মুন্সিবাজার ইউনিয়ন, রাজনগর
মুন্সিবাজার ইউনিয়ন বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার একটি ইউনিয়ন।[১][২]
মুন্সিবাজার | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
৩ নং মুন্সিবাজার ইউনিয়ন পরিষদ | |
বাংলাদেশে মুন্সিবাজার ইউনিয়ন, রাজনগরের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৩৪′৫৯.০০২″ উত্তর ৯১°৫৩′৪৬.০০০″ পূর্ব / ২৪.৫৮৩০৫৬১১° উত্তর ৯১.৮৯৬১১১১১° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | সিলেট বিভাগ |
জেলা | মৌলভীবাজার জেলা |
উপজেলা | রাজনগর উপজেলা |
সরকার | |
• চেয়ারম্যান | রাহেল হোসেন |
আয়তন | |
• মোট | ৫,০৫৭ হেক্টর (১২,৪৯৭ একর) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৩২,৯৫৫ |
• জনঘনত্ব | ৬৫০/বর্গকিমি (১,৭০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৬০ ৫৮ ৮০ ৪২ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
অবস্থান ও সীমানা
সম্পাদনামুন্সিবাজার ইউনিয়নের উত্তরে উত্তরভাগ ইউনিয়ন ও দক্ষিণে রাজনগর সদর ইউনিয়ন অবস্থিত। প্রতি বুধবার এখানে বাজার বসে। এটি বৃহত্তর রাজনগরের সবচেয়ে বড় হাট। খলাগাঁও এর মধ্যখানে পুরো বাজারটি অবস্থিত।
ইতিহাস
সম্পাদনাপাক সেনারা ১৪ই মে তারিখে মুন্সিবাজার থেকে ধরে নিয়ে যায় বনমালী ডাক্তার, বাদশা, রফিক, সনথ ঠাকুর, নজাবত, ছায়াশীল, খোকা দেব, মুকুল দাস প্রমূখ। তাছাড়া প্রকাশ চন্দ্র পুরকায়স্থ ও মনোরঞ্জন দাসকে হত্যা করে। ২৯শে নভেম্বর সুনীত ধরের বাড়ীতে নিশি রঞ্জন ঘোষ, যতীন্দ্র মোহন ঘোষ, অরবিন্দ বাবু, অখিল বাবু, সুকেশ বাবু, শতদল ধর, সুশীতল ধর, স্বজল ধর ও শ্যামল ধরকে জড়ো করে। পরে তাদের হত্যা করা হয়। তাদের মধ্য থেকে আকস্মিকভাবে নিশি রঞ্জন ঘোষ বেঁচে যান। একই দিনে বিজয় দাস, পরিমল দাস, বাবুল ঘোষ এবং ক্ষীরোদ দেবকে হত্যা করে। [৩] দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মুন্সিবাজার এলাকার পাক সেনাদের দোসর রাজাকার দুদু মিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা ও জনতারা পিটিয়ে হত্যা করে। [৪]
প্রশাসনিক এলাকা
সম্পাদনাখলাগাঁও, সোনাটিকি, করিমপুর, নিদনপুর, মেদিনীমহল
আয়তন ও জনসংখ্যা
সম্পাদনাইউনিয়নের মোট আয়তন প্রায় ৫,০৫৭ হেক্টর (১২,৪৯৭ একর)।
শিক্ষা
সম্পাদনাদর্শনীয় স্থান
সম্পাদনা- করিমপুর চা বাগান
- ইটা চা বাগান
- উদনা চা বাগান
- ধরের বাড়ি
- স্থানীয় জমিদার বাড়ি
- গায়েবি মসজিদ
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
সম্পাদনাজনপ্রতিনিধি
সম্পাদনাবর্তমান চেয়ারম্যান- রাহেল হোসেন
ক্রমিক | নাম | মেয়াদ |
---|---|---|
১ | সাজিদ মিয়া চৌধুরী | ১৯৬০ – ১৯৬৫ |
২ | মো মতিউর রহমান চৌধুরী | ১৯৬৫ – ১৯৭৩ |
৩ | মো. ছাতির মিয়া | ১৯৭৪ – ১৯৭৫ |
৪ | নিয়ামত উল্লা (ভারপ্রাপ্ত) | ৫ জানুয়ারি ১৯৭৫ – ৮ জুলাই ১৯৭৬ |
৫ | মো. ছাতির মিয়া | ১৯৭৬ – ১৯৮৮ |
৬ | মো. রফিকুল ইসলাম | ১৯৮৮ – ১৯৯২ |
৭ | আব্দুল মান্নান | ১৯৯২ – ১৯৯৮ |
৮ | মো. সাতির মিয়া | ১৯৯৮ – ২০০১ |
৯ | মো. এমরান মিয়া (ভারপ্রাপ্ত) | ২৩ নভেম্বর ২০০১ – ২০ জুন ২০০২ |
১০ | মো. বরকতুজ্জামান | ২০০৩ – ২০১০ |
১১ | বি দুর্গা নাইডু (ভারপ্রাপ্ত) | ২০১০ – ২০১১ |
১২ | মো. সাতির মিয়া | ২০১১ – ২০১৫ |
১৩ | ছালেক মিয়া | ২০১৬ – ২০২২ |
১৪ | রাহেল হোসেন | ২০২২ – বর্তমান |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "মুন্সিবাজার ইউনিয়ন"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "রাজনগর উপজেলা"। বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ মুমিনুল হক, মোহাম্মদ (ফেব্রুয়ারি ২০০৭)। রাজনগরের ইতিবৃত্ত। গতিধারা। পৃষ্ঠা ৭৪–৭৫। আইএসবিএন ০৯৫৪১৩৩২২৬
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: invalid character (সাহায্য)। - ↑ টেলিভিশন, Ekushey TV | একুশে। "কুখ্যাত দুদু রাজাকারের মৃত্যু ও দেশের প্রথম গণ-আদালত"। Ekushey TV (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-২৬।
বাংলাদেশের ইউনিয়ন বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |