বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়
এই জীবিত ব্যক্তির জীবনীমূলক নিবন্ধটির তথ্য যাচাইয়ের জন্য অতিরিক্ত সূত্র থেকে উদ্ধৃতিদান করা প্রয়োজন। |
বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় (সম্পূর্ণ নাম: বিশ্বজিৎ দেব চট্টোপাধ্যায়) বাংলা ও হিন্দি চলচ্চিত্র জগতের একজন জনপ্রিয় অভিনেতা। তার ছেলে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ও একজন বিখ্যাত বাঙালি অভিনেতা। জন্ম কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গে এবং পরে তিনি বোম্বে গিয়ে হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন।
বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় | |
---|---|
জন্ম | বিশ্বজিৎ দেব চট্টোপাধ্যায় ১৪ ডিসেম্বর ১৯৩৬ |
পেশা |
|
দাম্পত্য সঙ্গী | রত্না চট্টোপাধ্যায় (বিচ্ছেদ) ইরা চট্টোপাধ্যায় |
সন্তান | প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (পুত্র) পল্লবী চট্টোপাধ্যায় (কন্যা) |
শুরু
সম্পাদনাবিশ্বজিৎ চ্যাটার্জির জন্ম ব্রিটিশ ভারতের কলকাতায়। তার পিতা রণজিৎ চট্টোপাধ্যায় পেশায় ছিলেন একজন চিকিৎসক। [১] কলকাতাতে কয়েকটি ছবিতে যেমন, মায়ামৃগ (১৯৬০), দুই ভাই (১৯৬১) এরপর তিনি মুম্বই চলে যান। ১৯৬২ সালে তিনি হিন্দি চলচ্চিত্র বিশ সাল বাদ-এ অভিনয় করেন।
পরবর্তী জীবন
সম্পাদনা১৯৭৫ সালে, বিশ্বজিৎ কেহেতে হে মুজকো রাজা ছবিটি প্রযোজনা ও পরিচালনা করেন। এই ছবিতে অভিনয় করে ধর্মেন্দ্র, হেমা মালিনী, শত্রুঘ্ন সিনহা এবং রেখা। এরপর তিনি আবার অভিনয় জীবনে ফিরে যান।
রাজনৈতিক জীবন
সম্পাদনা২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিশ্বজিৎ লোকসভার দিল্লী আসন থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছিলেন। তিনি ৯০৯ টি ভোট পেয়ে ৭ম স্থান অর্জন করেন।[২]
চলচ্চিত্রের তালিকা
সম্পাদনা- কংস - কৃষ্ণ
- ডাক হরকরা (১৯৫৯)
- নতুন ফসল (১৯৬০)
- বঁধু - বসন্ত চৌধুরীর ছোট ভাই
- মায়ামৃগ (১৯৬০)
- কঠিন মায়া (১৯৬১)
- দুই ভাই (১৯৬১)
- নব দিগন্ত (১৯৬২)
- শেষ পর্যন্ত
- ধুপ ছায়া (১৯৬২)
- দাদা ঠাকুর (১৯৬২)
- বিশ সাল বাদ (১৯৬২)
- বিন বাদাল বারসাত (১৯৬৩)
- সেহনাই (১৯৬৪)
- প্রভাতের রঙ (১৯৬৪)
- মজবুর (১৯৬৪)
- কোহরা (১৯৬৪)
- ক্যায়সে কাহু (১৯৬৪)
- গোধূলী বেলায় (১৯৬৪)
- এপ্রিল ফুল (১৯৬৪)
- মেরে সানাম (১৯৬৫)
- দো দিল (১৯৬৫)
- ইয়ে রাত ফির না আয়েগি (১৯৬৬)
- সাগাই (১৯৬৬)
- বিবি অওর মাকান (১৯৬৬)
- অশ্র (১৯৬৬) - অমর কুমার
- নাইট ইন লন্ডন (১৯৬৭) জীবন
- নাই রোশনি (১৯৬৭) প্রকাশ
- জাল (১৯৬৭)
- হরে কাঞ্চ কি চুরিয়ান (১৯৬৭)
- ঘর কা চিরাগ (১৯৬৭)
- ভাসনা (১৯৬৮)
- কিসমত (১৯৬৮)
- দো কালিয়ান (১৯৬৮)
- চৌরঙ্গী (১৯৬৮)
- মনিহার
- তামান্না (১৯৬৯)
- রাহগির (১৯৬৯)
- প্যায়ার কা স্বপ্না (১৯৬৯)
- পরদেশি (১৯৭০)
- ইশক পার জোর নাহিন (১৯৭০)
- গড় নাসিমপুর
- মেইন সুন্দর হুন (১৯৭১)
- সারারাত (১৯৭২)
- চৈতালি (১৯৭২)
- কুহেলি (১৯৭১)
- শ্রীমান পৃথ্বীরাজ (১৯৭৩)
- মেহমান (১৯৭৩)
- আমি সিরাজের বেগম (১৯৭৩)
- প্রন্তারেখা (১৯৭৪)
- দো আঁখেন (১৯৭৪)
- ফির কাব মিলোগি (১৯৭৪)
- কাহতে হ্যায় মুজকো রাজা (১৯৭৫)
- জয় বজরং বলি (১৯৭৬)
- নামি চোর (১৯৭৭)
- বাবা তারকনাথ (১৯৭৭)
- দো শিকারি (১৯৭৯)
- হাম কদম (১৯৮০)
- অমর গীতি (১৯৮৩)
- আনন্দ অউর আনন্দ (১৯৮৪)
- সাহেব (১৯৮৫)
- কৃষ্ণ-কৃষ্ণ (১৯৮৬)
- আল্লাহ রাখহ্যাঁ (১৯৮৬)
- বেলাগাম (১৯৮৮)
- জিম্মেদার (১৯৯০)
- জিগারওয়ালা (১৯৯১)
- মেহবুব মেরে মেহবুব (১৯৯২)
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ অভীক চট্টোপাধ্যায়, সম্পাদক (২০১৯)। হেমন্ত মুখোপাধ্যায় আনন্দধারা। সপ্তর্ষি প্রকাশন, কলকাতা। পৃষ্ঠা ১০৬। আইএসবিএন 978-93-8270-654-0।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৪।