বাংলাদেশ রেলওয়ে চন্দ্রপ্রভা বিদ্যপীঠ, পাকশী
বাংলাদেশ রেলওয়ে চন্দ্রপ্রভা বিদ্যপীঠ পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার অন্তর্গত বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভাগীয় কার্যালয় পাকশীতে অবস্থিত একটি সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়।[১][২]
বাংলাদেশ রেলওয়ে চন্দ্রপ্রভা বিদ্যপীঠ, পাকশী | |
---|---|
অবস্থান | |
পাকশী, ঈশ্বরদী উপজেলা, পাবনা বাংলাদেশ | |
তথ্য | |
ধরন | মাধ্যমিক বিদ্যালয় |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২ জানুয়ারি ১৯২৪ |
ইতিহাস
সম্পাদনাবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকের তদানীন্তন সাঁড়া থানার (বর্তমান ঈশ্বরদী) অন্তর্গত পাকশী এবং এর নিকটস্থ গ্রাম গুলোতে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতিকল্পে, রেলওয়ে চাকুরীরত কর্মীদের সন্তান এবং স্থানীয় জনগণের সন্তানদের শিক্ষা প্রদানের ব্যবস্থা করার জন্য শ্রী যুক্ত যোগীন্দ্র চন্দ্র দাসগুপ্ত বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯২৪ সালের ২ জানুয়ারী প্রতিষ্ঠত হয় পাকশী ইংলিশ হাই স্কুল নামে। ১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠাতার মায়ের নামানুসারে বিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয় চন্দ্রপ্রভা বিদ্যপীঠ। ১৯৮৫ সালে বিদ্যালয়টিকে রেলওয়ের অধীনস্থ করা হয়, এবং তখন থেকে এটি বাংলাদেশ রেলওয়ে চন্দ্রপ্রভা বিদ্যপীঠ নামে পরিচিত।[৩]
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী
সম্পাদনা- কামরুল ইসলাম (চিকিৎসক) - স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ী চিকিৎসক।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Secondary School"। Ministry of Education (Bangladesh)। ৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল (XLS) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০২১।
- ↑ আগামী ২৫ বছরে হার্ডিঞ্জ সেতুর কোন ক্ষতি হবে না। Jagonews24.com। ৩ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "ঈশ্বরদী উপজেলা"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। www.ishurdi.pabna.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-২৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
বাংলাদেশের বিদ্যালয় বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |