বাংলাদেশী ২ টাকার নোট
বাংলাদেশী ২ টাকার নোট (৳২) হল ২০০ পয়সা সমন্বয়ে তৈরি একটি নোট। বর্তমানে এটি সরকার কর্তৃক ইস্যুকৃত প্রচলিত বাংলাদেশী ব্যাংকনোটের মধ্যে একটি। ফলস্বরূপ দুই টাকার নোটটি দেশটির জাতীয় ব্যাংকের গভর্নরের নয় বরং অর্থ সচিবের স্বাক্ষরযুক্ত একটি নোট।[১]
(বাংলাদেশ) | |
---|---|
মূল্যমান | ৳২ |
সুরক্ষা বৈশিষ্ট্য | জলছাপ |
ছাপানোর বছর | ১৯৮৮ |
সম্মুখভাগ | |
নকশার তারিখ | ২০১১ |
পশ্চাৎভাগ | |
নকশার তারিখ | ২০১১ |
বাংলাদেশ সরকার জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য এই নোটটি ২৯ ডিসেম্বর ১৯৮৮ সালে জারি করে।[২] নোটের রঙ সলমন গোলাপী। নোটের সামনের দিকে বাংলা ভাষা আন্দোলনের একটি স্মৃতিস্তম্ভ ছিল[৩] এবং পিছনে একটি দোয়েল পাখির ছবি ছিল। ২০১৫ সালে দুই টাকার নোট বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।[৪] এসব নোট জাল টাকা তৈরি, প্রাচীন জিনিস হিসেবে সংরক্ষণ ও মাদক তৈরির উদ্দেশ্যে ভারত ও বাংলাদেশে পাচার করা হয়।[৫] ১৫ জুলাই ২০২১ সালে নোটটি নতুন অর্থ সচিবের অধীনে জারি করা হয়েছিল। বর্তমান নোটে বঙ্গবন্ধুর ছবি রয়েছে।[৬]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ হাসনাত, রাকিব (২০ এপ্রিল ২০২২)। "টাকা: বাংলাদেশে কাগুজে মুদ্রার নতুন নোটের নকশা কেন বদলানো হয়, কীভাবে বদলানো হয়"। বিবিসি বাংলা।
- ↑ আরমান, সাইদ (৯ জানুয়ারি ২০১২)। "২ টাকার নোট বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রতীক"। banglanews24.com।
- ↑ "The evolution of Bangladeshi currency notes and what it says about our past"। দ্য বিজনেস স্টান্ডার্ট। ২৯ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "এক ও দুই টাকার নোট থাকবে না?"। প্রথম আলো। ১৯ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "চার কারণে ২ টাকার নোট পাচার হচ্ছে ভারত-চীনে"। দৈনিক যুগান্তর। ২১ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "বাজারে আসছে নতুন অর্থসচিব স্বাক্ষরিত ২ ও ৫ টাকার নোট"। দৈনিক ইনকিলাব। ১৪ জুলাই ২০২১।