মার্গারেট রাদারফোর্ড
ডেম মার্গারেট টেলর রাদারফোর্ড, ডিবিই (ইংরেজি: Margaret Rutherford; ১১ই মে ১৮৯২ - ২২শে মে ১৯৭২) ছিলেন একজন ইংরেজ অভিনেত্রী। তিনি আগাথা ক্রিস্টি রচিত মিস মার্পল চরিত্রের চরিত্রায়নের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তিনি নোয়েল কাওয়ার্ডের ব্লিথ স্পিরিট এবং অস্কার ওয়াইল্ডের দি ইম্পর্টেন্স অব বিয়িং আর্নেস্ট চলচ্চিত্রায়নে অভিনয় করে প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি দ্য ভি.আই.পি.স চলচ্চিত্রে ব্রাইটনের ডাচেস ভূমিকায় অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৬১ সালে তিনি অফিসার অব দি অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার (ওবিই) এবং ১৯৬৭ সালে ডেম কমান্ডার (ডিবিই) উপাধিতে ভূষিত হন।
মার্গারেট রাদারফোর্ড | |
---|---|
Margaret Rutherford | |
জন্ম | মার্গারেট টেলর রাদারফোর্ড ১১ মে ১৮৯২ |
মৃত্যু | ২২ মে ১৯৭২ শালফন্ট সেন্ট পিটার, বাকিংহামশায়ার, ইংল্যান্ড | (বয়স ৮০)
মৃত্যুর কারণ | আলৎসহাইমারের রোগ |
জাতীয়তা | ইংরেজ |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯২৫-১৯৬৭ |
দাম্পত্য সঙ্গী | স্ট্রিঞ্জার ডেভিস (বি. ১৯৪৫–১৯৭২) |
পুরস্কার | একাডেমি পুরস্কার গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার |
প্রারম্ভিক জীবন
সম্পাদনামার্গারেট রাদারফোর্ড ১৮৯২ সালের ১১ই মে লন্ডনের বালহামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা উইলিয়াম রাদারফোর্ড বেন ছিলেন একজন সাংবাদিক ও কবি এবং তার মাতা ফ্লোরেন্স (প্রদত্ত নাম: নিকোলসন)। ১৮৮২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর তার পিতামাতার বিয়ের এক মাস পর উইলিয়াম মানসিক রোগ দেখা দেয় এবং তাকে বেথনাল হাউজ মানসিক আশ্রমে ভর্তি করা হয়। পারিবারিক তত্ত্বাবধানে তাকে আশ্রম থেকে ছাড়ার পর তিনি ১৮৮৩ সালের ৪ঠা মার্চ ডার্বিশায়ারের ম্যাটলকে তার পিতা রেভারেন্ড জুলিয়াস বেনকে খুন করেন।[১] এই ঘটনার পর তাকে মানসিক বিকারগ্রস্ত ছাড়পত্র দেওয়া হয় এবং ব্রডমুর ক্রিমিনাল মানসিক আশ্রমে দেওয়া হয়।। সাত বছর পর ১৮৯০ সালের ২৬ জুলাই তিনি ব্রডমুর থেকে ছাড়া পান এবং তার স্ত্রীর সাথে বসবাস শুরু করেন। মার্গারেট ছিলেন তার পিতামাতার একমাত্র সন্তান।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ মেরিম্যান, অ্যান্ডি (২০০৯)। Margaret Rutherford: Dreadnought with good manners (ইংরেজি ভাষায়)। লন্ডন: অরাম।