বাঙালি ইসলামি ব্যক্তিত্বের তালিকা
উইকিমিডিয়ার তালিকা নিবন্ধ
বাঙালি ইসলামী ব্যক্তিত্ব বলতে বাংলাভাষী (বাংলাদেশী বা অন্য দেশে নিবাসী) যেসব মুসলিম ব্যক্তিত্ব "ইসলাম" নিয়ে কাজ করেছে, ব্রিটিশ আমলে, অথবা পাকিস্তান আমলে অথবা স্বাধীনতার পর, সকলকে এ তালিকায় নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়েছে। এখানে শুধু ইসলামি পণ্ডিতদের নয়, বরং যারা ইসলামী রাজনীতি, ইসলামকেন্দ্রিক লেখালেখি ও বিভিন্ন কর্মকান্ডের সাথে জড়িত, তাদেরকেও রাখা হয়েছে।
ধর্মীয় নেতা
সম্পাদনা- আব্দুল ওয়াহেদ বাঙ্গালী (১৮৫০ — ১৯০৫) : তিনি ছিলেন একজন দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত এবং সমাজ সংস্কারক। তিনি বাংলায় দেওবন্দ আন্দোলনের সূচনাকারীদের অন্যতম। তিনি এবং তার শিষ্যরা ওয়াজ-নসীহত ও তর্ক-বিতর্কের মাধ্যমে তৎকালীন ইসলামের নামে প্রচলিত শিরক-বিদআত ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রচার চালান। তারই প্রচেষ্টায় আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়। কঠোর সংগ্রাম ও বিতর্কে পারদর্শিতার কারণে তাকে মুজাহিদে আযম ও মুনাজেরে ইসলাম নামে স্মরণ করা হয়। তার প্রসিদ্ধ উপাধি শায়খুল কুল বা সর্ব শ্রদ্ধেয় মুরব্বি।
- আতহার আলী : তিনি বৃটিশবিরোধী আন্দোলনে বঙ্গীয় ওলামায়েমায়ে কেরামের নেতৃত্ব দেন। ১৯৪৫ সনে কলকাতা মোহাম্মদ আলী পার্কে ৩ দিনের ঐতিহাসিক সম্মেলনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম গঠনে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে। ১৯৫২ নেজামে ইসলামে পার্টি প্রতিষ্ঠা করে ১৯৫৪ সনে ঐতিহাসিক "হক-আতহার-ভষানী" যুক্তফ্রন্ট গঠন করে।
- ইবরাহীম আলী তশনা (১৮৭২-১৯৩১) একজন মুসলিম চিন্তাবিদ, ইসলামী পণ্ডিত সমাজ-সংস্কারক,বাংলাদেশে ইসলামী জলসার অন্যতম প্রবর্তক, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের কর্মী খিলাফত আন্দোলন-এর নেতা এবং বাঙলা-উর্দু-ফারসি সহ বহুসংখ্যক মরমি সঙ্গীতের রচয়িতা। অগ্নিকুণ্ড তার শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত গ্রন্থ।
- আবদুল হামিদ খান ভাসানী, বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশের মানুষের কাছে "মজলুম জননেতা"
- শামসুল হক ফরিদপুরি : পাকিস্তান আমলে তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় নেতা ছিলেন। এবং ছিলেন একজন প্রখ্যাত আলেম ও ইসলামী চিন্তাবিদ।
- মুশাহিদ আহমদ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের একজন খ্যাতিমান আলেম, রাজনীতিক, সমাজ সংস্কারক ও লেখক ছিলেন। হাদিস বিশারদ হিসেবে উপমহাদেশে তার খ্যাতি রয়েছে।
- আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী: সিলেটের আলেম, তার রচিত গ্রন্থসমূহ ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের বিভিন্ন মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলাম পাঠ ও আরবী ভাষা বিদ্যার পাঠক্রমে অন্তর্ভূক্ত।
- সৈয়দ মুহাম্মদ ইসহাক : তিনি পীর সাহেব চরমোনাই হিসেবে বহুল পরিচিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে যেসব ধর্মীয় নেতা ছিলেন, তিনি তাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি নেজামে ইসলাম পার্টির ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
- হাফেজ্জী হুজুর : তিনি তার সময়কালে বাংলাদেশের মুসলিমদের সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে বিবেচিত হতেন। তিনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও লড়েছিলেন।
- ইসমাঈল আলম (১৮৬৮-১৯৩৭) একজন বাংলাভাষী মুসলিম উর্দু কবি, সুবক্তা ও তার্কিক। তার কাব্যনাম আলম। দিওয়ান-ই-আলম কাব্যের জন্য তিনি কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ১৯১০ সালে 'বাংলার তুতা' উপাধি প্রাপ্ত হন।
- সৈয়দ ফজলুল করিম তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা এবং ইসলামী ঐক্যজোটর নেতা ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের মুসলিমদের কাছে আপোষহীন ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক নেতা হিসেবে পরিচিত। তাকে পীর সাহেব চরমোনাই নামে সম্ভোধন করতেন।
- আল্লামা আজিজুল হক (১৯১৯ - ৮ আগস্ট ২০১২) হলেন মুহাদ্দিস, ইসলামী ঐক্য জোটের প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস অভিভাবক পরিষদের চেয়ারম্যান, ইসলামী চিন্তাবিদ এবং বাংলাদেশের একজন রাজনৈতিক ও ইসলামী ব্যক্তিত্ব।
- ওলিউর রহমান একজন ইসলামী চিন্তাবিদ, লেখক ও মুসলিম নারীশিক্ষা আন্দোলনের অগ্রদূত। ওলিউর রহমান বাংলাদেশে প্রথম মহিলা মাদরাসা ও মহিলা জলসা প্রবর্তন করেন।
- মুফতি আবদুর রহমান ঢাকা বসুন্ধরা রিচার্জ সেন্টার মাদ্রাসা (১৯২০-২০১৫), মুসলিম বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ আলেমফকিহুল মিলাত নামেও পরিচিত। বাংলাদেশের দেওবন্দী বিশিষ্ট আলেম ছিলেন। তিনি ১৯২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ছিলেন তিনি।
- মুহিউদ্দীন খান কওমী ধারার আলেমেদ্বীন। একজন বাংলাদেশী সাংবাদিক, সাহিত্যিক, ইসলামী চিন্তাবিদ, বহু গ্রন্থ প্রণেতা ও মাসিক মদীনার সম্পাদক।
- ফজলুল হক আমিনী : একজন বিখ্যাত ধর্মীয় রাজনৈতিক নেতা ছিলেন। তিনি ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান ছিলেন।
- মাওলানা আব্দুল্লাহিল কাফী : বাংলা ভূখণ্ডে আহলে হাদীছদের একজন অবিসংবাদিত নেতা ছিলেন। এছাড়া তিনি একজন রাজনৈতিক নেতা ছিলেন।[১]
- শাহ আহমদ শফী : হেফাজতে ইসলামের আলোচিত ১৩ দফা আন্দোলনের নেতা।
- জুনায়েদ বাবুনগরী : হেফাজতে ইসলামের নেতা। কওমি জগতে শাহ আহমদ শফীর পর-ই তার স্থান। হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা ছিলেন।
রাজনৈতিক নেতা
সম্পাদনা- আবদুল হামিদ খান ভাসানী : বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ কওমী ধারার আলেমেদ্বীন ও বাংলাদেশের মানুষের কাছে "মজলুম জননেতা" আসসালামুআলাইকুম ' বলে সর্বপ্রথম পূর্ব পাকিস্তানের বিচ্ছিন্নতার ঐতিহাসিক ঘণ্টা বাজিয়েছিলেন।
