মইনুল ইসলাম (অর্থনীতিবিদ)
মইনুল ইসলাম (জন্ম: ১ জুলাই ১৯৫০)[১] একজন বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে একুশে পদক প্রদান করে।[২][৩]
মইনুল ইসলাম | |
---|---|
জন্ম | |
জাতীয়তা | বাংলাদেশি |
প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
শিক্ষায়তন | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয় ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় |
পুরস্কার | একুশে পদক |
প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা
সম্পাদনামইনুল ইসলাম চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার নওপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার ওবায়দুল হক ও মাতা সাজমা খাতুন। [১] তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও দ্বিতীয় বার ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন এছাড়া ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেন।[১][৪]
পেশা
সম্পাদনামইনুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর শেষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে ১৯৭৩ সালে যোগ দেন ও সেখান থেকেই অর্থনীতির অধ্যাপক হিসেবে অবসর লাভ করেন।[৫] তিনি বাংলাদেশ ইকোনমিস্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিইএ) এর সাবেক চেয়ারম্যান এবং ইউজিসি অধ্যাপক ছিলেন।[৬]
লেখা-লিখি
সম্পাদনাতিনি অর্থনীতির দুর্বৃত্তায়ন নিয়েই বেশি লেখালেখি ও গবেষণা করেন। ‘এ প্রোফাইল অন ব্যাংক লোন ডিফল্ট ইন দি প্রাইভেট সেক্টর ইন বাংলাদেশ’ নামে একটি তাৎপর্যময় গবেষণা গ্রন্থ রয়েছে তার। এ ছাড়াও তিনি ১৩টি গ্রন্থ ও দেশে-বিদেশে ৩৩টি গবেষণা নিবন্ধ লিখেছেন।[৭]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ "একুশে পদক পাচ্ছেন মইনুল ইসলাম ও সুব্রত বড়-য়া"। suprobhat.com। ২০১৮-০৮-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৮-১৪।
- ↑ "'একুশে পদক' ২০১৮ প্রদান"। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "একুশে পদক পাচ্ছেন একুশ গুণী"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Dr. Moinul Islam-Economist – CGHS Alumni"। excghs.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৮-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৮-১৪।
- ↑ "প্রাপ্ত তথ্যের চেয়ে অনেক বেশি অর্থ পাচার হচ্ছে"। প্রথম আলো। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "Sonadia deep sea port's future is bleak, says Economist Moinul Islam"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৮-১৪।
- ↑ "অর্থনীতির সুবাতাস নষ্ট করতেই এই অস্থিরতা"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২৩ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৯।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]