প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয়।[১] এ মন্ত্রণালয়টি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বাস্তবায়নের জন্য সরকারের সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান। এর মূল উদ্দেশ্য সবার জন্য শিক্ষা।
সংস্থার রূপরেখা | |
---|---|
গঠিত | ১৯৭১ |
যার এখতিয়ারভুক্ত | বাংলাদেশ সরকার |
সদর দপ্তর | বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা[১] |
বার্ষিক বাজেট | নতুন জাতীয় করণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২০২৩ বাজেট সারসংক্ষেপ:ভবন বাস্তবায়নের জন্য সকল বিভাগের মোট প্রকল্পের বাজেট ১২ কোটি |
দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা | |
সংস্থা নির্বাহী |
|
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
সম্পাদনা১৯১০ সনে গোপাল কৃষ্ণ গোখলে প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার জন্য আইন পরিষদে একটি বিল উৎথাপন করেন। তার এ বিলটি পাস না হলেও এর পরিবর্তে পৌর এলাকায় প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার একটি বিল পাশ হয়। ১৯৩০ সালে প্রাথমিক শিক্ষা আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল। পাকিস্তান আমলে ১৯৫৭ সালে সরকার জেলা স্কুল বোর্ড ভেঙ্গে দিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস গঠন করে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরও প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। কিন্তু এর পরিধি বেড়ে যাওয়ায় ১৯৯২ সালে প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ ও গণশিক্ষা বিভাগকে নিয়ে স্বতন্ত্র প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়।
আওতাধীন বিভাগসমূহ
সম্পাদনা- প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
- উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো
- জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ)
- শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট
- বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়ন পরিবীক্ষন ইউনিট[২]
নতুন জাতীয়করণকৃত তৃতীয় ধাপে বাদ পড়া
- [http://www.mopme.gov.bd/ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় অধীনে ২ নভেম্বর ২০২৩ প্রজ্ঞাপনে নতুন জাতীয়করণকৃত দুইটি বিভাগে মোট পাঁচটি স্কুলের তালিকা :চট্টগ্রাম বিভাগ মোট ০২টি ১।শিলা গুড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২।নন্দিতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং রংপুর বিভাগ মোট ০৩টি ১।তারাগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২।ধুলিয়া ভিটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৩।দক্ষিণ মনোভিটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়