- শামসুল হক ফরিদপুরী : পাকিস্তান আমলে তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় নেতা ছিলেন। এবং ছিলেন একজন প্রখ্যাত আলেম ও ইসলামী চিন্তাবিদ।
- হাফেজ্জী হুজুর: তিনি তার সময়কালে বাংলাদেশের মুসলিমদের সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে বিবেচিত হতেন। তিনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও লড়েছিলেন।
- আজিজুল হক (পণ্ডিত) (১৯১৯ - ৮ আগস্ট ২০১২) হলেন মুহাদ্দিস, ইসলামী ঐক্য জোটের প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস অভিভাবক পরিষদের চেয়ারম্যান, ইসলামী চিন্তাবিদ এবং বাংলাদেশের একজন রাজনৈতিক ও ইসলামী ব্যক্তিত্ব।
- সৈয়দ ফজলুল করিম তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা এবং ইসলামী ঐক্যজোটর নেতা ছিলেন। তিনি পীর সাহেব চরমোনাই হিসেবে পরিচিত।
- সৈয়দ রেজাউল করিম : ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর
- মাওলানা আব্দুর রহীম, প্রসিদ্ধ লেখক এবং গবেষক, শুরুতে জামা'আতে ইসলামীর রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকলেও পরবর্তীকালে দল থেকে অব্যহতি নেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।[২]
- মাওলানা আহমাদুল্লাহ আশরাফ, প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সাবেক আমির
- গোলাম আযম, বাংলাদেশ জামা'আতে ইসলামীর সাবেক আমির; বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দন্ডপ্রাপ্ত একজন যুদ্ধাপরাধী এবং কারাগারে মৃত্যুবরণ করেন।[৩][৪]
- দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, বাংলাদেশ জামা'আতে ইসলামীর নেতা; বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন রাজাকার বাহিনীর সদস্য হিসাবে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুক্ত থেকে হত্যার মতো মানবতাবিরোধী কার্যক্রমে সাহায্য করার অভিযোগে আমৃত্যু কারাদণ্ডে দণ্ডিত ছিলেন।
- মতিউর রহমান নিজামী, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে দোষী সাব্যস্থ হয়ে মৃত্যুদন্ডাদেশ পাওয়ার পর ২০১৬ সালে কার্যকর করা হয়।
- আহমদ আবদুল কাদের –– ইসলামি চিন্তাবিদ ও রাজনীতিবিদ, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব (জ. ১৯৫৫)
- সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, তিনি প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান।
ইসলামি পণ্ডিত
সম্পাদনা- আব্দুল ওয়াহেদ বাঙ্গালী ( ১৮৫০ — ১৯০৫ )
- সুফি আজিজুর রহমান ( ১৮৬২ — ১৯২২ )
- হাবিবুল্লাহ কুরাইশি (১৮৬৫ – ১৯৪৩)
- জমিরুদ্দিন আহমদ (১৮৭৮ — ১৯৪০)
- আতহার আলি ( ১৮৯১ — ১৯৭৬ )
- মুহাম্মদ ফয়জুল্লাহ ( ১৮৯২ — ১৯৭৬ )
- শাহ আবদুল ওয়াহহাব ( ১৮৯৪ — ১৯৮২ )
- মোহাম্মদ উল্লাহ হাফেজ্জী ( ১৮৯৫ — ১৯৮৭ )
- শামসুল হক ফরিদপুরী ( ১৮৯৬ — ১৯৬৯ )
- হারুন বাবুনগরী ( ১৯০২ — ১৯৮৬ )
- মুফতি আজিজুল হক ( ১৯০৩ — ১৯৬১ )
- ছিদ্দিক আহমদ ( ১৯০৫ — ১৯৮৭ )
- মুহাম্মদ ইউনুস ( ১৯০৬ — ১৯৯২ )
- সুলতান আহমদ নানুপুরী ( ১৯১৩ — ১৯৯৭ )
- আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী ( ১৯১৩ — ২০০৮ )
- ইসহাক আল গাজী ( ১৯১৭ — ২০০৬ )
- আবুল হাসান যশোরী ( ১৯১৮ — ১৯৯৩ )
- বেলায়েত হুসাইন ( ১৯১০ — ২০১৭ )
- আজিজুল হক ( ১৯১৯ — ২০১২ )
- শাহ আহমদ শফী ( ১৯২০ — ২০২০ )
- মুফতি আবদুর রহমান ( ১৯২০ — ২০১৫ )
- নূর উদ্দিন গহরপুরী ( ১৯২৪ — ২০০৫ )
- উবায়দুল হক ( ১৯২৮ — ২০০৭ )
- কাজী মুতাসিম বিল্লাহ (১৯৩৩ — ২০১৩)
- সৈয়দ ফজলুল করিম ( ১৯৩৫ — ২০০৬ )
- মুহিউদ্দীন খান ( ১৯৩৫ — ২০১৬ )
- জমির উদ্দিন নানুপুরী ( ১৯৩৬ — ২০১১ )
- আবদুল জাব্বার জাহানাবাদী ( ১৯৩৭ — ২০১৬ )
- হারুন ইসলামাবাদী ( ১৯৩৮ — ২০০৩ )
- তাফাজ্জুল হক হবিগঞ্জী ( ১৯৩৮ — ২০২০ )
- আশরাফ আলী (১৯৪০ — ২০১৯)
- আহমাদুল্লাহ আশরাফ ( ১৯৪২ — ২০১৮)
- ফজলুল হক আমিনী ( ১৯৪৫ — ২০১২ )
- নূর হুসাইন কাসেমী ( ১৯৪৫ — ২০২০ )
- প্রিন্সিপাল হাবিবুর রহমান ( ১৯৪৯ — ২০১৮ )
- মোহাম্মাদ ফখরুদ্দীন (শিক্ষক) (১৯৪৯-২০১১)
- আবুল ফাতাহ মুহাম্মদ ইয়াহইয়া ( ১৯৫৪ — ২০১৭ )
- আল্লামা লুৎফর রহমান (১৯৪০-২০২৪)
- মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ( জ. ১৯৩৫ )
- সুলতান যওক নদভী ( জ. ১৯৩৯ )
- জিয়া উদ্দিন ( জ. ১৯৪১ )
- আব্দুল হালিম বুখারী (১৯৪৫-২০২২ )
- নুরুল ইসলাম জিহাদী ( জ. ১৯৪৮ )
- মাহমুদুল হাসান (জ. ১৯৫০)
- ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ (জ. ১৯৫০)
- মুহাম্মদ ওয়াক্কাস ( জ. ১৯৫২ )
- জুনায়েদ বাবুনগরী ( ১৯৫৫-২০২১)
- নূরুল ইসলাম ওলীপুরী ( জ. ১৯৫৫ )
- আহমদ আবদুল কাদের ( জ. ১৯৫৫ )
- আ ফ ম খালিদ হোসেন ( জ. ১৯৫৬ )
- মিজানুর রহমান সাঈদ ( জ. ১৯৬৩ )
- মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী ( জ. ১৯৬৮ )
- মুহাম্মদ আব্দুল মালেক ( জ. ১৯৬৯ )
- মাহফুজুল হক ( জ. ১৯৬৯ )
- সৈয়দ রেজাউল করিম ( জ. ১৯৭১ )
- সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী (জ. ১৯৭২)
- মামুনুল হক ( জ. ১৯৭৩ )
- ইজহারুল ইসলাম
- মিজানুর রহমান আজহারী (জ.১৯৯০)
- ক্বারী নাজমুল হাসান
- শায়খ আহমাদুল্লাহ (জ.)
ইসলামী লেখক
সম্পাদনামুন্নাশিদ (ইসলামী সঙ্গীত শিল্পী)
সম্পাদনা- কবি কাজী নজরুল ইসলাম
- কবি মতিউর রহমান মল্লিক : বাংলাদেশে ইসলামী সঙ্গীতের প্রতিষ্ঠা ও বিকাশে একজন প্রথম সারির ব্যক্তিত্ব।
গবেষক (একাডেমিক)
সম্পাদনা- শাহ আব্দুল হান্নান - একজন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "কাফী, মুহম্মদ আবদুল্লাহ-হিল - বাংলাপিডিয়া"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-২২।
- ↑ "ইসলামী রাজনীতিতে মওলানা মুহাম্মদ আবদুর রহীম__দৈনিক ইনকিলাব"।
- ↑ "Azam found guilty of Bangladesh war crimes"। আলজাজিরা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৩।
- ↑ "Bangladesh: Islamist leader found guilty of war crimes"। ইউরোনিউজ। ২৪ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৩।