ফারুক খান
বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ
লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অবঃ) ফারুক খান (জন্ম: ১৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৫১) একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ।[১] তিনি গোপালগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য এবং আওয়ামী লীগের সাবেক বাণিজ্য ও শিল্প সম্পাদক।[২] ২০২৪ সালে অসহযোগ আন্দোলনের পর রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করলে তিনি সংসদ সদস্য পদ হারান।[৩]
ফারুক খান | |
---|---|
গোপালগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ জুন, ১৯৯৬ – ৬ আগস্ট, ২০২৪ | |
মন্ত্রী, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় | |
কাজের মেয়াদ ১১ জানুয়ারি, ২০২৪ – ০৬ আগস্ট, ২০২৪ | |
পূর্বসূরী | শরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ঢাকা, পূর্ব বাংলা, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) | ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৫১
নাগরিকত্ব | পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
দাম্পত্য সঙ্গী | নীলুফার ফারুক খান |
সন্তান | কান্তরার খান কারিনা খান |
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
সম্পাদনাখান ১৯৫১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ঢাকায় তার পিতামাতা সেরাজুল করিম খান এবং মা খালেদা করিম খানের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মিরপুরের ডিফেন্স সার্ভিসেস অ্যান্ড স্টাফ কলেজ থেকে ডিফেন্স স্টাডিজে মাস্টার্স করেছেন।
সমালোচনা
সম্পাদনাতিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানীদের পক্ষে দিনাজপুরে কর্মরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর পক্ষে প্রথম অপারেশন চালান এবং কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা ও নিরীহ বাঙালিকে নির্মমভাবে হত্যা করেন।[৪][৫][৬]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Ministry of Commerce- - বাণিজ্য মন্ত্রণালয়-"। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ Central Committee of Bangladesh Awami League ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১১-০৬-২৯ তারিখে
- ↑ "জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা"। দৈনিক জনকণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-০৬।
- ↑ বিশ্বাস, সুকুমার। মুক্তিযুদ্ধে দিনাজপুর। মাওলা ব্রাদার্স।
- ↑ "বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় ঢুকছে মন্ত্রী-এমপিদের নাম"। www.ajkerpatrika.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-৩০।
- ↑ "পাকিস্তানের হয়ে যুদ্ধ করেন ফারুখ খান, অথচ তিনি মুক্তিযোদ্ধা"। www.kalerkantho.com। ২০২৪-১০-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-৩০।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনারাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী জি এম কাদের |
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী ২০১২-বর্তমান |
উত্তরসূরী আরোপিত |