ব্রিজিত মাক্রোঁ
ব্রিজিত মেরি-ক্লাউডিয়া মাক্রোঁ জন্ম ১৩ এপ্রিল ১৯৫৩ একজন ফরাসি প্রাক্তন স্কুলশিক্ষক এবং বর্তমান ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল মাক্রোঁ এর স্ত্রী।[১][২]
ব্রিজিত মাক্রোঁ | |
---|---|
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১৪ মে ২০১৭ | |
রাষ্ট্রপতি | এমানুয়েল মাক্রোঁ |
পূর্বসূরী | ভ্যালেরি ট্রাইআরউইলার |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ব্রিজিত মেরি-ক্লাউডিয়া ত্রোইনিও ১৩ এপ্রিল ১৯৫৩ আমিয়াঁ, ফ্রান্স |
দাম্পত্য সঙ্গী | আন্ড্রে-লুইস আজুইরে (বি. ১৯৭৪; বিবাহবিচ্ছেদ ২০০৬) এমানুয়েল মাক্রোঁ (বি. ২০০৭) |
সন্তান | ৩ |
বাসস্থান | প্যারিস, ফ্রান্স |
পেশা | শিক্ষক (প্রাক্তন) |
প্রাথমিক জীবন
সম্পাদনাব্রিজিত মেরি-ক্লাউডিয়া মাক্রোঁর জন্ম ফ্রান্সের আমিয়ায়ঁ। তিনি ছয় সন্তানের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ ছিলেন।[৩]
কর্মজীবন
সম্পাদনাব্রিজিত আজুইরে ১৯৮০ এর দশকে স্ট্রাসবার্গের লুসি-বারর্জার কলেজে সাহিত্যের পাঠদান করেছিলেন।[৪] নব্বইয়ের দশকের মধ্যে, তিনি এমিয়াঁর এর একটি বিদ্যালয়ে ফরাসি এবং ল্যাটিন পড়াতেন।এই বিদ্যালয়ে তিনি এবং এমানুয়েল মাক্রোঁ সাথে প্রথম সাক্ষাত হয়েছিল।[৫] মাক্রোঁ যে থিয়েটার ক্লাসে অংশ নিয়েছিলেন তার দায়িত্বে ছিলেন।[৬]
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনা১৯৭৪ সালের ২২ জুন তিনি ব্যাংকার আন্ড্রে-লুই আজুইরে বিয়ে করেন, যার সাথে তার তিনটি সন্তান ছিল, একজন ইঞ্জিনিয়ার সেবাস্তিয়ান আজুইরে, একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ লরেন্স আজুইরে-জর্দান এবং টিফাইন আজুইরে, একজন আইনজীবী। ১৯৯১ সাল পর্যন্ত তারা অমিয়াঁ চলে যাওয়ার আগে তারা ট্রুচটারশেমে অবস্থান করেছিল।[৪] তিনি, ৪০ বছর বয়সে, ১৯৯৩ সালে লা প্রভিডেন্স হাই স্কুল এ ১৫ বছর বয়সী এমানুয়েল মাক্রোঁ এর সাথে দেখা হয়েছিল[৭],যেখানে তিনি একজন শিক্ষক ছিলেন এবং মাক্রোঁ ছিলেন ছাত্র এবং তার মেয়ে লরেন্স আজুইরে-জর্ডানের সহপাঠী।[৮] তিনি ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে আউজিয়ারকে তালাক দিয়েছিলেন এবং ২০০৭ অক্টোবরে মাক্রোঁকে বিয়ে করেন।[৯][১০]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "French President arrives in Japan for G20 summit"। NHK World। জুন ২৬, ২০১৯। জুন ২৮, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৭, ২০২০।
- ↑ "Brigitte Trogneux – La biographie de Brigitte Trogneux avec Gala.fr"। Gala.fr (ফরাসি ভাষায়)। Média Prisma। ২৫ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "Brigitte TROGNEUX – Fraternelle : l'encyclopédie biographique de l'Homo erectus – Geneanet"। Geneanet। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ ক খ Hartzer, Renaud (৮ মে ২০১৭)। "Brigitte Macron a fait ses premiers pas en politique... en Alsace"। France 3 Grand Est। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০১৭।
- ↑ Druckerman, Pamela (২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "the French Elections"। The New York Times। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "France's Macron defied parental veto on schoolboy love affair with teacher"। Reuters। ১২ এপ্রিল ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "'I will come back and I will marry you': How Emmanuel Macron met his teacher and wife Brigitte Trogneux"। DNA India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৫-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২৭।
- ↑ Fulda, Anne (২০১৮-০৭-১৭)। "The Macron affair: How the French election winner's parents discovered he was dating his teacher"। The Telegraph (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0307-1235। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২৭।
- ↑ Gerber, Louis। "Emmanuel Macron the new French minister of the economy"। www.cosmopolis.ch। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ VIDEO. Les images du mariage d'Emmanuel Macron temps de Brigitte Trogneux diffusées. Le Parisien (22 November 2016).