনুমান করেন যে, আনই ভৌমিক বলিয়া প্রাগ জ্যেতিষপুর রাজ্যের সমস্ত রাজা ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া ভালুকা-গফরগাঁও ও শ্রীপুরের উত্তারাঞ্চলের রাজা ছিলেন। তাহার রাজবাড়ি ছিল ফুলবাড়িয়া বানার নদীর তীরে। মহারাজা ধীরাজ শশাঙ্কের পর বাংলাদেশে গোলাপ নামে এক রাজা, বৌদ্ধ রাজত্বের স্থাপন করেন। ঐ সময় হতে সম্ভবতঃ এই অঞ্চলে বৌদ্ধ রাজত্বের সৃষ্টি হয়। ১০৫০ সালে বিখ্যাত সুফী সাধক শাহ সুলতান কমরুদ্দিন রুমী যখন নেত্রকোনায় মদনপুরে আসেন, প্রাগ জ্যেতিষপুর রাজ্যের সমস্ত রাজা মদন গারোর রাজ্যে আস্তানা স্থাপন করেন। এর প্রায় অর্ধ শতাব্দীর পর ভাওয়ালের সুফী সাধক শাহ কারফরমা শাহ ইসলামের মহান বাণী নিয়ে ভাওয়ালে আসেন। তখনও শ্রীপুর এলাকা দুইটি ছোট বৌদ্ধ রাজত্বে বিভক্ত ছিল। একজন ইন্দ্রপাল রাজধানী ইন্দ্রপুরে যা আধুনিক মাওনার নিকট অবস্থিত । অপরজন ভবপাল । তার রাজধানী ছিল রাজাবাড়ী ইউনিয়নের চিনাইশুখানিয়া গ্রামে। সম্ভবত: অষ্টম শতাব্দীতে রাজা ইন্দ্রপাল ইন্দ্রপুর ও তার আশেপাশের এলাকা নিয়ে স্বাধীন রাজ্য গঠন করেন। এটা আদিত্যপালের দীঘি নামে পরিচিত। বর্তমান প্রচলিত নাম ওয়াদ্দা দীঘি। তৎপুত্র রাজা শ্রীপালের নাম অনুসারে শ্রীপুর মৌজার নামকরণ করা হয়। মৌজার নাম অনুসরণ করে শ্রীপুর উপজেলার নামকরণ করা হয়। অভিধানিক অর্থে শ্রী-অর্থ সৌর্ন্দয্য,পুর -অর্থ নগরী অর্থাৎ সৌন্দর্য্যের নগরী। উপজেলার ইতিহাস
১৮৮০ সালে কাপাসিয়া থানা স্থাপন করার পর শ্রীপুর অঞ্চল কাপাসিয়ার অন্তর্ভূক্ত হয় । ১৯১৪ সালের মে মাসে সুষ্ঠু শাসন কায়েমের জন্য শ্রীপুরে একটি ছোট পুলিশ ইনভেষ্টিগেশন স্টেশন খোলা হয়। ১৯৩৩ সালে ৭ই অক্টোবর এখানে একটি পুর্নাংগ থানা স্থাপন করা হয়। ১৯৮৩ সালে উপজেলার সৃষ্টি হয়।
অন্যান্য তথ্য-উপাত্ত
সম্পাদনাশিক্ষা
সম্পাদনাঅর্থনীতি
সম্পাদনাউল্লেখযোগ্য স্থান ও স্থাপনা
সম্পাদনাব্যক্তিত্ব
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "রাজাবাড়ী ইউনিয়ন"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৮।
বাংলাদেশের ইউনিয়ন বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |