মির্জা তোফাজ্জল হোসেন মুকুল
মির্জা তোফাজ্জল হোসেন মুকুল ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন প্রাক্তন রাজনীতিবিদ ও টাঙ্গাইল-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য তাকে ২০২২ সালে একুশে পদক ( মরণোত্তর) প্রদান করা হয়।[১]
মির্জা তোফাজ্জল হোসেন মুকুল | |
---|---|
জাতীয় সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ১৯৭৩ – ১৯৭৫ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
মৃত্যু | ৫ এপ্রিল ২০১৬ (৮৭ বছর) ঢাকা |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
জীবনী
সম্পাদনাতিনি তিনি ৬ দফা আন্দোলন, ভাষা আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি পূর্ব পাকিস্তানের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[২] তিনি প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের সংগঠক ছিলেন। তিনি ১৯৭২ সালে সংবিধান প্রণেতা কমিটির সদস্য ছিলেন।[৩] ১৯৭৩ সালে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসাবে টাঙ্গাইল-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।[৪] তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও টাঙ্গাইল জেলা আইনজীবী সমিতির টাঙ্গাইল জেলা শাখার সাবেক সভাপতি ছিলেন।[২] তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ছিলেন।
মৃত্যু
সম্পাদনামুকুল বাংলাদেশের ঢাকায়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ২০১৬ সালের ৫ এপ্রিল মারা যান।[২] তার জামাতা আবদুর রহমান ফরিদপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।[২]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ একুশে পদক পাচ্ছেন ২৪ বিশিষ্ট নাগরিক, ইত্তেফাক ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২
- ↑ ক খ গ ঘ "প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা মির্জা তোফাজ্জল হোসেনের ইন্তেকাল"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ৫ এপ্রিল ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "ভাষাসৈনিক মির্জা তোফাজ্জল হোসেন মুকুলের ইন্তেকাল"। jugantor.com। ৬ এপ্রিল ২০১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "১ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |