মার্টিন এমিস
মার্টিন লুইস এমিস (জন্ম ২৫ আগস্ট ১৯৪৯) একজন ইংরেজ ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, স্মৃতিকথাকার, ও চিত্রনাট্যকার। তিনি ১৯৭০-এর দশকে লেখালেখি আরম্ভ করেন। তার উল্লেখযোগ্য রচনা হল মানি (১৯৮৪) ও লন্ডন ফিল্ডস (১৯৮৯)। তিনি এক্সপেরিয়েন্স স্মৃতিকথার জন্য জেমস টেইট ব্ল্যাক মেমোরিয়াল পুরস্কার অর্জন করেন এবং দুইবার বুকার পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন, প্রথমবার ১৯৯১ সালে টাইম্স অ্যারো উপন্যাসের জন্য ক্ষুদ্রতালিকায় এবং ২০০৩ সালে ইয়েলো ডগ উপন্যাসের জন্য দীর্ঘতালিকায় ছিলেন। ২০১১ সাল পর্যন্ত তিনি ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর নিউ রাইটিংয়ের সৃজনশীল লেখনীর অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।[১] ২০০৮ সালে দ্য টাইমস তাকে ১৯৪৫ সালের পর ৫০ সেরা ব্রিটিশ লেখকের একজন হিসেবে তালিকাভুক্ত করে।[২]
মার্টিন এমিস | |
---|---|
স্থানীয় নাম | Martin Amis |
জন্ম | মার্টিন লুইস এমিস ২৫ আগস্ট ১৯৪৯ অক্সফোর্ড, অক্সফোর্ডশায়ার, ইংল্যান্ড |
মৃত্যু | ১৯ মে ২০২৩ | (বয়স ৭৩)
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | এক্জেটার কলেজ, অক্সফোর্ড |
সক্রিয় বছর | ১৯৭০-বর্তমান |
দাম্পত্যসঙ্গী |
|
সন্তান | ৫ |
আত্মীয় | কিংসলি অ্যামিস (পিতা) হিলারি অ্যান বার্ডওয়েল (মাতা) স্যালি অ্যামিস (বোন) |
তার বাবা কিংসলি এমিস-ও নামকরা লেখক ছিলেন।
প্রারম্ভিক জীবন
সম্পাদনাএমিস ১৯৪৯ সালের ২৫শে আগস্ট ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ডে জন্মগ্রহণ করেন।[৩] তার পিতা স্যার কিংসলি এমিস একজন প্রখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক। কিংসলির পিতা লন্ডনের ক্ল্যাপহামের একজন সরিষা উৎপাদনকারীর কেরানি ছিলেন। তার মাতা হিলারি ("হিলি") অ্যান বার্ডওয়েল কিংস্টন আপন টেমসে জন্মগ্রহণ করেন।[৪] তিনি কৃষি মন্ত্রণালয়ের একজন সরকারি কর্মকর্তার কন্যা।[৫] তার একজন বড় ভাই রয়েছেন, তার নাম ফিলিপ। তার ছোট বোন স্যালি ২০০০ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তার পিতামাতা ১৯৪৮ সালে বিয়ে করেন। এমিসের যখন ১২ বছর বয়স, তখন তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে।[৬]
সাহিত্যকর্ম
সম্পাদনা- সাকসেস (১৯৭৮)
- মানি (১৯৮৪)
- লন্ডন ফিল্ডস (১৯৮৯)
পাদটীকা
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ পেজ, বেনেডিক্ট (২৬ জানুয়ারি ২০১১)। "Colm Tóibín takes over teaching job from Martin Amis"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। লন্ডন। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "The 50 greatest British writers since 1945" (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ জানুয়ারি ২০০৮। আইএসএসএন 0140-0460। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "Index entry"। ফ্রিবিএমডি (ইংরেজি ভাষায়)। ওএনএস। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ উডকক, জর্জ (১৯৮৩)। Twentieth Century Fiction (ইংরেজি ভাষায়)। স্প্রিঞ্জার। পৃষ্ঠা ৩৬। আইএসবিএন 978-1-349-17066-1। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "Hilly Kilmarnock"। দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ। ৮ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ ক্যালকাট, অ্যান্ড্রু (২০০১)। Brit Cult: An A-z of British Pop Culture। কনটেমপরারি বুকস। পৃষ্ঠা ২৫। আইএসবিএন 978-0-8092-9324-7।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- The Martin Amis Web ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ জানুয়ারি ২০০৮ তারিখে
- Biography from "internationales literaturfestival berlin" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ মার্চ ২০১৭ তারিখে
- Martin Amis page at The Guardian
- Martin Amis, The New York Times: Reviews of Martin Amis's earlier books; articles about and by Martin Amis
- টেমপ্লেট:British council
- Martin Amis: Bio, excerpts, interviews and articles in the archives of the Prague Writers' Festival
- Martin Amis at the Internet Book List