মিজমিজি পশ্চিম পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়
মিজমিজি পশ্চিম পাড়া উচ্চ বিদ্যালয় নারায়ণগঞ্জ জেলার[১] সিদ্ধিরগঞ্জ থানার একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি সেপ্টেম্বর ১৬, ১৯৯৪ সালে স্থাপিত হয়। এই বিদ্যালয়ে শিশু শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষাদান করা হয় কিন্তু সাধারণ্যের কাছে উচ্চ বিদ্যালয় শুধুমাত্র ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পাঠদানের প্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য এবং দুই শিফটে মেয়ে আর ছেলেদের পৃথক ভাবে শিক্ষাদান করা হয়।
Mizmizi Paschim Para High School মিজমিজি পশ্চিম পাড়া উচ্চ বিদ্যালয় | |
---|---|
অবস্থান | |
, | |
স্থানাঙ্ক | ২৩°৪১′০৮″ উত্তর ৯০°২৯′৫৯″ পূর্ব / ২৩.৬৮৫৫৭৫° উত্তর ৯০.৪৯৯৬৮৩° পূর্ব |
তথ্য | |
নীতিবাক্য | শেখার জন্য এসো, সেবার জন্য বেরিয়ে যাও |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ |
বিদ্যালয় বোর্ড | ঢাকা শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড |
সভাপতি | আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইয়াছিন মিয়া |
প্রধান শিক্ষক | মো. সাঈদুর রহমান |
শ্রেণি | প্লে থেকে দশম শ্রেণী |
লিঙ্গ | বালক-বালিকা |
বয়সসীমা | ৪ থেকে ১৬ বছর |
ভাষা | বাংলা |
রং | সাদা, আকাশি এবং কালো |
স্লোগান | শিক্ষাই আলো |
ইতিহাস
সম্পাদনাএলাকায় শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে সমাজের হিতৈষী ব্যক্তিদের অক্লান্ত চেষ্টা ও পরিশ্রমের ফলে সেপ্টেম্বর ১৬, ১৯৯৪ তারিখে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৯৫ সালে ৮ম ও ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদানের অনুমতি ও স্বীকৃতি পায়। এখানে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসা শিক্ষা শাখা রয়েছে। শাখা গুলো বোর্ড কর্তৃক অনুমদিত। তাছাড়াও ১৯৯৮ সাল থেকে ভোকেশনালের ৩টি ট্রের্ড (ড্রেস মেকিং, জেনারেল মেকানিক্স ও জেনারেল ইলেকট্রিক্যাল) চালু রয়েছে। শিশু-পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত প্রাথমিক শাখাও চালু আছে।
অবস্থান
সম্পাদনাএই বিদ্যালয়টি নারায়ণগঞ্জ মহানগরের ০২ নং ওয়ার্ডে মিজমিজি এলাকায় অবস্থিত।
সহ শিক্ষা
সম্পাদনাশিক্ষা কার্যক্রম
সম্পাদনাবিদ্যালয়টির শিক্ষা কার্যক্রম বাংলা মাধ্যমে পরিচালিত হয়। বিদ্যালয়টিতে পাঠদানের ক্ষেত্রে ছেলে-মেয়েদের আলাদা ভাবে পাঠদান করা হয়। মেয়েদের সকালে আর ছেলেদের দুপুরে পাঠদান করানো হয়। বিদ্যালয়টিতে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি নবম শ্রেণী থেকে কারিগরি শিক্ষা প্রদান করা হয়।
বিদ্যালয়ের পোশাক
সম্পাদনাবিদ্যালয়ের সকল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট পোশাক অয়েছে, যা পরিধান করা বাধ্যতামূলক।
ছাত্রদের জন্য
সম্পাদনা- সাদা রঙের ফুল/হাফ শার্ট, শার্টের বাম পকেটে বিদ্যালয়ের মনোগ্রাম থাকবে।
- সাদা রঙের কেড্স ও মোজা।
- কালো রঙের প্যান্ট।
ছাত্রীদের জন্য
সম্পাদনা- আকাশি রঙের কামিজ, কামিজে বাম হাতায় বিদ্যালয়ের মনোগ্রাম থাকবে।
- আকাশী রঙের বর্ডার দেয়া সাদা স্কার্ফ।
- সাদা কাপড়ের বেল্ট।
- সাদা রঙের কেড্স ও মোজা।
- সাদা ফুল হাতা এপ্রোন, বাম হাতায় বিদ্যালয়ের মনোগ্রাম থাকবে।
কর্মকর্তা-কর্মচারী
সম্পাদনাশিক্ষক মণ্ডলী | সাধারণ শাখা | এমপিও ভূক্ত | ১৬ জন | ৪৭ জন |
খণ্ডকালীন | ১২ জন | |||
ভোকেশনাল শাখা | ৮ জন | |||
প্রাথমিক শাখা | ১১ জন | |||
কর্মচারীবৃন্দ | তৃতীয় শ্রেণি | এমপিও ভূক্ত | ৩ জন | ১১ জন |
খণ্ডকালীন | ১ জন | |||
চতুর্থ শ্রেণী | এমপিও ভূক্ত | ২ জন | ||
খণ্ডকালীন | ৫ জন |
বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ
সম্পাদনাপ্রবেশ পথ
সম্পাদনাবিদ্যালয়ের ভবনসমূহ
সম্পাদনামাঠ
সম্পাদনাপরীক্ষাগার, লাইব্রেরি
সম্পাদনাশহীদ মিনার
সম্পাদনাবন্ধ
সম্পাদনাবিদ্যালয়টি প্রতি শুক্রবার বন্ধ থাকে। অন্যান্য ছুটির ক্ষেত্রে শিক্ষা বিভাগের ছুটির তালিকা অনুসরণ করা হয়।
কৃতিত্ব
সম্পাদনাকৃতি শিক্ষার্থী
সম্পাদনাআরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "কারিগরির সেরা ২০"। bangla.bdnews24.com। ২০২১-০৫-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-১০।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |