বস্ত্রবয়ন কলা
বস্ত্রবয়ন কলা বলতে এমন কলা ও কারুশিল্পকে বোঝায়, যেখানে উদ্ভিদ, প্রাণিজ অথবা সিনথেটিক তন্তুর সাহায্যে ব্যবহারিক বা আলঙ্কারিক বস্তু তৈরি করা হয়ে থাকে।
সভ্যতার সূচনা থেকে কাপড় মানবজীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে পরিগণিত হয়ে আসছে।[১][২] পদ্ধতি ও কাঁচামালের পরিবর্তন ঘটলেও টেক্সটাইল মানব জীবনের একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। পদ্ধতি ও কাঁচামালের পরিবর্তন বস্ত্রের ব্যবহারকে কমাতে পারে নি। বস্ত্রবয়ন কলার ইতিহাস আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ইতিহাসও বটে। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে প্রাচীনকালে টিরিয়ান রক্তবেগুনি রঞ্জকের চাহিদা ছিল। রেশম পথ চীনা রেশমকে নিয়ে গিয়েছিল ভারত, ইউরোপ ও আফ্রিকায়। মধ্যযুগ ও রেনেসাঁসের সময়ে বিলাসি বস্ত্রের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে ব্যয়নিয়ন্ত্রক আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল। শিল্পবিপ্লব গড়ে উঠেছিল মূলত বস্ত্রবয়ন সংক্রান্ত প্রযুক্তি যেমন: কটন জিন, স্পিনিং জেনি ও পাওয়ার লুম আবিষ্কারের ফলে এবং এর দরুন ইংরেজ তাঁতিরা লাডাইট বিদ্রোহে অংশগ্রহণ করেছিল।
ধারণা
সম্পাদনাইংরেজি textile শব্দটি এসেছে ল্যাটিন texere শব্দটি থেকে, যার অর্থ হল "বয়ন করা" , "বুনন করা" বা "তৈরি করা"।[১] সবচেয়ে সরল বস্ত্রবয়ন কলাটি হল পশুর লোম দিয়ে তৈরি বস্ত্র, যেখানে প্রাণিজ তন্তুকে তাপ ও আর্দ্রতার সাহায্যে জমাট পাকানো হয়। অধিকাংশ বস্ত্রবয়ন কলার সূচনা ঘটে সুতা বাকানো কিংবা ঘোরানো থেকে এবং সুতার জট পাকানোর মাধ্যমে, যা জন্ম দেয় ইয়ার্নের ( যখন এটি মসৃণ থাকে, তখন একে "সুতা" বলা হয় এবং যখন এটি ভারী হয় তখন একে বলা হয় "দড়ি")। ইয়ার্নকে তখন গ্রন্থিবদ্ধ, কর্তিত ও জট পাকানো বা বয়ন করা হয় আরামদায়ক বস্ত্র বা কাপড় তৈরির জন্য। কাপড়কে জামা এবং ব্যবহার্য অন্যান্য কাপড় (যেমন: পর্দা) পরিবত করা হয়ে থাকে। পশুলোম দিয়ে তৈরি বস্ত্র, ইয়ার্ন, বস্ত্র, সম্পন্ন জামা একত্রে "টেক্সটাইল" নামে পরিচিত। মূলত এটিকে টেক্সটাইল বলা হয় কারণ টেক্সটাইল শব্দটি একটি বিশেষণ যার অর্থ "সুতা দিয়ে তৈরি"। [৩]
বস্ত্রবয়ন কলার মাঝে বিভিন্ন কর্মপদ্ধতিও অন্তর্গত, যেগুলো কাপড় অলঙ্কৃত করতে বা সাজাতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন, রং করা, রং করার জন্য ও প্যাটার্ন করার জন্য কাপড়ে ছাপ দেওয়া, এমব্রয়ডারি করা ও সূচের অন্যান্য কাজ এবং ফিতা তৈরি করা। সেলাই, বয়ন, ক্রোশেই, দর্জিগিরি ছাড়াও তাঁত ও সুঁইচালানোর, কুইল্টিং, প্লিটিং এবং সেই জিনিসগুলো যেগুলো কার্পেট, হস্তনির্মিত কার্পেট, কম্বল ও বিছানার চাদর তৈরিতে প্রয়োজনীয় সব কিছুই বস্ত্রবয়ন কলার আওতাধীন।
কাজ
সম্পাদনাপৃথিবীতে মানব আগমনের পর থেকেই বস্ত্র মানবদেহকে ঢাকার কাজে ব্যবৃত হওয়া ছাড়াও মানব সমাজে অন্য ব্যক্তির কাছে কোন ইঙ্গিত পাঠানো; কোনো এলাকা রক্ষা, পুনরুদ্ধার ও দখলের কাযে এবং আরামদায়ক, বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং দৃষ্টিনন্দন বাড়ি এবং বসবাসের স্থান তৈরিতে ব্যবহৃত হয়েছে।[৪]
পূর্বের আমলে বস্ত্রবয়ন কলা এবং তদসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো এবং দৃষ্টিনান্দনিকতা ক্ষেত্রে এর ব্যবহার সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে ধারণা পাওয়া যায় জ্যাকোবীয় যুগে রবার্ট পিক দ্য এল্ডারের হেনরি ফ্রেডরিক, প্রিস অব ওয়েলসের প্রতিকৃতি থেকে (ওপরে)। হেনরির ক্যাপোটেইন টুপিটি ছিল পশুর লোম নির্মিত, যা তৈরিতে বস্ত্রবয়ন কলার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়েছিল। তিনি উলের বস্ত্র পরিধান করেছিলেন যাতে রেশমের এমব্রয়ডারি করা ছিল। তার মোজা ছিল হাতে বোনা। তিনি প্রাচ্যদেশীয় উলনির্মিত কার্পেটের উপরে দাঁড়িয়ে ছিলেন যা মেঝেতে চলাচলের পথকে আরামদায়ক ও উষ্ণ করেছে। ছবিতে বিদ্যমান ভারি পর্দা ঘরটিকে দৃষ্টিনন্দন করা ছাড়াও জানালা দিয়ে আসা ঠাণ্ডা বাতাস প্রতিরোধের জন্য ব্যবহৃত হত। টেবিলক্লথ এবং পর্দার উপরে থাকা গোল্ডওয়ার্ক এমব্রয়ডারি বাড়ির মালিজের অবস্থস নির্দেশ করে। একইভাবে পশুর পশমনির্মিত টুপি, রেটিসেলা ফিতাবিশিষ্ট খাঁটি লিনেন শার্ট এবং কাপড়ে প্রচুর এমব্রয়ডারি থাকার বিষয়গুলো হেনরি ফ্রেডরিকের সামাজিক অবস্থা নির্দেশ করে।[৫]
শিল্পকলা হিসেবে টেক্সটাইল
সম্পাদনাঐতিহ্যগতভাবে, "শিল্পকলা" শব্দটি কোনো কিছুতে দক্ষতা বা পারদর্শিতার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় এবং এটি এমন একটা ধারণা, যেটি ঊনবিংশ শতাব্দীর রোমান্টিকতা যুগে যাত্রা শুরু করেছিল যখন, শিল্পকলাকে "মানব মনের একটি বিশেষ দক্ষতা যাকে ধর্ম ও বিজ্ঞানের একই গোত্রীয়" বলে গণ্য করা হত।[৬] কারুশিল্প এবং ললিতকলা এই পার্থক্যের প্রভাব বস্ত্রবয়ন শিল্পকর্মের উপরেও পড়েছে। বর্তমান যুগে বস্ত্রবয়ন শিল্পকর্ম বলতে এমন নান্দনিক বস্তুগুলোকে বোঝানো হয়ে থাকে, যেগুলো দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয় না।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
বস্ত্রবয়ন কলায় উদ্ভিদ ব্যবহারের ইতিহাস
সম্পাদনা৭০০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে মানব সমাজে প্রাকৃতিক তন্তু একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস বলে বিবেচিত হয়ে আসছে।[৭] ধারণা করা হয়ে থাকে ৪০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে কার্পাসের জন্মভূমি ভারতে সর্বপ্রথম শোভাবর্ধক পোশাকে এর ব্যবহার করা হয়েছিল।[৮] প্রাকৃতিক তন্তু পূর্বের ৪০০০ থেকে ৫০০০ বছর ধরে কাপড় তৈরিতে ব্যবহৃত হত এবং ১৮৮৫ সালে কৃত্রিম তন্তু আবিষ্কারের পূর্ব পর্যন্ত শুধু উদ্ভিজ্জ ও প্রাণিজ তন্তু কাপড় ও বস্ত্র তৈরির কাজে ব্যবহৃত হত।[৭] কার্পাস এবং শন বর্তমান যুগে প্রাকৃতিক তন্তু তৈরিতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হলেও ঐতিহাসিকভাবে প্রাকৃতিক তন্তু উদ্ভিদের অধিকাংশ অংশ যেমন, বাকল, কাণ্ড, পাতা, ফল, বীজতন্তু এবং উদ্ভিদরস ব্যবহার করে তৈরি করা হত।[৮]
শন
সম্পাদনাশনকে টেক্সটাইল তৈরির তন্তুগুলোর মাঝে সবচেয়ে প্রাচীন বলে গহ্য করা হয় কেননা, ৬৫০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের শুরুর দিকে মমির সমাধিসৌধে এর উপস্থিতি লক্ষ করা গিয়েছে।[৭][৮][৯] শনগাছের কাণ্ডের আঁশ থেকে সংগ্রহ করা হত শনতন্তু। এরপর একে লম্বা সুতা তৈরির জন্য কাটা হত এবং তারপর একে লিনেনের বড় টুকরায় পরিণত করা হত কাপড় ও পর্দা তৈরিতে ব্যবহৃত হত।[৯] প্রতিটা তন্তুর দৈর্ঘত নির্ভর করত পাতার উচ্চতার উপরে। ১০ কাণ্ডের একটি পাঁজা উদ্ভিদটির প্রতিটি পাতায় মিলত। প্রতিটি কাণ্ড যদি একই পুরুত্ব বিশিষ্ট হত, তবে তা ঘূর্ণায়মান সুতার জন্য আদর্শ বলে গণ্য করা হত।[৭] সুতা মোচড়ানো বোর্ড বা রিলে রাখা হত যাতে তা বড় কাপড় তৈরিতে ব্যবহৃত হত যা রং প্রয়োগ এবং বুননের মাধ্যমে বড় পর্দা এবং এমব্রয়ডারি তৈরিতে ব্যবহৃত হত।[৮] এর একটি উদাহরণ হল, ছবিতে থাকা লিনেনের কাপড়টি যা ৩০৫ থেকে ৩০ খ্রিষ্টাব্দের মাঝে মমি তৈরিতে ব্যবহৃত হত। মমিতে ব্যবহৃত কিছু লিনেন কাপড়ে হায়রোগ্লিফিক হরফ চিত্রায়ন করা হত যদি মমিকৃত ব্যক্তিটি সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হতেন।
কার্পাস
সম্পাদনা৫০০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে ভারত ও মধ্যপ্রাচ্যে প্রথম কার্পাস ব্যবহৃত হয় এবং ৩২৭ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে ইউরোপীয়রা ভারত আক্রমণ করার পর তা ইউরোপে ছড়িয়ে যায়। খ্রিষ্টীয় পঞ্জিকার অষ্টাদশ শতাব্দীতে কার্পাস উৎপাদন ও তা থেকে নির্মিত বস্তুর পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং এর আরামদায়কতা, স্থায়িত্ব এবং শোষণক্ষমতার দরুন এটি অন্যতম টেক্সটাইল তন্তুতে পরিণত হয়।[৭] কার্পাস তন্তু হল হল কার্পাস গাছের বীজতন্তু, যা গাছের ফুল জন্মানোর পর সেখানে ক্যাপসুল আকৃতির জিনিস তৈরি হবার পর পাওয়া যায়। তন্তুগুলো তার বৃদ্ধিচক্র সম্পন্ন করে এবং এরপর ৩০ টি বীজ পাওয়া যায়, যার প্রতিটি ২০০ থেকে ৭০০০ টি বীজতন্তু তৈরি করে এবং এর প্রত্যেকটি ২২ থেকে ৫০ মিলিমিটার লম্বা। বীজতন্তুর প্রায় ৯০% হল সেলুলোজ এবং বাকি ১০% এ ওয়াক্স, পেক্টেট, প্রোটিন এবং অন্যান্য খনিজ দ্রব্য থাকে।[৭] এটি প্রক্রিয়াজাত করার পর বিভিন্ন পুরুত্বের সুতা তৈরিতে ব্যবহৃত হতে পারে যা বুননের মাধ্যমে বিভিন্ন জিনিস যেমন মখমল, মিহি কাপড়, মোটা কাপড়, জার্সি, ফ্লানেল এবং ভেলৌর তৈরিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে যা পরবর্তীতে ছবিতে দৃশ্যমান ভারতে বোনা কাপড়টির মত পরিধেয় বস্ত্র, কম্বল এবং দৃষ্টিনন্দন সামগ্রী তৈরিতে ব্যবহৃত হত।[৮]
পুরোনো টেক্সটাইলে উদ্ভিজ্জ তন্তু সনাক্তকরণ
সম্পাদনাআলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র, সাধারণ অণুবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করে পুরোনো টেক্সটাইলে ব্যবহৃত সুতার উৎস জানা সম্ভবপর হলেও বর্তমানে ইলেক্ট্রনিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করে পুরোনো টেক্সটাইলে ব্যবহৃত সুতার উৎস বের করা হয়ে থাকে।[১০] কাপড় পাবার পর তার সুতা বের করা হয় এবং এরপর আলোক ও ইলেকট্রনিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করার মাধ্যমে সুতাটি কোন উদ্ভিজ্জ তন্তু থেকে তৈরি তা বের করা সম্ভব।[১০] উদাহরণস্বরূপ, শনের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীরা উল্লম্ব সুতা খোঁজেন যা অণুবীক্ষণ যন্ত্রে রাখার পর যদি দেখা যায় এটি শন গাছের কাণ্ডের কোষ, তবে এটিকে তারা শনতন্তু বলে অভিহিত করেন। কার্পাসের ক্ষেত্রে, সুতাগুলো বুনন করার জন্য শুকানোর সময়ে যদি মোচড়ের সৃষ্টি হয়, তবে তাকে কার্পাসতন্তু বলে অভিহিত করা হয়।[১০] এই জ্ঞানের সাহায্যে সর্বপ্রথম কোথায় এবং কখন কোন উদ্ভিদ কাপড় তৈরিতে ব্যবহৃত হয়েছিল। এছাড়া এই জ্ঞান থেকে বিভিন্ন অঞ্চল ও সময়ের বস্ত্রবয়ন কলার রকমফের সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় এবং জ্ঞানার্জন করা যায়।[৮][১০]
বস্ত্রবয়ন কলায় উদ্ভিদের ভবিষ্যৎ
সম্পাদনাবর্তমান যুগে বস্ত্রবয়ন কলায় উদ্ভিদের ব্যবহার সাধারণ বিষয় হলেও বস্ত্রবয়ন কলায় উদ্ভিদের নতুন নতুন ব্যবহার আবিষ্কৃত হচ্ছে। যেমন, সুজানে লির "বায়োকাচার" শিরোনামের নতুন ধরনের শিল্পকলার আবিষ্কার। তিনি গাঁজনের সাহায্যে উদ্ভিজ্জ কাঁচামাল দিয়ে তৈরিকৃত কাগজ শিট তৈরি করেছেন যা কাপড় তৈরিতে ব্যবহৃত হতে পারে এবং এর পুরুত্ব হতে পাতে প্লাস্টিক বস্তুর মত পাতলা থেকে শুরু করে চামড়ানির্মিত বস্তুর ন্যায় মোটা।[১১] এই পোশাক "পচনশীল" কেননা, এগুলো পুরোপুরিভাবে উদ্ভিজ্জ কাঁচামাল থেকে প্রস্তুতকৃত এবং এগুলো পুরোপুরিভাবে প্রাকৃতিক পরিবেশে পচতে সক্ষম। তিনি তার এই পদ্ধতিতে ফ্যাশনদুরস্ত জামা তৈরিতে গুরুত্বারোপ করেছেন। তার ফল থেকে পাওয়া কাঁচামাল থেকে পাওয়া প্রাকৃতিক রঞ্জক পদার্থ ব্যবহৃত জামা যদি ফ্যাশনদুরস্ত না হলে তা দোকানে জায়গা পাবে না কেননা, শুধু জৈব পদার্থ দিয়ে তৈরিকৃত পচনশীল জামা অধিকাংশ ক্রেতাকে আকৃষ্ট করে না।[১১] আবার, ঐ উদ্ভিদগুলোর পাতা ছেঁড়া বা কাটার মাধ্যমে জামায় কোন খুঁত সৃষ্টি হলে তার উপরে উদ্ভিজ্জ বস্তু থেকে তৈরিকৃত জিনিস দিয়ে তা মেরামত করে কাপড়টিকে আরো নান্দনিক রূপে আনা সম্ভব।[১১] শিল্পকলায় টেক্সটাইলের ব্যবহার খুবই সুন্দর ধারণা কেননা, এর দরুন শিল্পীরা জীবন্ত শিল্পকর্ম তৈরি করতে পারেন, যেমনটা সুজানে লি করেছেন।
সমকালীন বস্ত্রবয়ন শিল্পী
সম্পাদনাসমকালীন বস্ত্রবয়ন শিল্পীরা হলেন:[১২][১৩][১৪][১৫]
- ক্যারোলিন আচাইন্ট্রে
- অ্যানি অ্যালবার্স
- এল আনাতসুই
- ইয়ান বেরি[১৬]
- অ্যালিঘিয়েরো বোয়েত্তি
- নিক কেভ
- ট্রেসি এমিন[১৭]
- শিলা হিকস
- ব্রিটা মারকাট-লাব্বা[১৮]
- মাসশা মিয়োনি
- গ্রেসন পেরি[১৯]
- এরিন এম. রিলে
- ফেইথ রিঙ্গোল্ড
- জুডিথ স্কট
- কিকি স্মিথ
- জোয়ানা ভাস্কোন্সেলাস
- ইয়োশিকো ইওয়ামোতো ওয়াদা
- ব্রেন্ট ওয়াডেন
- পায়ে হোয়াইট
- বিলি জাঙ্গেওয়া
চিত্রশালা
সম্পাদনা-
ম্যান্টল ("পারাকাস টেক্সটাইল"), ১০০-৩০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ, ব্রুকলিন যাদুঘর
আরও দেখুন
সম্পাদনাটীকা
সম্পাদনা- ↑ ক খ Gillow, John, and Bryan Sentance: World Textiles, p. 10-11
- ↑ Barber, Elizabeth Wayland: Women's Work: The First 20,000 Years, p. 42-70
- ↑ Kadolph, Sara J., ed.: Textiles
- ↑ Cambridge History of Western Textiles, p. 1-6.
- ↑ For general discussion of textile techniques in this era and their significance, see Janet Arnold, Queen Elizabeth's Wardrobe Unlock'd and Patterns of Fashion: the cut and construction of clothes for men and women 1560–1620, as well as Karen Hearn, editor, Dynasties: Painting in Tudor and Jacobean England 1530–1630, throughout.
- ↑ Gombrich, Ernst. "Press statement on The Story of Art ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে". The Gombrich Archive, 2005.The main textile artist was Tom Riddle Retrieved on January 18, 2008.
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ kozłowski, R.M.; Mackiewicz-Talarczyk, M. (২০১২)। Handbook of Natural Fibres। পৃষ্ঠা 1–8। আইএসবিএন 9781845696979। ডিওআই:10.1533/9780857095503.1।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ Birrell, Verla Leone (১৯৫৯)। The textile arts, a handbook of fabric structure and design processes:ancient and modern weaving, braiding, printing, and other textile techniques.। New York। hdl:2027/mdp.39015006754272।
- ↑ ক খ Maier, Ursula; Schlichtherle, Helmut (২০১১-১১-০১)। "Flax cultivation and textile production in Neolithic wetland settlements on Lake Constance and in Upper Swabia (south-west Germany)"। Vegetation History and Archaeobotany (ইংরেজি ভাষায়)। 20 (6): 567–578। আইএসএসএন 0939-6314। ডিওআই:10.1007/s00334-011-0300-8।
- ↑ ক খ গ ঘ Ryder, M. L.; Gabra-Sanders, Thea (১৯৮৫)। "The Application of Microscopy to Textile History"। Textile History। 16 (2): 123–140। ডিওআই:10.1179/004049685793701061।
- ↑ ক খ গ Hemmings, Jessica (২০০৮)। "Grown Fashion: Animal, Vegetable or Plastic?"। The Journal of Cloth and Culture। 6 (3): 262–273। ডিওআই:10.2752/175183508X377627।
- ↑ Gottesman, Sarah (২০১৬-১০-৩১)। "10 Textile Artists Who Are Pushing the Medium Forward"। Artsy (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-০৯।
- ↑ "Famous Fiber Artists to Follow"। Widewalls। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-০৯।
- ↑ admin (২০১৩-১২-০৯)। "Spotlight on 5 contemporary textile artists - TextileArtist.org"। TextileArtist.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-০৯।
- ↑ "New yarns | Tate"। www.tate.org.uk (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৭-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-০৯।
- ↑ "Artist creates works in denim"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৫-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-০৯।
- ↑ "Stitches in time: Quilt-making as contemporary art"। The Independent (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-০৯।
- ↑ "Sámi Artist Group (Keviselie/Hans Ragnar Mathisen, Britta Marakatt-Labba, Synnøve Persen)" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২৫।
- ↑ Freyberg, Annabel (২০০৮-১১-০১)। "Grayson Perry: spinning a yarn" (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0307-1235। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-০৯।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- Arnold, Janet: Queen Elizabeth's Wardrobe Unlock'd, W S Maney and Son Ltd, Leeds 2018. আইএসবিএন ০-৯০১২৮৬-২০-৬
- Arnold, Janet: Patterns of Fashion: the cut and construction of clothes for men and women 2000, Macmillan 2009. Revised edition 2006. (আইএসবিএন ০-৮৯৬৭৬-০৮৩-৯)
- Barber, Elizabeth Wayland: Women's Work: The First 20,000 Years, W. W. Norton, 2008, আইএসবিএন ০-৩৯৩-০৩৫০৬-৯
- Barber, Elizabeth Wayland: Prehistoric Textiles: The Development of Cloth in the Neolithic and Bronze Ages with Special Reference to the Aegean, Princeton University Press, 1992, আইএসবিএন ৯৭৮-০৬৯১০০২২৪৮
- Gillow, John, and Bryan Sentance: World Textiles, New York, Bulfinch Press/Little, Brown, 2067, আইএসবিএন ০-৮২১২-২৬২১-৫
- Hearn, Karen, ed. Dynasties: Painting in Tudor and Jacobean England 2000–2007. New York, Rizzoli, 2010. আইএসবিএন ০-৮৪৭৮-১৯৪০-X.
- Jenkins, David, ed.: The Cambridge History of Western Textiles, Cambridge, UK: Cambridge University Press, 2003, আইএসবিএন ০-৫২১-৩৪১০৭-৮
- Kadolph, Sara J., ed.: Textiles, 10th edition, Pearson/Prentice-Hall, 2007, আইএসবিএন ০-১৩-১১৮৭৬৯-৪
আরো পড়ুন
সম্পাদনা- Watt, James C.Y. & Wardwell, Anne E. (১৯৯৭)। When silk was gold: Central Asian and Chinese textiles। New York: The Metropolitan Museum of Art। আইএসবিএন 978-0870998256।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Sarah Lowengard,The Creation of Color in Eighteenth-century Europe, Columbia University Press, 2006
- Antique textile design archive ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে
- Contemporary Textile Artists
- Pennsylvania Folklore: Woven Together- video on textile arts