মইনুল ইসলাম (অর্থনীতিবিদ)

একুশে পদক প্রাপ্ত ব্যক্তি

মইনুল ইসলাম (জন্ম: ১ জুলাই ১৯৫০)[] একজন বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে একুশে পদক প্রদান করে।[][]

মইনুল ইসলাম
জন্ম (1950-07-01) ১ জুলাই ১৯৫০ (বয়স ৭৪)
নওয়াপাড়া, রাউজান উপজেলা, চট্টগ্রাম জেলা, পূর্ববাংলা, পাকিস্তানের আধিরাজ্য
জাতীয়তাবাংলাদেশি
প্রতিষ্ঠানচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
শিক্ষায়তনঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়
ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়
পুরস্কারএকুশে পদক

প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা

সম্পাদনা

মইনুল ইসলাম চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার নওপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার ওবায়দুল হক ও মাতা সাজমা খাতুন। [] তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও দ্বিতীয় বার ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন এছাড়া ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেন।[][]

মইনুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর শেষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে ১৯৭৩ সালে যোগ দেন ও সেখান থেকেই অর্থনীতির অধ্যাপক হিসেবে অবসর লাভ করেন।[] তিনি বাংলাদেশ ইকোনমিস্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিইএ) এর সাবেক চেয়ারম্যান এবং ইউজিসি অধ্যাপক ছিলেন।[]

লেখা-লিখি

সম্পাদনা

তিনি অর্থনীতির দুর্বৃত্তায়ন নিয়েই বেশি লেখালেখি ও গবেষণা করেন। ‘এ প্রোফাইল অন ব্যাংক লোন ডিফল্ট ইন দি প্রাইভেট সেক্টর ইন বাংলাদেশ’ নামে একটি তাৎপর্যময় গবেষণা গ্রন্থ রয়েছে তার। এ ছাড়াও তিনি ১৩টি গ্রন্থ ও দেশে-বিদেশে ৩৩টি গবেষণা নিবন্ধ লিখেছেন।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "একুশে পদক পাচ্ছেন মইনুল ইসলাম ও সুব্রত বড়-য়া"suprobhat.com। ২০১৮-০৮-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৮-১৪ 
  2. "'একুশে পদক' ২০১৮ প্রদান"সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  3. "একুশে পদক পাচ্ছেন একুশ গুণী"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  4. "Dr. Moinul Islam-Economist – CGHS Alumni"excghs.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৮-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৮-১৪ 
  5. "প্রাপ্ত তথ্যের চেয়ে অনেক বেশি অর্থ পাচার হচ্ছে"প্রথম আলো। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৯ 
  6. "Sonadia deep sea port's future is bleak, says Economist Moinul Islam"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৮-১৪ 
  7. "অর্থনীতির সুবাতাস নষ্ট করতেই এই অস্থিরতা"বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২৩ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৯ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]