মসলা গবেষণা কেন্দ্র
মসলা গবেষণা কেন্দ্র ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশে বগুড়ার শিবগঞ্জে প্রতিষ্ঠিত একমাত্র মসলা গবেষণা প্রতিষ্ঠান।[১]
ইতিহাস ও লক্ষ্য
সম্পাদনা৩২ লাখ মেট্রিক টন চাহিদার বিপরীতে বাংলাদেশে মসলার উৎপাদন মাত্র ১৮ লাখ মেট্রিক টন। এই বিশাল লক্ষ্যমাত্রা পূরণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের অধীনে বগুড়ার শিবগঞ্জে প্রতিষ্ঠা করা হয় দেশের একমাত্র মসলা গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠানটি।
গবেষণা কার্যক্রম
সম্পাদনাএ পর্যন্ত প্রায় ১৭ প্রকার মসলা নিয়ে গবেষণা চলছে যার মধ্যে পেয়াজের নতুন জাত উদ্ভাবন, দারুচিনি, এলাচ, তেজপাতার চাষ পদ্ধতি নিয়েও কাজ চলছে।[২] এই কেন্দ্রের আয়তন প্রায় ২৮ হেক্টর যার মধ্যে ১৮ হেক্টর জমিতে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। ৩টি আঞ্চলিক কেন্দ্র এবং ৭টি উপকেন্দ্র নিয়ে ৩০টিরও বেশি দেশি বিদেশী মসলার উপর গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।[৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "কেন্দ্র সমুহ - Bangladesh Agricultural Research Institute (BARI)-Government of the People's Republic of Bangladesh - বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার"। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৬।
- ↑ "বগুড়ায় গবেষণা কেন্দ্রে মসলার নতুন জাত উদ্ভাবন"। CHANNEL 24। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৪ জুলাই ২০১৫। ২০১৫-০৮-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৬-১৮।
- ↑ "পরিকল্পনা কমিশনের প্রধানের মসলা গবেষণা কেন্দ্র পরিদর্শন"। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]