মুহাম্মদ ইব্রাহিম (পদার্থবিজ্ঞানী)
মুহাম্মদ ইব্রাহীম, পিএইচডি (জন্ম: ১ ডিসেম্বর, ১৯৪৫) বাংলাদেশি পদার্থবিজ্ঞানী, বিজ্ঞান লেখক এবং বিজ্ঞান সংগঠক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রাক্তন অধ্যাপক।[১] তিনি সেন্টার ফর মাস এডুকেশন ইন সাইন্স (সিএমইএস)-এর প্রতিষ্ঠাতা। বাংলাদেশে সাধারণ মানুষ এবং ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণে তাঁর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। সত্তরের দশক থেকেই তিনি এই প্রক্রিয়া শুরু করেন। [২] এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল বিভিন্ন স্থানে বিজ্ঞান চর্চার গ্রামীণ আনন্দ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা। এর একটি টাঙ্গাইল জেলার সখিপুর উপজেলায় অবস্থিত। তিনি 'বিজ্ঞান সাময়িকী' নামক একটি মাসিক বিজ্ঞান মাসিকের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। ২০০৬ সালে তাকে জনপ্রিয় বিজ্ঞান সাহিত্যের জন্য বাংলা একাডেমি পুরস্কার দেয়া হয়।[৩]
মুহাম্মদ ইব্রাহীম | |
---|---|
জন্ম | |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
মাতৃশিক্ষায়তন | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাউদাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | শিক্ষক |
আত্মীয় | মুহাম্মদ ইউনুস (ভাই) |
প্রারম্ভিক জীবন এবং শিক্ষা
সম্পাদনানয় ভাই-বোনের মধ্যে চতুর্থ,[৪] মুহাম্মদ ইব্রাহিম ১৯৪৫ সালের ১ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম শহরে, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি হাটহাজারী উপবিভাগে কাপ্তাই রোডের পাশে বাথুয়া গ্রামের সওদাগর পরিবারের একজন সদস্য ছিলেন।[৫][৬] তাঁর বাবা ছিলেন হাজী মুহাম্মদ দুলা মিয়া সওদাগর, একজন স্বর্ণকার এবং তাঁর মা ছিলেন সুফিয়া খাতুন। তার এক বড় ভাই প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুস।[৭][৮] ১৯৪৯ সালের দিকে, তাঁর মা মানসিক রোগে আক্রান্ত হন।[৬]
তিনি চট্টগ্রাম কলেজ-এ পড়াশোনা করেন। ১৯৬২ সালের দিকে, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-এর পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন, যেখানে তিনি ১৯৬৫ এবং ১৯৬৬ সালে যথাক্রমে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৭২ সালে সাউদাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পৃষ্ঠ পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।[৪]
প্রকাশিত বই
সম্পাদনা- আত্মজীবনীতে মানুষ-দেশ-বিজ্ঞান [৯]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "বিজ্ঞানের কোনো সীমা নাই: ড. ইব্রাহিম"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-১০।
- ↑ "বিজ্ঞানশিক্ষায় এখন আর আনন্দ নেই: ড. ইব্রাহিম"। DW.COM। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-১০।
- ↑ "পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক তালিকা"। banglaacademy.org.bd। বাংলা একাডেমি। ২৭ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ Ansari। "About Professor Yunus :: Family"। www.muhammadyunus.org (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-০৪-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৫-২৯।
- ↑ "First loan he gave was $27 from own pocket"। The Daily Star। ১৪ অক্টোবর ২০০৬। ১৮ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০০৭।
- ↑ ক খ Haider, Mahtab (১ জানুয়ারি ২০০৭)। "Muhammad Yunus: The triumph of idealism"। New Year Special: Heroes। New Age। ৭ জানুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৭।
- ↑ "Yunus Centre protests Finance Minister's statement"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৩-০৭-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৫-২৯।
- ↑ "Television of Innovation"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০৪-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৫-২৯।
- ↑ "মুহাম্মদ ইব্রাহিমের বইয়ের প্রকাশনা উৎসব – আলোকিত বাংলাদেশ"। www.alokitobangladesh.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-১০।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |