বুর্জ খলিফা
বুর্জ খলিফা (/ˈbɜːrdʒ
বুর্জ খলিফা | |
---|---|
برج خليفة | |
রেকর্ড উচ্চতা | |
Tallest in বিশ্বে ২০০৯ থেকে[I] | |
পূর্ববর্তী রেকর্ড | তাইপে ১০১ |
সাধারণ তথ্যাবলী | |
অবস্থা | সম্পন্ন |
ধরন | বহুমুখী ভবন |
স্থাপত্যশৈলী | নতুন ভবিষ্যতবাদ |
অবস্থান | দুবাই |
ঠিকানা | ১ শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ বুলেভার্ড |
দেশ | সংযুক্ত আরব আমিরাত |
নামকরণ | শেখ খলিফা |
নির্মাণ শুরু | ৬ জানুয়ারি ২০০৪ |
কাঠামোবদ্ধ | ১৭ জানুয়ারি ২০০৯ |
সম্পূর্ণ | ১ অক্টোবর ২০০৯ |
উন্মুক্ত হয়েছে | ৪ জানুয়ারি ২০১০ |
নির্মাণব্যয় | ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার |
স্বত্বাধিকারী | এমার প্রপার্টিজ |
Height | |
স্থাপত্য | ৮২৮ মি (২,৭১৭ ফু) |
শীর্ষবিন্দু পর্যন্ত | ৮২৯.৮ মি (২,৭২২ ফু) |
শুঙ্গ শিখর পর্যন্ত | ২৪২.৬ মি (৭৯৬ ফু) |
ছাদ পর্যন্ত | ৭৩৯.৪ মি (২,৪২৬ ফু) |
শীর্ষ তলা পর্যন্ত | ৫৮৫.৪ মি (১,৯২১ ফু) |
পর্যবেক্ষণাগার পর্যন্ত | ৫৫৫.৭ মি (১,৮২৩ ফু) |
কারিগরী বিবরণ | |
কাঠামো ব্যবস্থা | রিইনফোর্সড কংক্রিট, ইস্পাত, এবং অ্যালুমিনিয়াম |
তলার সংখ্যা | ১৫৪ + ৯ রক্ষণাবেক্ষণ |
তলার আয়তন | ৩,০৯,৪৭৩ মি২ (৩৩,৩১,১০০ ফু২) |
লিফট/এলিভেটর | ৫৭ |
নকশা ও নির্মাণ | |
স্থপতি | অ্যাড্রিয়ান স্মিথ |
স্থাপত্য সংস্থা | স্কিডমোর, ওইংস অ্যান্ড মেরিল |
অবকাঠামোবিদ | উইলিয়াম এফ. বেকার |
প্রধান ঠিকাদার | স্যামসাং সিএন্ডটি কর্পোরেশন |
অন্যান্য তথ্য | |
পার্কিং | ২ স্তর বিশিষ্ট ভূগর্ভস্থ |
Website | |
www | |
তথ্যসূত্র | |
[১] |
বুর্জ খলিফার নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ২০০৪ সালে, এর বাইরের অংশের কাজ পাঁচ বছর পর ২০০৯ সালে শেষ হয়। ভবনটির প্রাথমিক কাঠামোটি শক্তিশালী কংক্রিট এবং কিছু স্ট্রাকচারাল ইস্পাত পূর্ব বার্লিনে অবস্থিত সাবেক পূর্ব জার্মানির পার্লামেন্ট দ্য প্যালেস অব দ্য রিপাবলিক থেকে উদ্ভূত।[৫] ডাউনটাউন দুবাই নামে একটি নতুন উন্নয়ন প্রকল্পের অংশ হিসাবে ২০১০ সালে ভবনটি চালু হয়। বড় আকারের ও বৈচিত্র্যময় উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দু হওয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে এর ডিজাইন করা হয়েছিল। সরকারের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ভবনটি নির্মাণের উদ্দেশ্য ছিল তেল-ভিত্তিক অর্থনীতি থেকে বৈচিত্র্য আনা এবং দুবাইয়ের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়া। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাবেক প্রেসিডেন্ট খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সম্মানে ভবনটির নামকরণ করা হয়েছে।[৬] আবুধাবি এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার তার দেনা পরিশোধের জন্য দুবাইকে অর্থ ধার দিয়েছে। ভবনটি বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন হিসেবে এর নাম সহ অসংখ্য উচ্চতার রেকর্ড ভেঙেছে।
স্কিডমোর, ওইংস অ্যান্ড মেরিল এর অ্যাড্রিয়ান স্মিথের নেতৃত্বে একটি দল বুর্জ খলিফার নকশা করেছিল, এই ফার্মই শিকাগোর সিয়ার্স টাওয়ারের নকশা করেছিল, সিয়ার্স টাওয়ার তখন বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবনের রেকর্ডধারী ছিল। প্রকল্পের স্থাপত্যের তত্ত্বাবধানের জন্য হাইদার কনসাল্টিংকে এনওআরআর গ্রুপ কনসালট্যান্ট ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছিল। এই অঞ্চলের ইসলামিক স্থাপত্য যেমন সামারার গ্রেট মসজিদ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নকশার করা হয়েছে। আবাসিক এবং হোটেলের স্থান অপ্টিমাইজ করার জন্য Y-আকৃতির ত্রিধা জ্যামিতিক মেঝে ডিজাইন করা হয়েছে। বিল্ডিংয়ের উচ্চতা সমর্থন করার জন্য একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় কোর এবং ডানা ব্যবহার করা হয়। যদিও এই নকশাটি টাওয়ার তৃতীয় প্যালেস থেকে নেওয়া হয়েছিল, বুর্জ খলিফার কেন্দ্রীয় কোরের প্রতিটি ডানার মধ্যে সিঁড়ি ছাড়া সমস্ত উল্লম্ব পরিবহন রয়েছে।[৭] কাঠামোটিতে একটি সজ্জিত পদ্ধতিও রয়েছে যা দুবাইয়ের গরম গ্রীষ্মের তাপমাত্রা সহ্য করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এতে মোট ৫৭টি লিফট এবং ৮টি এসকেলেটর রয়েছে।
স্থাপত্য ও প্রকৌশল প্রক্রিয়ার একটি নির্দিষ্ট সময়ে মূল এমার ডেভেলপারস আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হয় এবং তাদের অতিরিক্ত অর্থ ও অর্থনৈতিক তহবিলের প্রয়োজন হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতের তৎকালীন শাসক শেখ খলিফা আর্থিক সাহায্য এবং তহবিল প্রদান করেন, তাই এর নাম "বুর্জ দুবাই" থেকে "বুর্জ খলিফা" তে পরিবর্তন করা হয়। এর চারপাশে উচ্চ-ঘনত্বের উন্নয়ন এবং মল নির্মাণ থেকে প্রাপ্ত লাভের ধারণাটি সফল প্রমাণিত হয়েছে। ডাউনটাউন দুবাইতে এর আশেপাশের মল, হোটেল এবং কনডমিনিয়ামগুলি সম্পূর্ণভাবে এই প্রকল্প থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করেছে, যেখানে বুর্জ খলিফা নিজেই খুবই কম বা কোনও লাভ করেনি।[৮][৯]
বুর্জ খলিফার সমালোচনামূলক অভ্যর্থনা সাধারণত ইতিবাচক ছিল এবং ভবনটি অনেক পুরস্কার লাভ করেছে। যাইহোক, দক্ষিণ এশিয়া থেকে আসা অভিবাসী প্রাথমিক নির্মাণ শ্রমিকদের বিষয়ে অসংখ্য অভিযোগ ছিল। এরমধ্যে প্রধান অভিযোগ ছিল তাদের কম মজুরি দেওয়া এবং দায়িত্ব শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার রীতি।[১০]
উন্নয়ন
সম্পাদনা২০০৪ সালের ১২ জানুয়ারি এর নির্মাণ শুরু হয় এবং ১ অক্টোবর ২০০৯ কাঠামোর বাইরের অংশের কাজ সম্পন্ন হয়। ভবনটি আনুষ্ঠানিকভাবে ৪ জানুয়ারি ২০১০ খোলা হয়[১১][১২] এবং এটি দুবাইয়ের প্রধান ব্যবসায়িক জেলার কাছে শেখ জায়েদ রোড বরাবর 'প্রথম ইন্টারচেঞ্জ'-এ ২ বর্গ কিলোমিটার (৪৯০-একর) ডাউনটাউন দুবাই উন্নয়নের অংশ। টাওয়ারের স্থাপত্য এবং প্রকৌশলটি স্কিডমোর, ওইংস এবং শিকাগোর মেরিল কর্তৃক সম্পাদিত হয়েছিল, প্রধান স্থপতি ছিলেন অ্যাড্রিয়ান স্মিথ এবং প্রধান কাঠামোগত প্রকৌশলী ছিলেন বিল বেকার।[১৩][১৪] প্রাথমিক ঠিকাদার ছিল দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং সিএন্ডটি, সাথে ছিল স্থানীয় কোম্পানি আরবটেক এবং বেলজিয়ান গ্রুপ বেসিক্স।[১৫]
ধারণা
সম্পাদনাবুর্জ খলিফাকে ৩০,০০০টি বাসা, নয়টি হোটেল (অ্যাড্রেস ডাউনটাউন দুবাই সহ), ৩ হেক্টর (৭.৪ একর) পার্কল্যান্ড, কমপক্ষে ১৯টি আবাসিক গগনচুম্বী অট্টালিকা, দুবাই মল এবং ১২-হেক্টর (৩০-একর) কৃত্রিম বুর্জ খলিফা লেককে অন্তর্ভুক্ত করে একটি বড় আকারের, মিশ্র-ব্যবহারের উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দু হিসাবে ডিজাইন করা হয়েছিল। বুর্জ খলিফা নির্মাণের সিদ্ধান্তটি তেল-ভিত্তিক অর্থনীতি থেকে সেবা এবং পর্যটন ভিত্তিক অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনার সরকারের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ছিল বলে জানা যায়। কর্মকর্তাদের মতে, বুর্জ খলিফার মতো প্রকল্পসমূহ আরও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের জন্য তৈরি করা দরকার এবং তাই এই বিনিয়োগ। নাখিল প্রপার্টিজের একজন পর্যটন এবং ভিআইপি প্রতিনিধিদলের নির্বাহী জ্যাকি জোসেফসন বলেন "তিনি (শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম) সত্যিই চাঞ্চল্যকর কিছু দিয়ে দুবাইকে মানচিত্রে স্থান দিতে চেয়েছিলেন"।[১৬] ২০১০ সালের জানুয়ারিতে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন না হওয়া পর্যন্ত টাওয়ারটি বুর্জ দুবাই ("দুবাই টাওয়ার") নামে পরিচিত ছিল।[১৭] আবুধাবির শাসক খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সম্মানে এর নামকরণ করা হয়; আবুধাবি এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফেডারেল সরকার দুবাইকে কয়েক বিলিয়ন মার্কিন ডলার ধার দিয়েছে যাতে দুবাই তার ঋণ পরিশোধ করতে পারে - দুবাই নির্মাণ প্রকল্পের জন্য কমপক্ষে ৮০ বিলিয়ন ডলার ধার নিয়েছিল।[১৭] ২০০০-এর দশকে দুবাই তার অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনতে শুরু করে কিন্তু ২০০৭-২০১০ সালে এটি একটি অর্থনৈতিক সংকটে ভুগছিল, যার ফলে নির্মাণাধীন বড় প্রকল্পগুলি পরিত্যক্ত হয়ে যায়।[১৮]
রেকর্ডসমূহ
সম্পাদনাবুর্জ খলিফা বেশ কয়েকটি বিশ্ব রেকর্ড স্থাপন করেছে, যার মধ্যে রয়েছে:
- বিদ্যমান সবচেয়ে উঁচু কাঠামো: ৮২৯.৮ মি (২,৭২২ ফু) (পূর্বের রেকর্ড ছিল কেভিএলওয়াই-টিভি মাস্ট – ৬২৮.৮ মি অথবা ২,০৬৩ ফু)
- এখন পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে উঁচু স্থাপনা: ৮২৯.৮ মি (২,৭২২ ফু) (পূর্বের রেকর্ড ছিল ওয়ারশ রেডিও মাস্ট – ৬৪৬.৩৮ মি অথবা ২,১২১ ফু)
- সবচেয়ে উঁচু ফ্রিস্ট্যান্ডিং (অন্য কাঠামো দ্বারা সমর্থিত নয়) কাঠামো: ৮২৯.৮ মি (২,৭২২ ফু) (পূর্বের রেকর্ড ছিল সিএন টাওয়ার – ৫৫৩.৩ মি অথবা ১,৮১৫ ফু)
- সবচেয়ে উঁচু স্কাইস্ক্র্যাপার (চূড়ার উপরে): ৮২৮ মি (২,৭১৭ ফু) (পূর্বের রেকর্ড ছিল তাইপেই ১০১ – ৫০৯.২ মি অথবা ১,৬৭১ ফু)[১৯]
- অ্যান্টেনার উপরে সবচেয়ে উঁচু আকাশচুম্বী: ৮২৯.৮ মি (২,৭২২ ফু) (পূর্বের রেকর্ড ছিল উইলিস (পূর্বে সিয়ার্স) টাওয়ার – ৫২৭ মি অথবা ১,৭২৯ ফু)
- সবচেয়ে বেশি তলা বিশিষ্ট ভবন: ১৬৩ (পূর্বের রেকর্ড ছিল ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার – ১১০)[২০]
- বিশ্বের সর্বোচ্চ অবস্থানে লিফট স্থাপন (ভবনের একেবারে উপরের দিকে একটি রডে এটি অবস্থিত)[২১]
- বিশ্বের দীর্ঘতম ভ্রমণ দূরত্বের লিফট: ৫০৪ মি (১,৬৫৪ ফু)[২১][২২]
- সর্বোচ্চ উল্লম্ব কংক্রিট পাম্পিং (ভবনের জন্য): ৬০৬ মি (১,৯৮৮ ফু)[২৩]
- আবাসিক স্থান যুক্ত বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু কাঠামো[২৪]
- সম্মুখভাগ অ্যালুমিনিয়াম এবং কাচ স্থাপিত বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু স্থাপনা: ৫১২ মি (১,৬৮০ ফু)[২৫]
- বিশ্বের সবচেয়ে উঁচুতে নৈশক্লাব: ১৪৪ তলায়[২৬]
- বিশ্বের সবচেয়ে উঁচুতে রেস্তোরাঁ (বায়ুমণ্ডলে): ৪৪২ মি (১,৪৫০ ফু) উচ্চতায় ১২২ তলায় (পূর্বের রেকর্ড ছিল সিএন টাওয়ারের, ৩৫০ মি (১,১৪৮ ফু) উচ্চতায়)[২৭]
- বিশ্বের সবচেয়ে উঁচুতে নববর্ষের আতশবাজি প্রদর্শন।[২৮]
- একটি একক ভবনে বিশ্বের বৃহত্তম লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো মঞ্চস্থ।[২৯][৩০][৩১]
উচ্চতা বৃদ্ধির ইতিহাস
সম্পাদনাএর শুরু থেকে বেশ কয়েকটি পরিকল্পিত উচ্চতা বৃদ্ধির অসমর্থিত বিবরণ রয়েছে। মূলত এটি অস্ট্রেলিয়ার ডকল্যান্ডস ওয়াটারফ্রন্ট ডেভেলপমেন্টের মেলবোর্ন গ্রোলো টাওয়ারের ৫৬০ মিটার (১,৮৩৭ ফুট) ভার্চুয়াল ক্লোন হিসাবে প্রস্তাবিত, টাওয়ারটি স্কিডমোর, ওউইংস এবং মেরিল পুনরায় ডিজাইন করে।[৩২] স্কিডমোর, ওইংস এবং মেরিল এর একজন স্থপতি মার্শাল স্ট্রাবালা যিনি ২০০৬ সাল পর্যন্ত এই প্রকল্পে কাজ করেছিলেন, ২০০৮ সালের শেষের দিকে বলেছিলেন যে বুর্জ খলিফা ৮০৮ মিটার (২,৬৫১ ফুট) উঁচু ধরে জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল।[৩৩]
ভবনের নকশাকার অ্যাড্রিয়ান স্মিথ উপলব্ধি করেছিলেন যে ভবনের উপরের অংশটি বাকি কাঠামোর সাথে মার্জিতভাবে চূড়ান্ত পরিণতি পায়নি, তাই তিনি এর উচ্চতা বাড়ানোর জন্য অনুমোদন চেয়েছিলেন এবং পেয়েছিলেন। এটা বলা হয়েছিল যে এই পরিবর্তনটিতে কোনো তলা যোগ করা হয়নি, যা স্মিথের চূড়াটিকে আরও সরু করার প্রচেষ্টার সাথে মানানসই।[৩৪] ভবনটি ৪ জানুয়ারি ২০১০-এ খুলে দেওয়া হয়।[১১][১২]
স্থাপত্য এবং নকশা
সম্পাদনাটাওয়ারটি স্কিডমোর, ওয়িংস এবং মেরিল (এসওএম) নকশা করে, তারা শিকাগোর উইলিস টাওয়ার (পূর্বে সিয়ার্স টাওয়ার) এবং নিউ ইয়র্ক সিটির ওয়ান ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের নকশাও করেছিল। বুর্জ খলিফা ফজলুর রহমান খানের উদ্ভাবিত উইলিস টাওয়ারের পাঁজা নল নকশা ব্যবহার করে।[৩৫][৩৬] এর টিউবুলার সিস্টেমের কারণে, আনুপাতিকভাবে এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের তুলনায় নির্মাণে মাত্র অর্ধেক পরিমাণ ইস্পাত ব্যবহার করা হয়েছিল।[৩৫][৩৭] উঁচু ভবনের নকশায় খানের অবদান স্থাপত্য ও প্রকৌশলের ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছে। বিশ্বব্যাপী তার কাজের দ্বারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রভাবিত হয়নি এমন উঁচু ভবনের কোন নকশা খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে।[৩৮] নকশাটি ফ্র্যাঙ্ক লয়েড রাইটের ডিজাইন করা শিকাগোর এক মাইল-উঁচু অট্টালিকা দ্য ইলিনয়, সেইসাথে শিকাগোর লেক পয়েন্ট টাওয়ারের কথা মনে করিয়ে দেয়।অ্যাড্রিয়ান স্মিথ যখন এসওএম-এ প্রকল্পটি কল্পনা করছিলেন, তখন তিনি তার অফিসের জানালা দিয়ে লেক পয়েন্ট টাওয়ারের বাঁকা তিন-ডানা নকশার দিকে তাকালেন এবং ভেবেছিলেন, "এখানে আদিরূপ রয়েছে"।[৩৯] স্ট্রাবালার মতে বুর্জ খলিফা সিউলের একটি পুরো-আবাসিক ভবন ৭৩ তলা বিশিষ্ট টাওয়ার প্যালেস থ্রির উপর ভিত্তি করে ডিজাইন করা হয়েছিল। এর প্রাথমিক পরিকল্পনায় উদ্দেশ্যে ছিল বুর্জ খলিফা সম্পূর্ণ আবাসিক হবে।[৩৩]
স্কিডমোর, ওইংস এবং মেরিলের মূল নকশার পর এমার প্রোপার্টিজ প্রকল্পের স্থাপত্যের তত্ত্বাবধানের জন্য হাইদার কনসাল্টিংকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এবং এনওআরআর গ্রুপ কনসালট্যান্ট ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডকে বেছে নেয়।[৪০] হায়দারকে স্ট্রাকচারাল এবং এমইপি (যান্ত্রিক, বৈদ্যুতিক এবং প্লাম্বিং) ইঞ্জিনিয়ারিং-এ তাদের দক্ষতার জন্য নির্বাচিত করা হয়।[৪১] হাইদার কনসাল্টিংয়ের ভূমিকা ছিল নির্মাণ তদারকি করা, স্থপতির নকশা প্রত্যয়িত করা এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত কর্তৃপক্ষের কাছে প্রকৌশলী ও স্থপতি হওয়া।[৪০] এনওআরআর-এর ভূমিকা ছিল স্থাপত্য সংক্রান্ত নথিপত্রের জন্য অফিস অ্যানেক্স বিল্ডিংয়ের ৬-তলা সংযোজন নির্মাণ এবং নকশার সময় নির্দিষ্ট প্রকল্প তত্ত্বাবধান সহ সমস্ত স্থাপত্য উপাদানগুলির তত্ত্বাবধান। টাওয়ারের অন্তর্ভুক্ত আরমানি হোটেলের জন্য স্থাপত্য একীকরণ অঙ্কনের জন্যও এনওআরআর দায়ী ছিল। এমার প্রপার্টিজ এছাড়াও আন্তর্জাতিক মাল্টিডিসিপ্লিনারি কনসালটিং ফার্ম জিএইচডিকে[৪২] নিযুক্ত করে যাতে কংক্রিট এবং স্টিলের কাজের জন্য স্বাধীন যাচাইকরণ এবং পরীক্ষার কর্তৃপক্ষ হিসেবে কাজ করে।
নকশাটি ইসলামিক স্থাপত্য থেকে নেওয়া হয়েছে।[২১] সমতল মরুভূমির ভিত্তি থেকে টাওয়ারটি উঠার সাথে সাথে একটি সর্পিল প্যাটার্নে ২৭টি অবস্থার অবনতি রয়েছে, এটি উপরে উঠার সাথে সাথে টাওয়ারের প্রস্থ হ্রাস পায় এবং সুবিধাজনক বহিরঙ্গন সোপান তৈরি করে। এই অবস্থার অবনতিগুলো এমনভাবে সাজানো এবং সারিবদ্ধ করা হয়েছে যা ঘূর্ণিবায়ু স্রোত এবং ঘূর্ণিবাত্যা থেকে কম্পন বায়ু গুরুভার কমিয়ে দেয়।[৭] শীর্ষে কেন্দ্রীয় মজ্জাটি বেরিয়ে আসে এবং একটি সমাপক সূচ্যগ্র তৈরির জন্য ভাস্কর্য করা হয়। তার সর্বোচ্চ বিন্দুতে টাওয়ারটি মোট ১.৫ মিটার (৪.৯ ফুট) দোলে।[৪৩]
বুর্জ খলিফার চূড়াটি ৪,০০০ টন কাঠামোগত ইস্পাত দ্বারা গঠিত। কেন্দ্রীয় চূড়ার পাইপটির ওজন ৩৫০ টন এবং এর উচ্চতা ২০০ মিটার (৬৬০ ফুট)। চূড়াটিটিতে যোগাযোগের সরঞ্জামও রয়েছে।[৪৪] এই ২৪৪-মিটার (৮০১ ফুট) চূড়াটিকে ব্যাপকভাবে অসার উচ্চতা হিসাবে বিবেচনা করা হয় কারণ এর খুব কম জায়গাই ব্যবহারযোগ্য। চূড়া ছাড়া বুর্জ খলিফার উচ্চতা ৫৮৫ মিটার (১,৯১৯ ফুট) হবে। এটি কাউন্সিল অন টল বিল্ডিংস এবং আরবান হ্যাবিট্যাট স্টাডিতে বিবৃত করা হয়েছে, যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে অসার চূড়া "নিজেই একটি আকাশচুম্বী হতে পারে"।[২] এই ধরনের একটি আকাশচুম্বী অট্টালিকা যদি ইউরোপে অবস্থিত হতো তাহলে সেটি সেই মহাদেশের ১১তম উচ্চতম ভবন হবে।[৪৫]
২০০৯ সালে স্থপতিরা ঘোষণা করেছিলেন যে ১,০০০টিরও বেশি শিল্পকর্ম বুর্জ খলিফার অভ্যন্তরীণ অংশকে শোভিত করবে, যখন বুর্জ খলিফার আবাসিক লবি জাউমে প্লেনসার কাজ প্রদর্শন করবে।[৪৬]
ক্ল্যাডিং পদ্ধতিতে ১,৪২,০০০ বর্গ মিটার (১৫,২৮,০০০ বর্গফুট) এর ২৬,০০০-এর বেশি প্রতিফলিত কাচের প্যানেল এবং উল্লম্ব নলাকার ডানা সহ অ্যালুমিনিয়াম এবং টেক্সচারযুক্ত মরিচারোধি স্টিলের স্প্যান্ড্রেল প্যানেল রয়েছে।[৪৪] স্থাপত্যবিষয়ক কাচটি সৌর এবং তাপীয় কর্মক্ষমতা প্রদান করে সেইসাথে মরুভূমির তীব্র সৌরকিরণ, মরুভূমির চরম তাপমাত্রা এবং প্রবল বাতাসের জন্য একটি তীব্র দীপ্তি বিরোধী ঢাল প্রদান করে। কাচটি ১,৭৪,০০০ বর্গ মিটার (১৮,৭০,০০০ বর্গ ফুট) এর বেশি এলাকা জুড়ে আচ্ছাদিত। বুর্জের সাধারণ পর্দার প্রাচীরের প্যানেলগুলি ৪ ফুট ৬ ইঞ্চি (১.৪ মিটার) চওড়া এবং ১০ ফুট ৮ ইঞ্চি (৩.৩ মিটার) উঁচু এবং প্রতিটির ওজন প্রায় ৮০০ পাউন্ড (৩৬০ কেজি), ভবনের প্রান্তের কাছে চওড়া প্যানেল এবং শীর্ষের কাছে লম্বা প্যানেলগুলি অবস্থিত।[৪৭]
ভবনের শীর্ষে বাইরের তাপমাত্রা এটির ভিত্তির তুলনায় ৬ °C (১১ °F) ঠান্ডা বলে মনে করা হয়।[৪৮]
আরমানির চারটির মধ্যে প্রথমটি ৩০৪-কক্ষ বিশিষ্ট আরমানি হোটেল নিচের ৩৯টি তলার মধ্যে ১৫টি জুড়ে রয়েছে।[৩][৪৯] হোটেলটি ১৮ মার্চ ২০১০-এ খোলার কথা ছিল,[৫০][৫১] কিন্তু বেশ কিছু বিলম্বের পরে এটি অবশেষে ২৭ এপ্রিল ২০১০-এ জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়।[৫২] কর্পোরেট স্যুট এবং অফিসসমূহ মার্চের পর থেকে খোলার কথা ছিল,[৫৩] তবুও হোটেল এবং পর্যবেক্ষণ ডেকটি বিল্ডিংয়ের একমাত্র অংশ যা ২০১০ সালের এপ্রিলে খোলা হয়।
স্কাই লবি ৪৩ তম তলায় এবং সুইমিং পুল ৭৬ তম তলায় অবস্থিত।[৫৪] ২০ থেকে ১০৮ তলা পর্যন্ত ৯০০টি ব্যক্তিগত আবাসিক অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে (ডেভেলপারের মতে যেগুলি বাজারে আসার আট ঘণ্টার মধ্যে বিক্রি হয়ে যায়)। টাওয়ারের ৭৬ তম তলায় একটি বহিরঙ্গন শূন্য-প্রবেশাধিকার সুইমিং পুল অবস্থিত। কর্পোরেট অফিস এবং স্যুটসমূহ ১২২ তম, ১২৩ তম এবং ১২৪ তম তলা বাদে বাকি তলাগুলির বেশিরভাগ পূর্ণ করা, এই তলা তিনটিতে যথাক্রমে অ্যাট.মস্ফিয়ার রেস্তোরাঁ, স্কাই লবি এবং একটি আভ্যন্তর এবং বহিরঙ্গন পর্যবেক্ষণ ডেক অবস্থিত। ২০১০ সালের জানুয়ারিতে পরিকল্পনা করা হয় যে বুর্জ খলিফায় ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে এর প্রথম বাসিন্দাদের অভ্যর্থনা জানানো হবে।[৫৪][৫৫]
ভবনটিতে ৫৭টি লিফট এবং ৮টি চলন্ত সিঁড়ি রয়েছে।[৪৪] প্রতিটি লিফটে ১২ থেকে ১৪ জন ধারণক্ষমতা সম্পন্ন, ডাবল-ডেক লিফট ১০ মিটার/সেকেন্ড (৩৩ ফুট/সেকেন্ড) পর্যন্ত দ্রুত ওঠা ও নামা করতে পারে। যাইহোক, বিশ্বের দ্রুততম একক-ডেক লিফট এর রেকর্ড এখনও তাইপে ১০১-এর দখলে, যার গতিবেগ ১৬.৮৩ মিটার/সেকেন্ড (৫৫.২ ফুট/সেকেন্ড)। প্রকৌশলীরা বিশ্বের প্রথম ট্রিপল-ডেক এলিভেটর ইনস্টল করার কথা বিবেচনা করেছিলেন, কিন্তু চূড়ান্ত নকশাটি ডাবল-ডেক লিফটের জন্য বলা হয়েছিল।[২৪] ডাবল-ডেক এলিভেটরসমূহ পর্যবেক্ষণ ডেকে যাওয়ার সময় দর্শকদের পরিবেশন করার জন্য এলসিডি ডিসপ্লের মতো বিনোদন বৈশিষ্ট্য দিয়ে সজ্জিত।[৫৬] ভবনটির নিচতলা থেকে ১৬০ তলা পর্যন্ত ২,৯০৯টি সিঁড়ি রয়েছে।[৫৭]
প্লাম্বিং পদ্ধতি
সম্পাদনাবুর্জ খলিফার পানি ব্যবস্থা ১০০ কিলোমিটার (৬২ মাইল) পাইপের মাধ্যমে প্রতিদিন গড়ে ৯,৪৬,০০০ লিটার (২,৫০,০০০ মার্কিন গ্যালন) পানি সরবরাহ করে।[২১][৫৮] একটি অতিরিক্ত ২১৩ কিমি (১৩২ মাইল) পাইপ জরুরি অগ্নি ব্যবস্থায় কাজ করে এবং ৩৪ কিমি (২১ মাইল) পাইপ শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার জন্য ঠান্ডা পানি সরবরাহ করে।[৫৮]
শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ
সম্পাদনাশীতাতপনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা উপরের তলা থেকে বাতাস টেনে নেয় যেখানে বাতাস মাটির চেয়ে শীতল এবং পরিষ্কার।[৫৯] সর্বোচ্চ শীতল সময়ে টাওয়ারের শীতলকরণ ক্ষমতা ৪৬ মেগাওয়াট (৬২,০০০ অশ্বশক্তি), যা এক দিনে ১৩,০০০ শর্ট টন (২,৬০,০০,০০০ পাউন্ড; ১,২০,০০,০০০ কেজি) গলিত বরফ সরবরাহ করার সমতুল্য।[৫৮] একটি কনডেনসেট সংগ্রহ পদ্ধতির মাধ্যমে পানি সংগ্রহ করা হয় এবং কাছাকাছি পার্কে সেচ ব্যবস্থার জন্য ব্যবহার করা হয়।[২১]
জানালা পরিষ্কারকরণ
সম্পাদনা২৪,৩৪৮টি জানালার মোট ১,২০,০০০ বর্গ মিটার (১২,৯০,০০০ বর্গ ফুট) কাচ ধোয়ার জন্য বিল্ডিংটিতে তিনটি অনুভূমিক ট্র্যাক রয়েছে এবং এর প্রতিটিতে একটি ১,৫০০ কেজির(৩,৩০০ পাউন্ড) বাকেট মেশিন রয়েছে। ১০৯ তলার উপররে ২৭ তলা পর্যন্ত জাহাজের ঐতিহ্যবাহী ক্র্যাডল ব্যবহার করা হয়। ভবনের উপরের অংশ একদল কর্মি পরিষ্কার করে, তারা উপর থেকে দড়ি ব্যবহার করে ঝুলে পড়ে পরিষ্কার করে।[৬০][৬১] স্বাভাবিক অবস্থায় যখন পুরো ভবনের রক্ষণাবেক্ষণ ইউনিট চালু থাকে তখন সম্পূর্ণ বহির্ভাগ পরিষ্কার করতে ৩৬ জন শ্রমিকের তিন থেকে চার মাস সময় লাগে।[৪৪][৬২]
মনুষ্যবিহীন মেশিন উপরের ২৭ টি অতিরিক্ত স্তর এবং সূচ্যগ্র গ্লাস পরিষ্কার করে। পরিষ্কার করার পদ্ধতিটি অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের ভবন রক্ষণাবেক্ষণ ইউনিট[৬৩] প্রস্তুতকারক কক্সগোমিল ৮ মিলিয়ন অস্ট্রেলীয় ডলার ব্যয়ে তৈরি করে।[৬২]
বৈশিষ্ট্য
সম্পাদনাদুবাই ফোয়ারা
সম্পাদনাবুর্জ খলিফার বাইরে ডব্লিওইটি এন্টারপ্রাইজেস ৮০ কোটি দিরহাম (২ কোটি ১৭ লক্ষ মার্কিন ডলার) ব্যয়ে একটি ফোয়ারার নকশা করেছে। ৬,৬০০টি লাইট এবং ৫০টি রঙিন প্রজেক্টর দ্বারা এটি আলোকিত হয়, এটি ২৭০ মিটার (৯০০ ফুট) দীর্ঘ এবং ১৫০ মিটার (৫০০ ফুট) উপরের দিকে পানি ছুঁড়ে দেয় এবং এর সাথে শাস্ত্রীয় থেকে শুরু করে সমসাময়িক আরবি এবং অন্যান্য সঙ্গীতের অনুষঙ্গ রয়েছে। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় কোরিওগ্রাফ করা ঝর্ণা।[৬৪] ২৬ অক্টোবর ২০০৮ এমার ঘোষণা করেন যে একটি নামকরণ প্রতিযোগিতার ফলাফলের ভিত্তিতে ঝর্ণাটিকে দুবাই ফাউন্টেন নামে নামকরণ করা হয়।[৬৫]
পর্যবেক্ষণ ডেক
সম্পাদনা৫ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে ১২৪ তম তলায় অ্যাট দ্য টপ নামে একটি বহিরঙ্গন পর্যবেক্ষণ ডেক খোলা হয়। ৪৫২ মিটার (১,৪৮৩ ফুট) উচ্চতায় এটি খোলার সময় এটি ছিল বিশ্বের সর্বোচ্চ বহিরঙ্গন পর্যবেক্ষণ ডেক।[৬৬] যদিও এটি ডিসেম্বর ২০১১ সালে গুয়াংজুতে ক্যান্টন টাওয়ার এ ৪৮৮ মিটার (১,৬০১ ফুট) উচ্চতায় ক্লাউড টপ ৪৮৮ অতিক্রম করেছিল,[৬৭] তবে ১৫ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে বুর্জ খলিফা ৫৫৫ মিটার (১,৮২১ ফুট) উচ্চতায় ১৪৮ তম তলায় SKY স্তর খুলে আবারও সর্বোচ্চ পর্যবেক্ষণ ডেক এর বিশ্ব রেকর্ড গড়ে।[৬৮][৬৯] রেকর্ডটি ২০১৬ সালের জুনে সাংহাই টাওয়ার এ ৫৬১ মিটার উচ্চতায় একটি পর্যবেক্ষণ ডেক খোলা পর্যন্ত বজায ছিল। ১২৪ তম ফ্লোর অবজারভেশন ডেকে মন্ট্রিলের জিএসএম প্রকল্প° দ্বারা তৈরি একটি উদ্দীপিত বাস্তবতা যন্ত্র ইলেকট্রনিক টেলিস্কোপও রয়েছে, যার দ্বারা দর্শকরা রিয়েল-টাইমে আশেপাশের ভূদৃশ্য দেখতে এবং আগের সংরক্ষিত ছবি যেমন দিনের বিভিন্ন সময়ে তোলা বা বিভিন্ন আবহাওয়ায় তোলা ছবি দেখতে পায়।[৭০][৭১][৭২] দর্শনার্থীদের প্রতিদিনের ভিড় কমাতে কর্তৃপক দর্শকদের একটি নির্দিষ্ট তারিখ এবং সময়ের অগ্রিম টিকিট কেনার অনুমতি দিয়েছে, ঘটনাস্থলে কেনা টিকিটের উপর ৭৫% ছাড় রয়েছে।[৭৩]
৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ বিদ্যুৎ সরবরাহের সমস্যার কারণে একটি লিফট মেঝেতে আটকে পড়ায় এবং একদল পর্যটক ৪৫ মিনিট আটকে থাকায় পর্যবেক্ষণ ডেকটি জনসাধারণের জন্য দুই মাস বন্ধ ছিল।[৭৪][৭৫][৭৬][৭৭][৭৮]
যখন জোয়ার কম থাকে এবং দৃশ্যমানতা বেশি থাকে তখন আকাশচুম্বী ভবনের শীর্ষ থেকে ইরানের উপকূল (যা প্রায় ১৫৩ কিমি বা ৯৫ মাইল দূরে) দেখা যায়।[৭৯]
বুর্জ খলিফা পার্ক
সম্পাদনাবুর্জ খলিফা ভূদৃশ্য স্থাপত্যপ্রতিষ্ঠান এসডব্লিওএ গ্রুপ এর নকশা করা এগারো-হেক্টর (২৭-একর) এর একটি পার্ক দ্বারা বেষ্টিত।[৮০] টাওয়ারের মতো পার্কের নকশাটি মরুভূমির উদ্ভিদ হাইমেনোক্যালিস ফুলের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।[৮১] পার্কের কেন্দ্রে রয়েছে পানি ঘর, যা জলাশয় এবং ওয়াটার জেট ফোয়ারার একটি সারি। বেঞ্চ এবং নিদর্শনগুলিতে বুর্জ খলিফা এবং হাইমেনোক্যালিস ফুলের ছবি রয়েছে।[৮২]
ভবনের শীতাতপ থেকে সংগৃহীত পানি দ্বারা গাছপালাতে পানি দেওয়া হয়। পদ্ধতিটি বার্ষিক ৬,৮০,০০,০০০ লিটার (১,৮০,০০,০০০ মার্কিন গ্যালন) পানি সরবরাহ করে। দুবাই ফাউন্টেনেরও উন্নয়নকারি ডব্লিউইটি এন্টারপ্রাইজ পার্কে ছয়টি পানির বৈশিষ্ট্য তৈরি করেছে।[৮২] দুবাই ফাউন্টেন এর উন্নয়নকারি ডব্লিউইটি এন্টারপ্রাইজ পার্কের ছয়টি পানির বৈশিষ্ট্য তৈরি করেছে।[৮৩]
তলা পরিকল্পনা
সম্পাদনাতলা | উদ্দেশ্য[৪৪][৮৪] | ফাংশন দ্বারা রঙ-সংকেত তলা সহ ডাইমেট্রিক প্রজেকশন[৮৫] | |
---|---|---|---|
১৬০–১৬৩ | যান্ত্রিক | ||
১৫৬–১৫৯ | যোগাযোগ এবং সম্প্রচার | ||
১৫৫ | যান্ত্রিক | ||
১৪৯–১৫৪ | কর্পোরেট স্যুট | ||
১৪৮ | এট দ্য টপ স্কাই অবজারভেটরি | ||
১৩৯–১৪৭ | কর্পোরেট স্যুট | ||
১৩৬–১৩৮ | যান্ত্রিক | ||
১২৫–১৩৫ | কর্পোরেট স্যুট | ||
১২৪ | এট দ্য টপ স্কাই অবজারভেটরি | ||
১২৩ | স্কাই লবি | ||
১২২ | এট.মস্ফিয়ার রেস্তোরাঁ | ||
১১১–১২১ | কর্পোরেট স্যুট | ||
১০৯–১১০ | যান্ত্রিক | ||
৭৭–১০৮ | আবাসিক | ||
৭৬ | স্কাই লবি | ||
৭৩–৭৫ | যান্ত্রিক | ||
৪৪–৭২ | আবাসিক | ||
৪৩ | স্কাই লবি | ||
৪০–৪২ | যান্ত্রিক | ||
৩৮–৩৯ | আরমানি হোটেল স্যুট | ||
১৯–৩৭ | আবাসিক | ||
১৭–১৮ | যান্ত্রিক | ||
৯–১৬ | আরমানি বাসস্থান | ||
১–৮ | আরমানি হোটেল | ||
গ্রাউন্ড | আরমানি হোটেল, লবি | ||
কনকোর্স | আরমানি হোটেল, লবি | ||
বি১–বি২ | পার্কিং, যান্ত্রিক |
মাহে রমজান পালন
সম্পাদনাভূস্তরের দিকের তলায় সূর্য অস্ত যাওয়ার পরেও উপরের দিকের তলায় কয়েক মিনিট সূর্য দেখা যায়। তাই দুবাইয়ের ধর্মীয় ঈমামগণ বলেছেন যে ৮০ তম তলার উপরে বসবাসকারীরা তাদের রমজানের রোজার ইফতারিতে অতিরিক্ত ২ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে এবং যারা ১৫০ তম তলার উপরে থাকেন তাদের ৩ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে।[৮৬]
নির্মাণ এবং কাঠামো
সম্পাদনাটাওয়ারটির নির্মাণকারি প্রতিষ্ঠান হলো দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং সিএন্ডটি, এই প্রতিষ্ঠান পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার এবং তাইপে ১০১-এর নির্মাণ কাজও করেছিল।[৮৭] স্যামসাং সিএন্ডটি বেলজিয়ামের বেসিক্স এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের আরবটেকের সাথে যৌথ উদ্যোগে টাওয়ারটি নির্মাণ করে।[৮৮][৮৯] টার্নার মূল নির্মাণ চুক্তিতে প্রকল্প ব্যবস্থাপক ছিলেন।[৯০] হংকং-ভিত্তিক ফার ইস্ট অ্যালুমিনিয়াম বুর্জ খলিফার বাহ্যিক সজ্জার কাজ করে।[৯১][৯২]
ঠিকাদার এবং স্মারক প্রকৌশলী ছিল হায়দার কনসাল্টিং।[৯৩] সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইন অনুসারে বুর্জ খলিফার কার্য সম্পাদনের জন্য ঠিকাদার এবং স্মারক প্রকৌশলী যৌথভাবে এবং বিভিন্নভাবে দায়বদ্ধ।
প্রাথমিক কাঠামো শক্তিশালী কংক্রিট দ্বারা তৈরি। পুৎজমিস্টার এই প্রকল্পের জন্য একটি নতুন, সুপার হাই-প্রেশার ট্রেলার কংক্রিট পাম্প, বিএসএ ১৪০০০ এসএইচপি-ডি তৈরি করে।[২৩] বুর্জ খলিফার নির্মাণে ৩,৩০,০০০ ঘন মিটার (৪,৩১,৬০০ ঘন গজ) কংক্রিট এবং ৫৫,০০০ টন (৬১,০০০ শর্ট টন; ৫৪,০০০ লং টন) স্টিলের রিবার ব্যবহার করা হয়েছে এবং নির্মাণে ২ কোটি ২০ লক্ষ কর্ম-ঘন্টা লেগেছে।[১৩] ২০০৮ সালের মে মাসে পুৎজমিস্টার ২১ মেগা প্যাসকেল এরও বেশি নুড়ির চূড়ান্ত সংকোচনমূলক শক্তির সাথে কংক্রিট পাম্প করে ভিত্তি থেকে পরবর্তী চতুর্থ স্তর পর্যন্ত প্রতিটি কলামের কার্যকর ক্ষেত্রফলের ৬০০ মিটার ওজন অতিক্রম করার জন্য এবং বাকি অংশটি ধাতব কলামে জ্যাকেট বা কংক্রিট দিয়ে আবৃত ছিল যা তৎকালীন বিশ্ব রেকর্ড নিক্ষেপণ উচ্চতা ৬০৬ মিটার (১,৯৮৮ ফুট)[২৩], ১৫৬ তম তলায়। উপরের দিকের স্তর নির্মাণের সময় তিনটি টাওয়ার ক্রেন ব্যবহার করা হয়েছিল, যার প্রতিটি ২৫-টন ভার তুলতে সক্ষম।[৯৪] উপরের অবশিষ্ট কাঠামোটি হালকা ইস্পাত দিয়ে নির্মিত হয়েছে।
২০০৩ সালে কাঠামোর অন্তর্নিহিত বেডরকের শক্তি পরীক্ষার জন্য ৩৩টি পরীক্ষামূলক গর্ত করা হয়েছিল। পৃষ্ঠের ঠিক মিটারখানেক নিচে "দুর্বল থেকে খুব দুর্বল বেলেপাথর এবং পলিপাথর" পাওয়া যায়। ১৪০ মিটার গভীরে ড্রিল করা পরীক্ষামূলক গর্ত থেকে নমুনাগুলি নেওয়া হয়েছিল, সব দিকে থেকে দুর্বল থেকে খুব দুর্বল শিলা খুঁজে পাওয়া গেছে। গবেষণায় স্থানটিকে "ভূমিকম্পগতভাবে সক্রিয় এলাকা" হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। আরেকটি চ্যালেঞ্জিং উপাদান হল শামাল যা প্রায়ই বালির ঝড় সৃষ্টি করে।[১৯]
৪৫,০০০ ঘনমিটার (৫৮,৯০০ ঘনগজ) এরও বেশি যার ওজন ১,১০,০০০ টন (১,২০,০০০ শর্ট টন; ১,১০,০০০ লং টন) কংক্রিট এবং ইস্পাত ভিত্তি তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়েছে, যার বৈশিষ্ট্য ১৯২টি পাইল; প্রতিটি পাইল ১.৫ মিটার ব্যাস এবং ৪৩ মিটার দীর্ঘ্য, ৫০ মিটার (১৬৪ ফুট) গভীরে প্রোথিত।[২৪] পুরো ভবনের ওজনকে অবলম্বন করার জন্য ভিত্তিটির ওজন প্রায় ৪,৫০,০০০ টন ধরে নকশা করা হয়েছে। এই ওজনকে তখন কংক্রিটের সংকোচন শক্তি দ্বারা ভাগ করা হয়েছিল যা ৩০ মেগা প্যাসকেল যা ৪৫০ বর্গ মিটার উল্লম্ব স্বাভাবিক কার্যকরী ক্ষেত্রফল দিয়েছিল, যা ১২ মিটার বাই ১২ মিটার মাত্রার উত্পাদ দিয়েছে।[৯৫] সালফেট এবং ক্লোরাইড সমৃদ্ধ ভূগর্ভস্থ পানিকে প্রতিরোধ করতে এবং ক্ষয় রোধ করার জন্য একটি ক্যাথোডিক সুরক্ষা ব্যবস্থা কংক্রিটের নিচে রয়েছে।[১৯][৪৪]
বুর্জ খলিফা নির্মাণের সময় ৩৫,০০০ টনের বেশি কাঠামোগত ইস্পাত যা পূর্ব বার্লিনের ভলকস্ক্যামার অবস্থিত জার্মান গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের প্রাক্তন সংসদ ভবন প্যালেস অব দ্য রিপাবলিক থেকে সংগ্রহ করে একসাথে ২০০৮ সালে দুবাইতে পাঠানো হয়েছিল।[৫]
বুর্জ খলিফা অত্যন্ত বিভাগীয়করণকৃত। চাপযুক্ত, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আশ্রয়ের ফ্লোরগুলি প্রতি ১৩ তলায় (গ্রাউন্ড, ১৩, ২৬, ৩৯, ৫২ ইত্যাদি ফ্লোরে) অবস্থিত যেখানে লোকজন জরুরি বা অগ্নিকাণ্ডের সময় নিরাপদে তাদের দীর্ঘ হাঁটার সময় আশ্রয় নিতে পারে।[৪৪][৯৬]
বিশাল ভবনের ওজনের চরম চাপ সহ্য করার জন্য কংক্রিটের বিশেষ মিশ্রণ তৈরি করা হয়েছিল; শক্তিশালী কংক্রিট নির্মাণের ক্ষেত্রে যেমন সাধারণ কংক্রিটের প্রতিটি ব্যাচ নির্দিষ্ট চাপ সহ্য করতে পারে তা নিশ্চিত করার জন্য পরীক্ষা করা হয়েছিল। স্কিডমোর, উইংস এন্ড মেরিল-এর জন্য সিটিএল গ্রুপ কাজ করে, তারা বিল্ডিংয়ের কাঠামোগত বিশ্লেষণের জন্য ক্রীপ এবং সংকোচন পরীক্ষা পরিচালনা করে।[৯৭]
প্রকল্পে ব্যবহৃত কংক্রিটের দৃঢ়তা অপরিহার্য ছিল। এমন একটি কংক্রিট তৈরি করা কঠিন ছিল যা এর ওপরে থাকা হাজার হাজার টন ওজন এবং পারস্য উপসাগরের তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২২ °ফা) উভয়ই সহ্য করতে পারে। এই সমস্যা মোকাবেলা করার জন্য দিনের বেলা কংক্রিট ঢালা হয়নি। এর পরিবর্তে গ্রীষ্মের সময় মিশ্রণে বরফ যোগ করা হয়েছে এবং এটি রাতে ঢালা হয়েছে, কারণ তখন বাতাস ঠান্ডা থাকে এবং আর্দ্রতা বেশি থাকে। ঠান্ডা কংক্রিট বেশি সমানভাবে প্রতিকার করে এবং তাই খুব দ্রুত সেট হওয়ার এবং ফাটল হওয়ার সম্ভাবনা কম। যেকোন উল্লেখযোগ্য ফাটল পুরো প্রকল্পটিকে বিপদে ফেলতে পারে।[৯৮][৯৯][১০০][১০১][১০২]
মাইলফলক
সম্পাদনা- জানুয়ারি ২০০৪: খনন শুরু।[২৫]
- ফেব্রুয়ারি ২০০৪: পাইলিং শুরু হয়।[২৫]
- ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৪: এমার ঠিকাদাররা নির্মাণ কাজ শুরু করে।[১০৩]
- মার্চ ২০০৫: বুর্জ খলিফার কাঠামো দৃশ্যমান হতে শুরু করে।[২৫]
- জুন ২০০৬: ৫০ তলা নির্মাণ সম্পন্ন।[২৫]
- ফেব্রুয়ারি ২০০৭: সিয়ার্স টাওয়ারকে ছাড়িয়ে সবচেয়ে বেশি তলার ভবনের রেকর্ড।
- ১৩ মে ২০০৭: তাইপে ১০১ নির্মাণের সময় কংক্রিট পাম্প করা ৪৪৯.২ মিটার (১,৪৭৪ ফুট) এর রেকর্ড অতিক্রম করে ৪৫২ মিটার (১,৪৮৩ ফুট) উচ্চতায় যেকোন ভবনে উল্লম্ব কংক্রিট পাম্প করার রেকর্ড স্থাপন করে, বুর্জ খলিফার ১৩০ তম তলা নির্মাণ সম্পন্ন।[২৫][১০৪]
- ২১ জুলাই ২০০৭: তাইপে ১০১ যার উচ্চতা ৫০৯.২ মিটার (১,৬৭১ ফুট) কে ছাড়িয়ে এটি বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন এবং ১৪১ তলার নির্মাণ সম্পন্ন।[২৫][১০৫]
- ১২ আগস্ট ২০০৭: সিয়ার্স টাওয়ার অ্যান্টেনাকে ছাড়িয়ে যায়, উচ্চতা দাঁড়িয়েছে ৫২৭ মিটার (১,৭২৯ ফুট)।
- ১২ সেপ্টেম্বর ২০০৭: উচ্চতা ৫৫৫.৩ মিটার (১,৮২২ ফুট), টরন্টোর সিএন টাওয়ারকে ছাড়িয়ে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ফ্রিস্ট্যান্ডিং কাঠামোতে পরিণত হয় এবং ১৫০ তলায় পৌঁছে যায়।[২৫][১০৬]
- 7৭ এপ্রিল ২০০৮: ৬২৯ মিটার (২,০৬৪ ফুট), কেভিএলওয়াই-টিভি মাস্টকে অতিক্রম করে মানুষের তৈরি সবচেয়ে লম্বা কাঠামোতে পরিণত হয়, ১৬০ তলায় পৌঁছে।[২৫][১০৭]
- ১৭ জুন ২০০৮: এমার ঘোষণা করে যে বুর্জ খলিফার উচ্চতা ৬৩৬ মিটার (২,০৮৭ ফুট) এর বেশি এবং সেপ্টেম্বর ২০০৯ সালে এটি সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত এর চূড়ান্ত উচ্চতা জানানো হবে না।[১০৮]
- ১ সেপ্টেম্বর ২০০৮: উচ্চতা শীর্ষে ৬৮৮ মিটার (২,২৫৭ ফুট), এটিকে এখন পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে উঁচু মানব-সৃষ্ট কাঠামোতে পরিণত করেছে, পূর্ববর্তী রেকর্ড-ধারক পোল্যান্ডের কনস্টান্টিনোতে ওয়ারশ রেডিও মাস্টকে ছাড়িয়ে যায়।[১০৯]
- ১৭ জানুয়ারি ২০০৯: শীর্ষের উচ্চতা ৮২৯.৮ মিটার (২,৭২২ ফুট)।[১১০]
- ১ অক্টোবর ২০০৯: এমার ঘোষণা করে যে ভবনের বাইরের অংশ সম্পূর্ণ হয়েছে।[১১১]
- ৪ জানুয়ারি ২০১০: বুর্জ খলিফার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয় এবং বুর্জ খলিফা খুলে দেওয়া হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি এবং আবুধাবির শাসক শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সম্মানে বুর্জ দুবাইয়ের নাম পরিবর্তন করে বুর্জ খলিফা রাখা হয়।[৪]
- ১০ মার্চ ২০১০: কাউন্সিল অন টল বিল্ডিংস এন্ড আর্বান হ্যাবিটেট বুর্জ খলিফাকে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন হিসেবে নিশ্চিত করে।[১১২]
রিয়েল এস্টেট মূল্য
সম্পাদনা২০০৯ সালের মার্চ মাসে প্রকল্পের ডেভেলপার এমার প্রোপার্টিজের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী আলাব্বার জানান, বুর্জ খলিফায় অফিসের জায়গার মূল্য প্রতি বর্গফুট ৪,০০০ মার্কিন ডলার (প্রতি বর্গমিটার ৪৩,০০০ মার্কিন ডলারের বেশি) এ পৌঁছেছে এবং বুর্জ খলিফাতে অবস্থিত আরমানি রেসিডেন্সগুলিও প্রতি বর্গফুট ৩,৫০০ মার্কিন ডলার (প্রতি ৩৭,৫০০ মার্কিন ডলার এর বেশি) এ বিক্রি হয়েছে।[১১৩] তিনি অনুমান করেছেন যে প্রকল্পটির মোট ব্যয় প্রায় ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।[৬]
২০০৭-২০০৮ সালের আর্থিক সঙ্কটের সাথে প্রকল্পের সমাপ্তি মিলে যায় এবং দেশে অতিরিক্ত ভবন নির্মাণের ফলে উচ্চ কর্মখালি এবং নিষ্ক্রিয়-সমাপ্তি দেখা দেয়।[১১৪] দুবাই তার বিশাল উচ্চাকাঙ্ক্ষার ফলে ঋণে জর্জরিত হওয়ায় সরকার তার তেল সমৃদ্ধ প্রতিবেশী আবুধাবির কাছ থেকে বহু বিলিয়ন ডলারের বেলআউট চাইতে বাধ্য হয়। পরবর্তীকালে এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একটি আশ্চর্যজনক পদক্ষেপ নেওয়া হয়, সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানকে তার গুরুত্বপূর্ণ সহায়তার জন্য সম্মান জানাতে টাওয়ারটির নাম পরিবর্তন করে বুর্জ খলিফা রাখা হয়।[৪][১১৫]
দুবাইয়ের ভূসম্পত্তির বাজারে চাহিদা কমে যাওয়ার কারণে বুর্জ খলিফা খোলার প্রায় দশ মাস পরে ভাড়া ৪০% কমে যায়। টাওয়ারের ৯০০টি অ্যাপার্টমেন্টের মধ্যে ৮২৫টি তখনও খালি ছিল।[১১৬][১১৭] যাইহোক, পরবর্তী আড়াই বছরে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা ক্রমাগতভাবে সহজলভ্য অ্যাপার্টমেন্ট এবং অফিসের জায়গা ক্রয় করতে শুরু করে।[১১৮] অক্টোবর ২০১২ নাগাদ এমার প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে প্রায় ৮০% অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রয় করা হয়েছে।[১১৯]
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
সম্পাদনাঅনুষ্ঠানটি বুর্জ পার্ক দ্বীপের একটি বিশাল স্ক্রিনে এবং অন্যত্র ছোট পর্দায় সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।[১২০] সারা বিশ্বের শত শত গণমাধ্যম ঘটনাস্থল থেকে সরাসরি খবর পরিবেশন করে।[১২১] মিডিয়ার উপস্থিতি ছাড়াও ৬,০০০ অতিথি আমন্ত্রিত ছিল।[১২২]
৪ জানুয়ারি ২০১০ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।[১২৩] অনুষ্ঠানে ১০,০০০ আতশবাজি, টাওয়ারের চারপাশে আলোকরশ্মি এবং অধিকন্তু শব্দ, আলোক এবং পানির প্রদর্শন করা হয়।[১২১] উদযাপনের আলোচ্ছটা যুক্তরাজ্যের আলোক ডিজাইনার স্পিয়ার্স এন্ড মেজর অ্যাসোসিয়েট ডিজাইন করেছিল।[১২৪] ৮৬৮টি শক্তিশালী স্ট্রোবোস্কোপ লাইট ব্যবহার করা হয় যা টাওয়ারের সম্মুখভাগ এবং টাওয়ারকে পেঁচিয়ে একত্রিত করা হয়, একসাথে ৫০ টিরও বেশি অন্যান্য প্রভাবের সংমিশ্রণ করে বিভিন্ন আলোর ক্রমগুলি কোরিওগ্রাফ করা হয়।
বিতর্ক
সম্পাদনাপ্রাণহানির ঘটনা
সম্পাদনাভবনটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের ১৭ মাসের মধ্যে টাওয়ারের একটি কোম্পানিতে কাজ করা এক ব্যক্তি যাকে "৩০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে একজন এশিয়ান" হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, ১০ মে ২০১১ তারিখে ১৪৭ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করে মারা যান। তিনি ৩৯ তলায় পড়ে গিয়েছিলেন, ১০৮ তম তলায় একটি ডেকের উপর অবতরণ করেছিলেন। দুবাই পুলিশ এই কাজটিকে আত্মহত্যা বলে নিশ্চিত করেছে, প্রতিবেদনে জানায় যে "[তারা] আরও জানতে পেরেছিল যে লোকটি আত্মহত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কারণ তার কোম্পানি তাকে ছুটি দিতে অস্বীকার করেছে।"[১২৫]
১৮ মে ২০১৫ দুবাই পুলিশ একটি প্রতিবেদনের বিরোধিতা করে যে একজন পর্তুগিজ নাগরিক যিনি একটি পর্যটক ভিসায় দুবাইতে এসেছিলেন, বুর্জ খলিফার ১৪৮ তম তলায় "অ্যাট দ্য টপ স্কাই" পর্যবেক্ষণ ডেক থেকে পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে এবং আরও জানায় যে এই ঘটনাটি ঘটেছে জুমেইরাহ লেক টাওয়ারে।[১২৬] দুবাইয়ের এক শবপরীক্ষক এর রিপোর্টে বলা হয়েছে বুর্জ খলিফার তৃতীয় তলায় তার লাশ পাওয়া গেছে।[১২৭] সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর্তুগালের দূতাবাস থেকে তথ্যের স্বাধীনতা আইনের অধীনে প্রাপ্ত ইমেলগুলিও নিশ্চিত করেছে যে তিনি বুর্জ খলিফার ১৪৮ তম তলা থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।[১২৮]
শ্রম বিতর্ক
সম্পাদনাবুর্জ খলিফা নির্মাণে মূলত দক্ষিণ এশিয়া এবং পূর্ব এশিয়ার শ্রমিকরা কাজ করেছে।[১২৯][১৩০] এর সাধারণ কারণ হলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের স্থানীয়দের বর্তমান প্রজন্ম সরকারি চাকরি পছন্দ করে এবং বেসরকারি খাতের কর্মসংস্থানের প্রতি তাদের আগ্রহ নেই।[১৩১][১৩২] ১৭ জুন ২০০৮ নির্মাণ প্রকল্পে প্রায় ৭,৫০০ দক্ষ শ্রমিক নিযুক্ত ছিল।[১০৮] প্রেস রিপোর্ট ২০০৬ সালে জানায় যে প্রকল্পে দক্ষ ছুতাররা প্রতিদিন ৪.৩৪ পাউন্ড মজুরি পেত এবং শ্রমিকরা ২.৮৪ পাউন্ড মজুরি পেত।[১২৯] বিবিসির একটি তদন্ত প্রতিবেদন এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদন অনুসারে শ্রমিকদের অসহায় অবস্থায় রাখা হয় এবং কম বেতনে দীর্ঘ সময় কাজ করানো হয়।[১৩৩][১৩৪][১৩৫] নির্মাণের সময় শুধুমাত্র একজনের নির্মাণ-সম্পর্কিত মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।[১৩৬] তবে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতে সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মক্ষেত্রে আঘাত এবং মৃত্যুর ঘটনা "অপ্রচুরভাবে নথিভুক্ত" করা হয়।[১৩৩]
২০০৬ সালের মার্চ মাসে প্রায় ২,৫০০ জন শ্রমিক, তাদের পালা শেষ হওয়ার পর বাস বিলম্ব করায় বিক্ষুব্ধ হয়ে প্রতিবাদ করে এবং দাঙ্গা শুরু করে, এতে গাড়ি, অফিস, কম্পিউটার এবং নির্মাণ সরঞ্জামের ক্ষতি করে।[১২৯] দুবাই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান দাঙ্গাকারীরা প্রায় ৫,০০,০০০ পাউন্ডের ক্ষতি করেছে।[১২৯] দাঙ্গায় জড়িত বেশিরভাগ শ্রমিক পরের দিন ফিরে এলেও কাজ করতে অস্বীকার করে।[১২৯]
ইভেন্ট
সম্পাদনাপ্রতি বছর ৩১ ডিসেম্বরে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই এ বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন বুর্জ খলিফাতে এমার নববর্ষের প্রাক্কালে একটি বার্ষিক ইভেন্ট আয়োজন করে।[১৩৭][১৩৮]
এমার নববর্ষের আগের দিন ২০১৫ এবং ২০১৯ সালে 'লার্জেস্ট এলইডি-ইলুমিনেটেড ফ্যাকেড' সহ দুটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড জিতেছে।[১৩৯][১৪০][১৪১]
২০২১ সালে কোভিড-১৯ মহামারী শুরুর সময় এমার প্রথম সারির নায়কদের সম্মানে 'একত্রিততা' উদযাপন করেছিল।[১৪২]
উৎপত্তি
সম্পাদনা২০১০ সালে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন বুর্জ খলিফা উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে এমার নববর্ষের আগের দিন আতশবাজি উদযাপন শুরু হয়। উদযাপনটি বিশ লক্ষেরও বেশি মানুষের নিকট সরাসরি সম্প্রচার করা হয় এবং তিন মিনিট ধরে তা চলে।[১৪৩] সহগামী সাউন্ড এবং লাইট শো এর কোরিওগ্রাফ করে দ্য দুবাই ফাউন্টেন।[১৪৪][১৪৫]
সম্প্রচার সহযোগী
সম্পাদনা২০১১ সাল থেকে সম্প্রচার স্বত্ব দুবাই মিডিয়া ইনকর্পোরেটেড (ডিএমআই) এবং দুবাই টিভির হাতে রয়েছে। অনুষ্ঠানটি সারা বিশ্বে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।[১৪৩]
২০১৭ এবং ২০১৮ সালে এমার নববর্ষের প্রাক্কাল অনুষ্ঠান টুইটার[১৪৬][১৪৭] এবং ইউটিউবে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। ২০২০ সালে এটি জুমে প্রথমবারের মতো সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।[১৪৮]
অন্যান্য ব্যবহার
সম্পাদনাবিএএসই জাম্পিং
সম্পাদনাভবনটি অনুমোদিত এবং অননুমোদিত বিএএসই জাম্পিংয়ের জন্য বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ বিএএসই জাম্পার ব্যবহার করেছেন:
- ২০০৮ সালের মে মাসে হার্ভে লে গ্যালো এবং ডেভিড ম্যাকডোনেল প্রকৌশলীর পোশাক পরে বুর্জ খলিফাতে প্রবেশ করেন (সে সময় এর উচ্চতা ছিল প্রায় ৬৫০ মিটার (২,১৩০ ফুট)) এবং ১৬০ তলা থেকে কয়েক তলা নিচে অবস্থিত একটি বারান্দা থেকে লাফিয়ে পড়েন।[১৪৯][১৫০]
- ২০১০ সালের ৮ জানুয়ারি কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে এমিরেটস এভিয়েশন সোসাইটির নাসর আল নিয়াদি এবং ওমর আল হেগেলান একটি বিল্ডিং থেকে সর্বোচ্চ বিএএসই জাম্পের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙ্গে। তারা ৬৭২ মিটার (২,২০৫ ফুট) উচ্চতায় ১৬০ তম তলায় সংযুক্ত একটি ক্রেন-সাসপেন্ডেড প্ল্যাটফর্ম থেকে লাফ দেয়। এই দুইজন ২২০ কিমি/ঘন্টা (১৪০ মাইল প্রতি ঘণ্টা) গতিতে উল্লম্ব ড্রপ থেকে নেমেছিলেন, ৯০-সেকেন্ড জাম্পে তাদের প্যারাশুটগুলি ১০ সেকেন্ডে খোলার জন্য সময় ছিল।[১৫১][১৫২]
- ২০১৪ সালের ২১ এপ্রিল কর্তৃপক্ষের অনুমতি এবং বেশ কয়েকটি স্পনসরের সহায়তায় অত্যন্ত অভিজ্ঞ ফরাসি বিএএসই জাম্পার ভিন্স রেফেট এবং ফ্রেড ফুগেন চূড়ার একেবারে শীর্ষে ৮২৮ মিটার (২,৭১৭ ফুট) উচ্চতায় একটি বিশেষভাবে ডিজাইন করা প্ল্যাটফর্ম থেকে লাফ দিয়ে বিল্ডিং থেকে সর্বোচ্চ বিএএসই জাম্পের গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়ে।[১৫৩][১৫৪][১৫৫]
আরোহণ
সম্পাদনা২০১১ সালের ২৮ মার্চ অ্যালেন "স্পাইডারম্যান" রবার্ট বুর্জ খলিফার বাইরে আরোহন করেন। চূড়ায় উঠতে তার সময় লেগেছিল ছয় ঘণ্টা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের নিরাপত্তা আইন মেনে চলার জন্য রবার্ট যিনি সাধারণত শৈলারোহণ পদ্ধতিতে আরোহণ করেন, একটি দড়ি এবং জোতা ব্যবহার করেন।[১৫৬]
পুরস্কার
সম্পাদনা২০১০ সালের জুনে বুর্জ খলিফা দ্য কাউন্সিল অন টল বিল্ডিংস অ্যান্ড আরবান হ্যাবিট্যাট এর ২০১০ সালের "বেস্ট টল বিল্ডিং মিডল ইস্ট অ্যান্ড আফ্রিকা" পুরস্কার লাভ করে।[১৫৭] ২০১০ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর বুর্জ খলিফা মিডল ইস্ট আর্কিটেক্ট অ্যাওয়ার্ডস এর বছরের সেরা প্রকল্প পুরস্কার ২০১০ লাভ করে।[১৫৮] অ্যাড্রিয়ান স্মিথ + গর্ডন গিল আর্কিটেকচারের অ্যাওয়ার্ডস চেয়ার গর্ডন গিল বলেন:
আমরা এখানে একটি ভবন সম্পর্কে কথা বলছি যেটি স্থাপত্যে যা সম্ভব তার ভূদৃশ্য পরিবর্তন করেছে – এমন একটি ভবন যা সম্পূর্ণ হওয়ার অনেক আগেই আন্তর্জাতিকভাবে একটি আইকন হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। 'বিল্ডিং অফ দ্য সেঞ্চুরি' এটির জন্য আরও উপযুক্ত শিরোনাম বলে মনে হয়েছে।[১৫৯]
এছাড়াও বুর্জ খলিফা নিম্নলিখিত পুরস্কারসমূহ লাভ করে।[১৬০][১৬১]
বছর | পুরস্কার |
---|---|
২০১২ | বুর্জ খলিফা লবি ওয়ার্ল্ড ভয়েসেস ভাস্কর্যের জন্য মেরিট পুরস্কার লাভ করে। পুরস্কার প্রদান করে শিকাগোর স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অফ ইলিনয় (SEAOI)। |
২০১১ | ইন্টেরিয়র আর্কিটেকচার অ্যাওয়ার্ড, এআইএ- শিকাগো চ্যাপ্টার থেকে সার্টিফিকেট অব মেরিট। |
বিশিষ্ট বিল্ডিং পুরস্কার, এআইএ - শিকাগো চ্যাপ্টার থেকে সাইটেশন অব মেরিটি। | |
ইন্টেরিয়র আর্কিটেকচার অ্যাওয়ার্ড: এআইএ - শিকাগো চ্যাপ্টার থেকে বিশেষ স্বীকৃতি। | |
ডিজাইন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড: বিশেষ ফাংশন রুম। | |
ASHRAE (আমেরিকান সোসাইটি অফ হিটিং, রেফ্রিজারেটিং এন্ড এয়ার-কন্ডিশনিং ইঞ্জিনিয়ার্স) - ইলিনয় চ্যাপ্টার থেকে প্রকৌশলে শ্রেষ্ঠত্ব। | |
ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন ফর ব্রিজ অ্যান্ড স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে অসামান্য কাঠামো পুরস্কার। | |
ডিজাইনের দশক, ইন্টারন্যাশনাল ইন্টেরিয়র ডিজাইন অ্যাসোসিয়েশন (আইআইডিএ) থেকে কর্পোরেট স্পেস স্মল এ রাষ্ট্রপতির প্রশংসা। | |
ডিজাইনের দশক • ইন্টারন্যাশনাল ইন্টেরিয়র ডিজাইন অ্যাসোসিয়েশন (আইআইডিএ) থেকে সেরা বিভাগ/মিশ্র ব্যবহারের ভবন। | |
এমইইডি (প্রাক্তন মিডল ইস্ট ইকোনমিক ডাইজেস্ট) থেকে বছরের সেরা জিসিসি টেকনিক্যাল বিল্ডিং প্রজেক্ট। | |
এমইইডি থেকে বছরের সেরা প্রকল্প। | |
২০১০ | আন্তর্জাতিক স্থাপত্য পুরস্কার। |
আরব অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০১০: আরব ইনভেস্টমেন্ট সামিট থেকে সেরা স্থাপত্য প্রকল্প। | |
অ্যারাবিয়ান প্রপার্টি পুরস্কার থেকে আর্কিটেকচার অ্যাওয়ার্ড (মিশ্র ব্যবহার) দুবাই। | |
আর্কিটেকচার অ্যাওয়ার্ড (মিশ্র ব্যবহার) আরব অঞ্চল, অ্যারাবিয়ান প্রপার্টি অ্যাওয়ার্ডস থেকে। | |
শিকাগো অ্যাথেনিয়াম থেকে আন্তর্জাতিক স্থাপত্য পুরস্কার। | |
শিকাগো অ্যাথেনিয়াম থেকে আমেরিকান আর্কিটেকচার অ্যাওয়ার্ড। | |
সিটিস্কেপ থেকে তৈরি বাণিজ্যিক/মিশ্র ব্যবহার গঠন। | |
সিটিস্কেপ আবুধাবি থেকে সেরা মিশ্র ব্যবহার গঠন উন্নয়ন। | |
স্কাইস্ক্র্যাপার অ্যাওয়ার্ড: এম্পোরিস থেকে রৌপ্য পদক। | |
ইনস্টিটিউশন অব স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারস থেকে বাণিজ্যিক বা খুচরা কাঠামোর জন্য পুরস্কার। | |
ইন্টারলন্যাশনাল কমার্শিয়াল প্রপার্টি এওয়ার্ড থেকে আন্তর্জাতিক স্থাপত্য পুরস্কার (মিশ্র ব্যবহার)। | |
আন্তর্জাতিক হাইরাইজ অ্যাওয়ার্ডস থেকে প্রযুক্তিগত অগ্রগতির জন্য বিশেষ স্বীকৃতি। | |
এলইএএফ এওয়ার্ড থেকে বছরের সেরা স্ট্রাকচারাল ডিজাইন। | |
আন্তর্জাতিক প্রকল্প বিভাগ: ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন থেকে অসামান্য প্রকল্প। | |
জনপ্রিয় বিজ্ঞান সাময়িকী থেকে বেস্ট অব হোয়াট’স নিউ। | |
স্পার্ক অ্যাওয়ার্ডস, সিলভার অ্যাওয়ার্ড। | |
স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে শ্রেষ্ঠত্ব: এসইএওআই থেকে সবচেয়ে উদ্ভাবনী কাঠামো। |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "বুর্জ খলিফা"। সিটিবিইউ স্কাইস্ক্রেপার সেন্টার।
- ↑ ক খ "the world's vainest skyscrapers"। ১৭ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ "Burj Khalifa – The Skyscraper Center"। Council on Tall Buildings and Urban Habitat।
- ↑ ক খ গ Bianchi, Stefania; Andrew Critchlow (৪ জানুয়ারি ২০১০)। "World's Tallest Skyscraper Opens in Dubai"। The Wall Street Journal। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ ক খ Berlin's Demolished Socialist Palace is Revived in Dubai, Deutsche Welle, ১১ আগস্ট ২০০৮, সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০০৮
- ↑ ক খ Stanglin, Douglas (২ জানুয়ারি ২০১০)। "Dubai opens world's tallest building"। USA Today। Dubai। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ ক খ Baker, William; Pawlikowski, James। "Higher and Higher: The Evolution of the Buttressed Core" (পিডিএফ)। academic.csuohio.edu। ১০ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ Hope, Gerhard (১৩ আগস্ট ২০১১)। "The Kingdom beckons"। ConstructionWeekOnline। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১১।
- ↑ "Should the Kingdom Tower be built?"। bdonline.com। ১৬ আগস্ট ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০১১।
- ↑ "Burj Khalifa (Dubai) – The Truth Behind the Bling – Archi-Ninja"।
- ↑ ক খ "Official Opening of Iconic Burj Dubai Announced"। Gulfnews। ৪ নভেম্বর ২০০৯। ৬ নভেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০০৯।
- ↑ ক খ "World's tallest building opens in Dubai"। BBC News। ৪ জানুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ ক খ "Burj Dubai reaches a record high"। Emaar Properties। ২১ জুলাই ২০০৭। ১০ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০০৮।
- ↑ Keegan, Edward (১৫ অক্টোবর ২০০৬)। "Adrian Smith Leaves SOM, Longtime Skidmore partner bucks retirement to start new firm"। ArchitectOnline। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৯।
- ↑ "Burj Dubai, Dubai – SkyscraperPage.com"। SkyscraperPage। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৯।
- ↑ Stack, Megan (১৩ অক্টোবর ২০০৫)। "In Dubai, the Sky's No Limit"। Los Angeles Times। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০০৬।
- ↑ ক খ "Dubai Tower's Name Reflects U.A.E. Shift"। Businessweek.com। ৩০ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Lewis, Paul (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯)। "Dubai's six-year building boom grinds to a halt as financial crisis takes hold"। The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ ক খ গ Dupré, Judith (২০১৩)। Skyscrapers: A History of the World's Most Extraordinary Buildings-Revised and Updated। New York: Hachette/Black Dog & Leventhal। পৃষ্ঠা 140–141। আইএসবিএন 978-1-57912-942-2।
- ↑ "WTC Timeline"। Silverstein Properties। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৩।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Burj Khalifa: Towering challenge for builders"। GulfNews.com। ৪ জানুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Burj Khalifa"। Otis Elevator। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ ক খ গ "Burj Khalifa – Conquering the World's Tallest Building"। ForConstructionPros.com।
- ↑ ক খ গ "Burj Dubai, Dubai, at Emporis.com"। Emporis। ২০ জানুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০০৭।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ "Burj Dubai Construction Timeline"। BurjDubai.com। ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ "Armani Prive Dubai"। dubainight.com। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "And the world's highest restaurant is ready to serve"। Emirates 24/7। ২০ জানুয়ারি ২০১১।
- ↑ "Jaw-Dropping Fireworks at Burj Khalifa Enthrall Thousands"। Gulfnews.com। ৩১ ডিসেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১১।
- ↑ "New Year fireworks at Burj Khalifa to return this year"। Khaleej Times। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ Report, Web। "Burj Khalifa to have special light show this New Year's Eve, but what about the fireworks?"। Khaleej Times। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Emaar bags Guinness World Record title for largest light and sound show on a single building"। Saudigazette (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ জানুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ Robinson, Paul (২৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৩)। "Grollo tower to go ahead, in Dubai"। The Age। Melbourne, Australia। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ ক খ "Architect reveals Burj Dubai height"। Arabian Business। ৩ ডিসেম্বর ২০০৮। ৪ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০০৮।
- ↑ "Cityscape Daily News" (পিডিএফ)। ২৯ মার্চ ২০০৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। (264 KB) Cityscape, 18 September 2005. Retrieved on 5 May 2006.
- ↑ ক খ "Top 10 world's tallest steel buildings"। Constructionweekonline.com। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৩।
- ↑ "Burj Khalifa"। AllAboutSkyscrapers.com। ১৯ নভেম্বর ২০১২। ১২ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৩।
- ↑ Bayley, Stephen (৫ জানুয়ারি ২০১০)। "Burj Dubai: The new pinnacle of vanity"। Telegraph। London। ১০ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "IALCCE 2012: Keynote Speakers Details"। ialcce2012.boku.ac.at। ২৬ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৭।
- ↑ Kamin, Blair। "50 years later, Lake Point Tower is a singular achievement — and let's hope it stays that way"। Chicago Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ "Burj Dubai becomes tallest manmade structure"। Hyder Consulting। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১০।[অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Hyder reinforces its reputation for unrivaled engineering ability with the opening of the Burj Khalifa – the world's tallest building"। Hyder Consulting। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১০।[অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "GHD is playing a vital role in managing the long term structural integrity of the world's tallest building, the Burj Dubai Tower"। GHD। ২ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০০৯।
- ↑ Saberi, Mahmood (১৯ এপ্রিল ২০০৮)। "Burj Dubai is the height of success"। Gulf News। ৭ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ "Structural Elements – Elevator, Spire, and More"। BurjDubai.com। ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ "Vanity height: how much space in skyscrapers is unoccupiable?"। The Guardian। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Skidmore, Owings & Merrill Leads Process for Art Program at Burj Dubai"। ২৮ মে ২০০৯। ২৪ এপ্রিল ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Shapiro, Gideon Fink (১১ মার্চ ২০১০)। "Detail: Burj Khalifa Curtain Wal (Architect Magazine)"। www.architectmagazine.com। ৯ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Temperature and Elevation"। United States Department of Energy। ২১ মে ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০০৯।
- ↑ "Armani Hotel Burj Dubai, United Arab Emirates"। hotelmanagement-network.com। ২৯ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০০৯।
- ↑ "Worlds first Armani Hotel to open on 18 March 2010 in Dubai"। EyeOfDubai.com। ৪ জানুয়ারি ২০১০। ৪ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ Sambidge, Andy (৪ জানুয়ারি ২০১০)। "Burj Dubai's Armani hotel to open on Mar 18"। Arabian Business। ৮ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Armani hotel opens in Dubai's Khalifa tower"। The Jerusalem Post। ২৭ এপ্রিল ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১০।
- ↑ "Burj Dubai: Fact Sheet"। Eyeofdubai.com। ৬ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১০।
- ↑ ক খ "Burj Dubai to welcome residents in Feb 2010"। Business Standard। ১ জানুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Burj Dubai To Welcome First Residents From February 2010 Onwards"। DubaiCityGuide। ৩১ ডিসেম্বর ২০০৯। ২২ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ CW Staff। "How the Burj was built"। ConstructionWeekOnline.com। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১০।
- ↑ "Top 10 Burj Khalifa facts: Part 3"। ConstructionWeekOnline.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ ক খ গ "Escaping the Dubai Downturn: Voltas's Latest Engineering Feat"। Wharton, University of Pennsylvania। ২০ এপ্রিল ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১১।
- ↑ "Air Conditioning in Burj Khalifa"। Timeoutdubai.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "A tall order: Burj Dubai all set to come clean"। Gulf News। ২৫ আগস্ট ২০০৯। ১১ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ ইউটিউবে Window cleaning the world's tallest building from Supersized Earth – Episode 1 – BBC One ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে
- ↑ ক খ Dobbin, Marika (৫ জানুয়ারি ২০১০)। "So you think your windows are hard to keep clean?"। The Age। Melbourne, Australia। ৭ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ Malkin, Bonnie (৫ জানুয়ারি ২০১০)। "Burj Khalifa: window cleaners to spend months on world's tallest building"। The Daily Telegraph। London। ১০ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১১।,
- ↑ Tolbert, Jason (৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "The Dubai Fountain"। Architect Magazine। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২১।
- ↑ "'Dubai Fountain' is winning name of Emaar's water spectacle in Downtown Burj Dubai"। Emaar Properties। ২৬ অক্টোবর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০০৮।
- ↑ "Burj Dubai Observation Deck Opens to The Public On Jan 5"। Bayut.com। ৪ জানুয়ারি ২০১০। ৫ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Cloud Top 488 on Canton Tower Opened to public"। The People's Government of Guangzhou Municipality। ১৯ ডিসেম্বর ২০১১। ২৫ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ Willett, Megan (১৭ অক্টোবর ২০১৪)। "Dubai's Burj Khalifa Now Has The Highest Observation Deck In The World At 1,821 Feet, And It Looks Incredible"। businessinsider.com। Business Insider। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "At the Top, Burj Khalifa Experience"। burjkhalifa.ae। Burj Khalifa। ২৯ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Augmented Reality – gsmprjct°"। gsmprjct°। ২ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "At the Top, Burj Khalifa"। gsmprjct°। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Une firme québécoise dans la plus haute tour du monde"। Journal de Montréal (ফরাসি ভাষায়)। ৪ জানুয়ারি ২০১০। ২৩ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১০।
- ↑ "'At The Top' Observation Deck Ticket Information"। Emaar Properties। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Emaar Says Burj Khalifa Observation Deck Closed for Maintenance"। Bloomberg। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- ↑ Tomlinson, Hugh (১০ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "Terrifying lift ordeal at Burj Khalifa tower, the world's tallest building" । The Times। UK। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "World's tallest building, Burj Khalifa, reopens observation deck"। The Guardian। UK। ৫ এপ্রিল ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১০।
- ↑ "Burj Khalifa observation deck reopens"। GulfNews.com। ৫ এপ্রিল ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১০।
- ↑ Rackl, Lori (৫ এপ্রিল ২০১০)। "Machu Picchu and Burj Khalifa back in biz"। Chicago Sun-Times। ৮ এপ্রিল ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১০।
- ↑ "The View From Dubai"। The New York Times। ৬ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "An 11-hectare green oasis envelops the foot of Burj Dubai"। Emaar Properties। ২০ ডিসেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১০।
- ↑ "An 11-hectare green oasis envelops the foot of Burj Dubai"। BurjDubai.com। ২০ ডিসেম্বর ২০০৯। ১০ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ ক খ Baxter, Elsa (২০ ডিসেম্বর ২০০৯)। "11-hectare park unveiled at Burj Dubai site"। Arabian Business। ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "An 11-hectare green oasis envelops the foot of Burj Dubai"। Emaar Properties। ২০ ডিসেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Inside the Burj Dubai"। Maktoob News। ২৮ ডিসেম্বর ২০০৯। ২৩ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Burj Khalifa – Structural engineering"। Skidmore, Owings & Merrill LLP। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ BBC Staff (৭ আগস্ট ২০১১)। "Dubai Burj Khalifa: Ramadan fast 'lasts longer high up'"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Samsung E&C Projects"। Samsung Engineering & Construction। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৯।
- ↑ "Profits on the descent at Burj Khalifa builder Arabtec"। The National। ৮ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
Arabtec Holding, the UAE's biggest construction company, posted a 15 per cent decline in full-year profit.
- ↑ "Besix wins $2.7bn Abu Dhabi building orders"। Arabian Business। ২৪ মে ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
Besix, the Belgian contractor that helped build the Burj Khalifa, said that it had won $2.7bn worth of orders in Abu Dhabi.
- ↑ "Turner International Projects – Burj Dubai"। Turner Construction। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৯।
- ↑ "Technical Case Studies - Burj Khalifa"। Far East Global Group। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Dubai skyscraper missing its 'curtain wall' exterior"। Far East Global Group। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Hyder consulting presenting Burj Dubai to the world"। Arabian Business। ১৬ আগস্ট ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ Croucher, Martin (১১ নভেম্বর ২০০৯)। "Myth of 'Babu Sassi' Remains After Burj Cranes Come Down"। Khaleej Times। ১ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০১১।
- ↑ Van Hampton, Tudor (২ এপ্রিল ২০০৮)। "Clyde N. Baker Jr."। Engineering News-Record। New York: McGraw Hill Construction। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ Puckett, Katie (৩ অক্টোবর ২০০৮)। "Burj Dubai: Top of the world"। Building। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ "Clients & Projects – Burj Khalifa, the Tallest Building in the World"। CTLGroup। ৮ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১১।
- ↑ Al-Tayyib, A.J.; Baluch, M.H.; Sharif, Al-Farabi M.; Mahamud, M.M. (১৯৮৯)। "The effect of thermal cycling on the durability of concrete made from local materials in the Arabian Gulf countries"। Cement and Concrete Research। 19 (1): 131–142। আইএসএসএন 0008-8846। ডিওআই:10.1016/0008-8846(89)90073-2।
- ↑ Ji, Jun; Elnashai, Amr S.; Kuchma, Daniel A. (২০০৯)। "Seismic fragility relationships of reinforced concrete high-rise buildings"। The Structural Design of Tall and Special Buildings। 18 (3): 259–277। আইএসএসএন 1541-7794। এসটুসিআইডি 109960316। ডিওআই:10.1002/tal.408।
- ↑ Gjørv, Odd E. (২০১১)। "Durability of concrete structures"। Arabian Journal for Science and Engineering। 36 (2): 151–172। আইএসএসএন 1319-8025। এসটুসিআইডি 110936887। ডিওআই:10.1007/s13369-010-0033-5 ।
- ↑ Friedman, Daniel (২০১৮)। "Effects of curing temperature on concrete: shrinkage cracks and spalling concrete"। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৩।
- ↑ Bester, Nicholas (২০১৩)। "Concrete for high-rise buildings: Performance requirements, mix design and construction considerations"। Structural Concrete Properties and Practice: 1–4।
- ↑ "Dubai skyscraper world's tallest"। BBC News। ২২ জুলাই ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ "Burj Dubai: Unimix sets record for concrete pumping"। Dubai News Online। ২৫ মে ২০০৭। ২৩ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০০৯।
- ↑ "Burj Dubai Official Website"। Emaar Properties। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০০৮।
- ↑ "CN Tower dethroned by Dubai building"। Canadian Broadcasting Corporation। ১২ সেপ্টেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭।
- ↑ "Burj Dubai surpasses KVLY-TV mast to become the world's tallest man-made structure"। Emaar Properties। ৭ এপ্রিল ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০০৮।
- ↑ ক খ "Emaar increases height of Burj Dubai; completion in September 2009"। Emaar Properties। ১৭ জুন ২০০৮। ১০ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ অক্টোবর ২০০৮।
- ↑ "Burj Dubai now a record 688m tall and continues to rise"। Emaar Properties। ১ সেপ্টেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০০৮।
- ↑ "Burj Dubai all set for 09/09/09 soft opening"। Emirates Business 24-7। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০০৯।
- ↑ "Burj Dubai exterior done, to open this year"। Maktoob News। ১ অক্টোবর ২০০৯। ২ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০০৯।
- ↑ "Tallest Trends and the Burj Khalifa"। Council on Tall Buildings and Urban Habitat। ১০ মার্চ ২০১০। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Burj Dubai offices to top US$4,000 per sq ft"। Zawya। ৫ মার্চ ২০০৮। ১০ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০০৯।
- ↑ Christopher Hawthorne (১ জানুয়ারি ২০১০)। "The Burj Dubai and architecture's vacant stare"। Los Angeles Times। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "828-metre Burj Dubai renamed Burj Khalifa"। Maktoob Group। ৪ জানুয়ারি ২০১০। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- ↑ Reagan, Brad (১৪ অক্টোবর ২০১০)। "Burj Khalifa rents tumble 40%"। The National। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০১০।
- ↑ McGinley, Shane (২১ অক্টোবর ২০১০)। "Armani Residences defy 70% Burj Khalifa price drop"। Arabian Business। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০১০।
- ↑ "Offices stand empty in tallest tower, the Burj Khalifa"। BBC। ২১ জুলাই ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "Emaar Reports 80% Occupancy Levels In Burj Khalifa"। REIDIN.com। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১২।
- ↑ Moonshiner (২৯ নভেম্বর ২০১৮)। "Best Bars in Dubai with Burj Khalifa Views"। Moonshine (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ Sambidge, Andy (৩ জানুয়ারি ২০১০)। "Burj Dubai ceremony details revealed"। Arabian Business। ৬ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Two billion to watch Burj Dubai opening"। Maktoob Business। ৩ জানুয়ারি ২০১০। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ Huang, Carol (৫ জানুয়ারি ২০১০)। "World's tallest building: What's it worth to have the Dubai tower – and what should people call it?"। The Christian Science Monitor। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ Devine, Rachel (২১ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "Designer's light touches far and wide"। The Times। UK। ১৫ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১০।
- ↑ "Man dies in jump from world's tallest building"। News.blogs.cnn.com। ১২ মে ২০১১। ২৯ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১১।
- ↑ "No suicide at Burj Khalifa say Dubai Police"। Gulf News। ১৮ মে ২০১৫। ২৪ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ Perring, Rebecca (১৯ মে ২০১৫)। "Is Dubai trying to cover-up woman's death from the top of world's tallest building?"।
- ↑ Saunokonoko, Mark (১৬ নভেম্বর ২০১৭)। "How rich Gulf emirate Dubai covered up woman's suicide from top of Burj Khalifa"। Nine News Australia।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Whitaker, Brian (২৩ মার্চ ২০০৬)। "Riot by migrant workers halts construction of Dubai skyscraper"। The Guardian। UK। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০০৬।
- ↑ "Burj Dubai opens tomorrow, final height still a secret!"। The Hindu। India। ৩ জানুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ Ayesha Almazroui। "Emiratisation won't work if people don't want to learn"। thenational.ae।
- ↑ Rania Moussly, Staff Reporter। "Blacklist seeks to deter Emirati job aspirants from being fussy"। gulfnews.com।
- ↑ ক খ "Building Towers, Cheating Workers Section V."। Human Rights Watch। ১১ নভেম্বর ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১০।
- ↑ "Dark side of the Dubai dream"। BBC। ৬ এপ্রিল ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৩।
- ↑ "Behind the Glamorous Facade of the Burj Khalifa"। Migrant-Rights.org। ৪ জানুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Keeping the Burj Dubai site safe for workers"। gulfnews। ৪ জানুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১১।
- ↑ "Emaar Properties"। www.forbes.com। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "NYE fireworks at Dubai's Burj Khalifa: How you can get access to Downtown"। khaleejtimes.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Emaar's NYE spectacular was world's most-watched"। ৪ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "Fireworks around the world light the night for New Year's Eve"। www.news.com.au। ১ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Dubai's New Year's Eve Burj Khalifa light show to run for months"। ১ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "Burj Khalifa and Downtown Dubai bring in 2021 with a spectacular New Year's Eve celebration"। ৩ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ "Live broadcast of Burj Khalifa New Year's Eve"। www.emirates247.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "Live broadcast of Burj Khalifa New Year's Eve"। gulfnews.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ ডিসেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Emaar bags Guinness World Record title for largest light and sound show on a single building"। ৬ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Largest LED-illuminated façade - Guinness World Records"। guinnessworldrecords.com। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "Tallest LED-illuminated façade - Guinness World Records"। guinnessworldrecords.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "Burj Khalifa and Downtown Dubai bring in 2021 with a spectacular New Year's Eve celebration"। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ Bednarz, Jan; Schmidt, Robin; Harvey, Andy; Le Gallou, Hervé (২০০৮)। "World record BASE jump"। Current Edge। Current TV। ১৪ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১০।Video documentary about the BASE jump from the Burj Dubai tower.
- ↑ Spender, Tom (২৪ নভেম্বর ২০০৮)। "Daredevils jumped off Burj Dubai undetected"। The National। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ Highest base jump-Nasr Al Niyadi and Omar Al Hegelan sets world record ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ জুন ২০১০ তারিখে. Retrieved 9 January 2010.
- ↑ Mansfield, Roddy (৮ জানুয়ারি ২০১০)। "Daredevils Jump Off World's Tallest Building"। Sky News। ৪ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Highest BASE jump from a building"। Guinness World Records Limited। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ Sampiero, Josh (২৩ এপ্রিল ২০১৪)। "Fred Fugen and Vincent Reffet took BASE jumping higher than ever before in Dubai."। Red Bull। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ Burj Khalifa Pinnacle BASE Jump – 4K। YouTube। ২৪ এপ্রিল ২০১৪। ২০২১-১০-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "'Spiderman' Alain Robert scales Burj Khalifa in Dubai"। BBC। ২৮ মার্চ ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১১।
- ↑ "CTBUH 9th Annual Awards, 2010"। Council on Tall Buildings and Urban Habitat। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০০৭।
- ↑ "Burj Khalifa won Best Project of Year at Middle East Architect Awards 2010"। Constructionweekonline.com। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১০।
- ↑ "Burj Khalifa Becomes First Recipient of New Tall Building Global Icon Award"। Civil + Structural Engineer। ২৬ অক্টোবর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Burj Khalifa Project Awards"। Skidmore, Owings & Merril LLP। ২৭ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Jmhdezhdez.com"। Burj Khalifa Project Awards। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- "দ্য বুর্জ দুবাই টাওয়ার উইন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং" (পিডিএফ)। ৮ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। (৫৯৭ কেবি) (স্ট্রাকচার' ম্যাগাজিন, জুন ২০০৬)
- "বুর্জ দুবাই টাওয়ারের উইন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং" (পিডিএফ)। Archived from the original on ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭। (৬২০ কেবি) (আরউইন এট আল., নভেম্বর ২০০৬)
- বিবিসি প্রতিবেদন: বুর্জ খলিফার উদ্বোধন, ভিডিও এবং লিঙ্ক সহ; বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবনের রক্ষণাবেক্ষণ
- বুর্জ খলিফা-এর সাথে সম্পর্কিত ভৌগোলিক উপাত্ত দেখুন – ওপেন স্ট্রিট ম্যাপ এ
রেকর্ড | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী তাইপে ১০১ ৫০৯.২ মিটার (১,৬৭০.৬ ফুট) |
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন ২০০৯ – বর্তমান |
নির্ধারিত হয়নি |
পূর্বসূরী উইলিস টাওয়ার ১০৮ তলা |
সবচেয়ে বেশি তলা বিশিষ্ট ভবন ২০০৭ – বর্তমান | |
পূর্বসূরী ওয়ারশ রেডিও মাস্ট ৬৪৬.৩৮ মিটার (২,১২০.৬৭ ফুট) |
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু নির্মিত স্থাপনা ২০০৮ – বর্তমান | |
পূর্বসূরী কেভিএলওয়াই-টিভি মাস্ট ৬২৮.৮ মিটার (২,০৬৩ ফুট) |
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু কাঠামো ২০০৮ – বর্তমান | |
পূর্বসূরী সিএন টাওয়ার ৫৫৩.৩৩ মিটার (১,৮১৫.৩৯ ফুট) |
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ফ্রি-স্ট্যান্ডিং কাঠামো ২০০৭ – বর্তমান | |
পূর্বসূরী আলমাস টাওয়ার ৩৬০ মিটার (১,১৮০ ফুট) |
দুবাইয়ের সবচেয়ে উঁচু ভবন ২০০৯ – বর্তমান |