বাংলাদেশ–লেবানন সম্পর্ক
বাংলাদেশ-লেবানন সম্পর্ক বলতে বাংলাদেশ ও লেবাননের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে বোঝানো হয়।
বাংলাদেশ |
লেবানন |
---|
২০০৬-এর লেবানন যুদ্ধ
সম্পাদনা২০০৬ লেবাননীদের উপর ইসরায়েল কর্তৃক বোমাবর্ষণকে বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় জঙ্গিবাদ হিসেবে উল্লেখ করে এবং এই ঘটনায় লেবানন বাসীদের পূর্ণ সহায়তা দেয়।[১] ইউনিফিলে বাংলাদেশী সৈন্য প্রেরণের জন্য লেবানন সরকার বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে। যুদ্ধোত্তর লেবাননে পুনর্বাসন ও পুনর্গঠনে সকল ধরনের সহযোগিতার কথাও বাংলাদেশ জানায়।[২] ২০১০ সালে, বানৌজা ওসমান ও বানৌজা মধুমতি লেবাননের উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম ত্যাগ করে যা ইউনিফিলে যুদ্ধজাহাজ প্রেরণকারী হিসেবে বাংলাদেশ প্রথম কোন দক্ষিণ এশীয় দেশ ছিল।[৩]
অর্থনৈতিক সহায়তা
সম্পাদনা২০১৪-এ, বাংলাদেশ থেকে একদল ব্যবসায়ী প্রতিনিধি লেবানন সফর করেন। লেবানন বাংলাদেশ থেকে পাট ও পাটজাত পণ্য আমদানির ব্যাপারে গভীর আগ্রহ দেখায়। তাছাড়া, বাংলাদেশী তৈরি পোশাক, মাছ, চীনামাটির তৈজসপত্র, পাকাচামড়া ও চামড়াজাত দ্রব্যকে লেবাননের বাজারে চাহিদাপূর্ণ বলেও আখ্যায়িত করা হয়।[৪]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Dhaka terms Israeli attack on Lebanon as state and religious terrorism"। Bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "Lebanon welcomes Bangladesh participating in UNIFIL"। Bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "Bangladesh to send 2 warships to Lebanon"। The Daily Star। ১৮ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "Lebanon keen to import jute, jute goods from Bangladesh"। New Age। ২০১৪-০৪-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৪।