বাশার মাহমুদ (কবি)
বাশার মাহমুদ (১৯৫২ - ২০২১) ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী একজন বাংলাদেশি সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব।[১] তিনি ছিলেন একাধারে কবি, সাহিত্যিক, নাট্যকার, সাংবাদিক ও ইতিহাস গবেষক।[২][৩][৪] পেশায় ছিলেন শিক্ষক।[৫][৬] বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তার অবদান অনস্বীকার্য। নাট্যকলায় সামগ্রিক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে জেলা শিল্পকলা একাডেমি পদক এবং সাহিত্যে ২০১১ খ্রিষ্টাব্দে সুনীল সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।[৩]
কবি বাশার মাহমুদ দাদা, ওস্তাদ, দয়াল | |
---|---|
জন্ম | আবুল বাশার মোল্লা ১ মে ১৯৫২ মাদারিপুর, পাকিস্তান অধিরাজ্য (বর্তমানে বাংলাদেশ) |
মৃত্যু | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ পানিছত্র, মাদারিপুর, বাংলাদেশ | (বয়স ৬৯)
পেশা | কবি, সাহিত্যিক, নাট্যকার ও শিক্ষক |
ভাষা | বাংলা |
জাতীয়তা | বাঙালি |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ (১৯৭১-২০২১) পাকিস্তান (১৯৫২-১৯৭১) |
শিক্ষা | স্নাতক (বাংলা সাহিত্য) |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
সময়কাল | ১৯৬৮ - ২০২১ |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | সুনীল সাহিত্য পুরস্কার, শিল্পকলা পদক |
প্রারম্ভিক ও শিক্ষাজীবন
সম্পাদনাবাশার মাহমুদ ১ মে ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দে মাদারিপুরের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন।[৭] তিনি মাদারিপুর শহরেই বেড়ে উঠেছেন। তার বাবার নাম এনায়েতউল্লাহ্ মোল্লা, মায়ের নাম বেগম হাফিজা।[৮] নয় ভাই-বোনের মধ্যে তিনি তৃতীয়।[৩]
বাশার মাহমুদ ইউনাইটেড ইসলামিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দে এস.এস.সি. এবং সরকারি নাজিমুদ্দিন কলেজ থেকে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে এইচ.এস.সি. পাস করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা সাহিত্যে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।[৩]
কর্মজীবন
সম্পাদনাবাশার মাহমুদ জীবিকার বিচিত্র পথে হেঁটেছেন- বিভিন্ন সময়ে সরকারি, বেসরকারি, এনজিও, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পত্রিকায় চাকরি করেছেন। তবে কোথাও স্থির হতে পারেননি। স্নাতক সম্পন্ন করে বাশার মাহমুদ ফরিদপুর চিনি কল লিমিটেড এ যোগদান করেন এরপর মাদারিপুর লিগাল এইড এসোসিয়েশন, প্রশিকা সহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেছেন। পরবর্তীতে আহমদিয়া কামিল মাদ্রাসা থেকে একজন শিক্ষক হিসেবে ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে অবসর গ্রহণ করেন।[৬]
নাট্যাঙ্গন
সম্পাদনাবাশার মাহমুদ চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রাবস্থাতেই নাটকে প্রথম অভিনয় করেন। ইন্টারমিডিয়েট ছাত্রাবস্থায় ম্যাক্সিম গোর্কির বিখ্যাত উপন্যাস অবলম্বনে রূপান্তরিত মা নাটকে অধ্যাপক নরেন বিশ্বাস এর নির্দেশনায় অভিনয় করেন এবং একই সাথে নির্দেশকের প্রধান সহকারি ছিলেন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে 'মহামুক্তি উৎসব' নামে একটি সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তিনি খন্দকার আনোয়ারুল হক মেঘদূত এর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন।[৯] পর্যায়ক্রমে নাট্য নির্দেশনা, লেখা, একাধিক কবিতা-গল্প ও কাব্যগ্রন্থের নাট্য রূপান্তর এবং পরিচালনা করেন, যা বিভিন্ন সময়ে মঞ্চস্থ হয় এবং জনপ্রিয়তা পায়। স্বাধীনতার পরবর্তীকালে তিনি স্থানীয় সাংস্কৃতিক কর্মীদের নিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন শিল্পী নাট্যগোষ্ঠী নামে একটি সংগঠন, তিনি ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও পরিচালক। দুইবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত পরিচালক নারগিস আক্তার ও বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদির নাট্যাঙ্গনের গুরু ছিলেন তিনি।[১০] হুমায়ুন ফরীদি শিল্পী নাট্যগোষ্ঠী সংগঠনটির সাথে যুক্ত হয়ে বাশার মাহমুদের নির্দেশনায় কল্যাণ মিত্রের ত্রিরত্ন নাটকে 'রত্ন' চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে সর্বপ্রথম দর্শকদের সামনে মঞ্চে অভিনয় করেন।[১১][১২] এরপর এই সংগঠনের সদস্য হয়ে টাকা আনা পাই, দায়ী কে, সমাপ্তি, অবিচার সহ ৬টি মঞ্চ নাটকে অভিনয় করেন।[১৩][১৪] ১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দে সংগঠনটির নাম "মাদারিপুর নাট্যগোষ্ঠী" নামে রূপান্তরিত হয়। ১৯৮১ খ্রিষ্টাব্দে সংগঠনটি বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশানের সদস্যপদ লাভ করে। মাদারিপুর নাট্যগোষ্ঠী অসংখ্য নাটক মঞ্চায়ন, নাট্যকর্মী তৈরিসহ নাট্য আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালনের মাধ্যমে নাট্যাঙ্গনকে প্রাণবান করে তোলেন।[১৫] পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের নকশী কাঁথার মাঠ এর গীতি-নৃত্য-কাব্যের নাট্য রূপান্তর ও পরিচালনা করেন, যা কখনও আংশিক কখনও পূর্ণাঙ্গরূপে শতাধিকবার মঞ্চস্থ হয়, আর নারগিস আক্তার অসংখ্যবার নায়িকা 'সাজু'র ভূমিকায় করে খ্যাতি ও প্রশংসা লাভ করেন। রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্প অবলম্বোনে খোকা বাবুর প্রত্যাবর্তন নাটকটি পরিচালনা ও কেন্দ্রীয় চরিত্র 'রাইচরণের' ভূমিকায় অভিনয় করেও দর্শকপ্রিয়তা পান এবং এই নাটকে নারগিস আক্তার 'কর্তা মা' চরিত্রে অভিনয় করেন।[৯] এছাড়া বাশার মাহমুদ নির্দেশিত ও অভিনীত মঞ্চনাটকগুলোর মধ্যে সুবচন নির্বাসনে, এখন দঃসময়, ওরা কদম আলী, চোর চোর, এবার ধরা দাও, ফলাফল নিম্নচাপ, কবর, এখনও ক্রীতদাস, চারদিকে যুদ্ধ, ফাঁস, পোস্ট মাস্টার, নিস্কৃতি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।[১৬][১৫]
সাহিত্যাঙ্গন
সম্পাদনাবাশার মাহমুদ ছোটবেলা থেকেই কবিতা, গল্প, নাটক লেখা-লেখি শুরু করেন এবং আমৃত্যু তা অব্যাহত রেখেছিলেন, যা বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। তিনি অসংখ্য সংকলন ও স্মরণিকা প্রকাশনা ও সম্পাদনা করেছেন।[২] তিনি মাদারিপুর মুক্তিযুদ্ধের শহীদ স্মৃতিকথা নামক সচিত্র গ্রন্থের নির্বাহী সম্পাদক। কমিউনিটি পুলিশিং ফোরাম (সিপিএফ) এর কার্যক্রম অবলম্বনে বাশার মাহমুদ রচিত পথনাটক অপরাধমুক্ত সমাজ চাই অসংখ্যবার প্রদর্শিত হয়েছে।[৩] তার প্রকাশিত হযরত আদম (আ.) থেকে বিশ্বনবী (স.) ও একজন খোকার ছেলেবেলা পাঠক মহলে সমাদৃত হয়েছে।[১][৬]
প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ
সম্পাদনা- একজন খোকার ছেলেবেলা
- হযরত আদম (আ.) থেকে বিশ্বনবী (স.)
- শামান্দারের ঘাট (মাদারিপুরের গোড়ার কথা)
- অপরাধমুক্ত সমাজ চাই (নাটক)
- আমি কেমন আছি (কাব্য)
- বাঙলা ভাষার ব্যাকরণ (প্রমিত বাঙলা বানানরীতিসহ)
- সূফী তত্ত্ব : তরীকা সহায়ক
- কবিতা, গল্প ও গল্পের মতো ইতিহাস
সামাজিক-সাংস্কৃতিক অঙ্গন
সম্পাদনাবাশার মাহমুদ ব্যক্তিগতভাবে ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে যুক্ত হয়ে সমাজ সেবামূলক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত ছিলেন। জাতীয় শিশু-কিশোর সংগঠন রংমশাল খেলাঘর আসর এর সংগঠক ও পরিচালক ছিলেন। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে আমরা নতুন ও শুভাকাশ ইশারা সহ কয়েকটি শিশু কিশোর ও যুবকল্যাণ সংগঠনের উপদেষ্টা, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন মাদারিপুর আর্তসেবা এর অর্থ সম্পাদক, বয়স্ক শিক্ষা কার্যক্রম অবৈতনিক নৈশ বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক এবং বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদ মাদারিপুর জেলা সংসদের প্রতিষ্ঠাকালীন আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন "কবিতা ও নাট্যকলা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র"।[৯] বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের কল্যাণার্থে বাশার মাহমুদ ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন মাদারিপুর মুক-বধির সমিতি, যা পরে নাম পরিবর্তন করে হয় "মাদারিপুর বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী বল্যাণ সংস্থা"। তিনি ছিলেন সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও তিনি মাদারিপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির সহ-সভাপতি, রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি মাদারিপুর জেলা ইউনিটের জীবন সদস্য, এম এম হাফিজ মেমোরিয়াল পাবলিক লাইব্রেরির আজীবন সদস্য এবং বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র মাদারিপুর শাখার উপদেশক ও আবৃত্তি সংগঠন ভাস্বর এর প্রশিক্ষক ছিলেন।[৩] এছাড়া তিনি বিভিন্ন সময়ে সরকারি বা বেসরকারিভাবে অনুষ্ঠিত নাটক ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন।[৯]
সাংবাদিকতা
সম্পাদনাসাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের পাশাপাশি সাংবাদিকতা জীবনে ১৯৬৮ খ্রিষ্টাব্দে মাদারিপুর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সদস্যপদ লাভ করেন। মাদারিপুর মহকুমা প্রেসক্লাব - এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হলে তিনি যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন।[৩] ঢাকা খেকে প্রকাশিত বিভিন্ন পত্রিকার মহকুমা সংবাদদাতা হিসেবে বাশার মাহমুদের সাংবাদিকতা শুরু। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে দৈনিক স্বদেশ ও ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দে দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকায় মহকুমা প্রতিনিধি এবং ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে সাপ্তাহিক বিপ্লব পত্রিকায় জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছন।[১] বিভিন্ন বিনোদন ম্যাগাজিন ও পত্রিকায় মাদারিপুরের নিজস্ব সাংবাদদাতা ছিলেন। এছাড়া বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় কলামিস্ট হিসেবেও প্রশংসিত হয়েছেন। তিনি মাদারিপুর থেকে প্রকাশিত বেশ কয়েকটি পত্রিকার সম্পাদক,[১] অধিকাংশ সাপ্তাহিক পত্রিকার প্রধান সম্পাদক ও একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা সম্পাদনা করেছন। পরবর্তীতে আমৃত্যু তিনি দৈনিক সোনালী বার্তা পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি[৮] এবং দৈনিক বিশ্লষণ পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন।[৩]
পুরস্কার ও সম্মাননা
সম্পাদনা- জেলা শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা ২০১৫ পদক (নাট্যকলায়)[১৭]
- সুনীল সাহিত্য পুরস্কার ২০১১ (মননশীল গল্পে)
- শুভাকাশ ইশারা সম্মাননা পদক ২০১১ (নাট্যকলায়)
- গাঙচিল সাহিত্য পদক ২০০৯ (ইতিহাস ঐতিহ্য গবেষণায়)[১৮]
- মাত্রা সম্মাননা পদক ২০০৮ (আবৃত্তিতে)
মৃত্যু
সম্পাদনাবাশার মাহমুদ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রিষ্টাব্দে রবিবার সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মাদারিপুরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মাদারিপুরের পৌর কবরস্থানে তাকে সমাধিস্থ করা হয়।[১৯][৪][৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ সোবহান, আ ন ম আবদুস, সম্পাদক (অক্টোবর ২০১৩)। ফরিদপুর : ইতিহাস এতিহ্য - ১১। ঢাকা: ফরিদপুর ইতিহাস ঐতিহ্য পরিষদ। পৃষ্ঠা ১৬০।
- ↑ ক খ "প্রসঙ্গ : মাদারীপুরের সাহিত্য"। দৈনিক যুগান্তর। ২০২২-০১-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ "বাশার মাহমুদ : জীবন ও কর্ম"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ ক খ "কবি বাশার মাহমুদ আর নেই"। দৈনিক ভোরের কাগজ। ২০২১-০৯-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ "আগাম ফুটে ঝরে গেছে ফুল, মাদারীপুরে কদমহীন বর্ষা!"। বাংলা ট্রিবিউন। ২০১৭-০৭-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ ক খ গ স্টাফ রিপোর্টার (২০২১-০৯-২৮)। "কবি বাশার মাহমুদ আর নেই"। দৈনিক ইনকিলাব। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ "কবি বাশার মাহমুদ আর নেই"। ঢাকা টাইমস। ২০২১-০৯-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ ক খ "মাদারীপুরে কর্মরত সাংবাদিকদের নামের তালিকা ও বিবরণ"। উপজেলা রিসোর্স সেন্টার। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৬।
- ↑ ক খ গ ঘ "আমার নাট্যকথা-১"। দৈনিক বিশ্লেষণ। ২০১৫-০৫-১৫।
- ↑ "অভিনয়ের জাদুকরের চলে যাওয়ার আট বছর"। বণিক বার্তা। ২০২০-০২-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ "ফরীদির সময়ের সাক্ষ্য"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২০২২-০২-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ "হুমায়ূন ফরীদি : অভিনয় নৈপুণ্যে নান্দনিকতার মহারাজ"। বিনোদন বিচিত্রা। ২০২১-০২-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ "বরেণ্য অভিনেতা হুমায়ূন ফরীদির জন্মদিন ছিল ২৯ মে"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ২০২১-০৬-০৩। পৃষ্ঠা ৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ সাজু, শাহ আলম (২০২০-০২-১৩)। "'ফরীদিকে ভীষণ মিস করি'"। দ্য ডেইলি স্টার (বাংলাদেশ)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ ক খ "নাট্যাঙ্গনের প্রিয়মুখ আ জ ম কামাল"। জাগো নিউজ। ২০২৪-০৩-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ তপন বাগচী (জুলাই–ডিসেম্বর ২০০৮)। হাসান শাহরিয়ার, সম্পাদক। "আবদুল্লাহ আল-মামুনের মঞ্চনাটক : ঢাকার বাইরে"। থিয়েটারওয়ালা : সংখ্যা ২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।
- ↑ "সম্মাননা ২০১৫ - নাট্যকলা"। জেলা শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা ২০১৪ এবংছ ২০১৫। জেলা শিল্পকলা একাডেমি, মাদারীপুর। ২০১৬-০৪-২৩।
- ↑ "গাঙচিল সাহিত্য পদক'০৯"। গাঙচিল কন্ঠ। গাঙচিল। অক্টোবর ২০০৯।
- ↑ "শোক সংবাদ"। দৈনিক জনকন্ঠ। ২০২১-০৯-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫।