মার্চ ২০২১ রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে অগ্নিকাণ্ড
২০২১ সালের ২২ মার্চ রাতে বাংলাদেশের কক্সবাজারের বালুখালী শরণার্থী শিবিরে আগুন লাগে। এতে শিবিরের একটি বড় অংশ পুড়ে যায় এবং এক ডজনেরও বেশি লোক আগুনে পুড়ে মারা যায় এবং প্রায় এক হাজার লোক আহত হয় অথবা নিখোঁজ হয়। ধারণা করা হয়, রান্নার জন্য ব্যবহৃত গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হলে এই আগুন লাগে। প্রায় ১০০ জন দমকলকর্মী আগুন নেভানোর চেষ্টা করলেও আগুন মধ্যরাত পর্যন্ত জ্বলতে থাকে।
তারিখ | ২২ মার্চ ২০২১ |
---|---|
অবস্থান | বালুখালি শরণার্থী শিবির, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম বিভাগ বাংলাদেশ |
স্থানাঙ্ক | ২১°১১′ উত্তর ৯২°১০′ পূর্ব / ২১.১৯° উত্তর ৯২.১৬° পূর্ব |
কারণ | গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ? |
নিহত | ১৫ |
আহত | ৫৬০ |
নিখোঁজ | ৪০০ |
এই অগ্নিকাণ্ডের ফলে মিয়ানমারের গণহত্যার কারণে বাংলাদেশে আসা প্রায় ৫০,০০০ রোহিঙ্গা শরণার্থী বাস্তুচ্যুত হয় এবং বিদ্যালয় ও খাদ্য সঞ্চয় কেন্দ্রসহ অনেক ভবন আগুনে পুড়ে ধ্বংস হয়ে যায়।
আগুন লাগার পর শিবিরের লোকজনই প্রথম আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালায়। পরের দিন, ত্রাণ সংস্থাগুলো ত্রাণ প্রচেষ্টায় যোগ দেয়, খাদ্য, নগদ অর্থ সহায়তা এবং সরঞ্জাম দেয়ার অঙ্গীকার করে। কিছু পর্যবেক্ষক জানায় যে ক্যাম্পের চারপাশে কাঁটাতারের বেড়ার কারণে উদ্ধার প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হয়, কাঁটাতারের কারণে আগুন লাগার পর শরণার্থীরা আগুন থেকে বাঁচতে দ্রুত বের হতে পারে নি এবং সম্ভবত এটি হতাহতের ঘটনায় ভূমিকা রেখেছে।
প্রেক্ষাপট
সম্পাদনাআগুন
সম্পাদনাক্ষয়ক্ষতি
সম্পাদনাতদন্ত
সম্পাদনাপ্রতিক্রিয়া
সম্পাদনাবিদেশি সাহায্য
সম্পাদনাআরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |