মাছি

কীটপতঙ্গের বর্গ

প্রকৃত মাছি ডিপ্টেরা (ডি = দ্বি, টেরন = পক্ষ) বর্গভুক্ত একটি পতঙ্গ, যার কিনা মেসোথোরাক্সে এক জোড়া পাখা আছে আর মেটাথোরাক্সে পেছনের পাখা হতে উদ্ভূত এক জোড়া হ্যালটেয়ার (halteres) আছে।

মাছি
সময়গত পরিসীমা: ২৪.৫–০কোটি Middle Triassic - Recent
ষোলটি ভিন্ন প্রজাতির মাছির চিত্র সংবলিত পোস্টার
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: প্রাণী জগৎ
পর্ব: আর্থ্রোপোডা
শ্রেণী: ইনসেক্ট বা পতঙ্গ
উপশ্রেণী: টেরিগোটা
অধঃশ্রেণী: নিওপ্টেরা
মহাবর্গ: এন্ডোপ্টেরিগোটা
বর্গ: ডিপ্টেরা
লিনিয়াস, ১৭৫৮
উপবর্গ

নিমাটোসেরা (ইউডিপ্টেরা সমেত)
ব্র্যাকিসেরা

মাছির এক জোড়া পাখাই একে মাছি জাতীয় অন্যান্য পতঙ্গ (যেমন: ফড়িং, ঘাসফড়িং, প্রজাপতি ইত্যাদি) থেকে আলাদা করেছে।

ডিপ্টেরা একটি বৃহৎ বর্গ, প্রায় ২৪০,০০০ প্রজাতিবিশিষ্ট, যার মধ্যে কেবল অর্ধেকের বর্ণনা প্রদান করা হয়েছে[]। এটি পরিবেশগত দিক থেকে এবং মানুষের জন্যে (চিকিৎসা ও অর্থনৈতিক) খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পতঙ্গ বর্গ। বিশেষত কিউলিসিডা মশা বিভিন্ন রকম রোগের বাহক হিসাবে কাজ করে।

বিভিন্ন প্রজাতির মাছির স্থিরচিত্র

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. B. M. Wiegmann & D. K. Yeates (১৯৯৬)। "Tree of Life: Diptera"। ১৪ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০০৯ 

মাছি সাধারণত ওজনে অনেক হালকা হয়ে থাকে। এটা এতটাই হালকা যে একে মাকড়সার জাল দিয়ে অথবা মাকড়সার জালের একটা রশি দিয়ে মাছিকে আটকানো সম্ভব। এছাড়াও এই আটকানো অবস্থায় অন্য মাছি এসে এই আটকানো মাছিকে ছাড়াতে পারেনা শত চেষ্টা করেও।( গলায় আটকাতে পারলে বেশি ভালো হয়)

জীববিজ্ঞান

সম্পাদনা
  • Harold Oldroyd The Natural History of Flies. New York: W. W. Norton.1965.
  • Eugène Séguy Diptera: recueil d'etudes biologiques et systematiques sur les Dipteres du Globe (Collection of biological and systematic studies on Diptera of the World). 11 vols. Text figs. Part of Encyclopedie Entomologique, Serie B II: Diptera. 1924-1953.
  • Eugène Seguy. La Biologie des Dipteres 1950. pp. 609. 7 col + 3 b/w plates, 225 text figs.

শ্রেণিবিন্যাস

সম্পাদনা

বিবর্তন

সম্পাদনা
  • Blagoderov, V.A., Lukashevich, E.D. & Mostovski, M.B. 2002. Order Diptera. In: Rasnitsyn, A.P. and Quicke, D.L.J. The History of Insects, Kluwer Publ., Dordrecht, Boston, London, pp. 227–240.

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা