প্রদ্যুত বর্মণ
ভারতীয় ফুটবলার
প্রদ্যুত বর্মণ (১৯৩৫ - ২৯ অক্টোবর ২০১৬) ছিলেন একজন ভারতীয় ফুটবলার, যিনি তার গোলকিপিং বুদ্ধির জন্য পরিচিত।[৩] তিনি জাকার্তায় ১৯৬২ এশিয়ান গেমসে স্বর্ণপদক জয়ী দলের অংশ ছিলেন।[৪][৫] তিনি ইস্টার্ন রেলওয়ে এবং মোহনবাগানের হয়ে[৬] ঘরোয়া টুর্নামেন্টে খেলেছিলেন।[৭][৮][৯]
ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম | ১৯৩৫ | ||||||||||||||||
জন্ম স্থান | ক্যালকাটা, বাংলা, ব্রিটিশ ভারত | ||||||||||||||||
মৃত্যু | ২৯ অক্টোবর ২০১৬ (৮১ বয়স) | ||||||||||||||||
মৃত্যুর স্থান | কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত | ||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | গোলরক্ষক | ||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | ||||||||||||||
১৯৫৫ | উত্তরপাড়া ভদ্রকালী এসি | ||||||||||||||||
১৯৫৭ | ওয়ারী[১] | ||||||||||||||||
১৯৫৭–১৯৫৮ | ইস্টার্ন রেলওয়ে[২] | ||||||||||||||||
১৯৫৮–১৯৬৩ | ইস্টবেঙ্গল ক্লাব | ||||||||||||||||
১৯৬৪–১৯৬৮ | মোহনবাগান | ||||||||||||||||
জাতীয় দল | |||||||||||||||||
ভারত | |||||||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| |||||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
সাফল্য
সম্পাদনাভারত
- এশিয়ান গেমস স্বর্ণপদক: ১৯৬২
- মারডেকা টুর্নামেন্ট তৃতীয়–স্থান: ১৯৬৫[১০]
- আইএফএ শিল্ড: ১৯৫৮
- রোভার্স কাপ: ১৯৬০
- ডিসিএম ট্রফি: ১৯৬০
- সন্তোষ ট্রফি: ১৯৫৮-৫৯, ১৯৫৯-৬০
- সন্তোষ ট্রফি: ১৯৬১-৬২
- কলকাতা ফুটবল লিগ: ১৯৫৮[১২][১৩]
- কলকাতা ফুটবল লিগ: ১৯৬৪, ১৯৬৫
- ডুরান্ড কাপ: ১৯৬৪, ১৯৬৫
- রোভার্স কাপ: ১৯৬৪, ১৯৬৮
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Wari Club that went up in flames was born after Partition"। getbengal.com। Kolkata: Get Bengal Information Desk। ৬ এপ্রিল ২০১৯। ১ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ Sengupta, Somnath (১৪ মে ২০১৮)। "Legends of Indian Football : Peter Thangaraj"। thehardtackle.com। Mumbai: The Hard Tackle। ১৩ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ Sengupta, Somnath; Ghosh, Aindrila (২৩ আগস্ট ২০১৩)। ""Lack of Focus on Youth Development Is The Biggest Problem of Indian Football" – Arun Ghosh (Exclusive Interview)"। thehardtackle.com। Kolkata: The Hard Tackle। ২৭ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০২২।
- ↑ Roy Chowdhury, Souvik (৩০ অক্টোবর ২০১৬)। "Indian football legend Pradyut Barman passes away"। Sportskeeda।
- ↑ "The Indian Senior Team at the 1962 D'Jakarta Asian Games"। সংগ্রহের তারিখ ১১ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ Mukherjee, Soham (৩০ এপ্রিল ২০২০)। "1960–1965: When Chuni Goswami & co propelled Mohun Bagan to the zenith of success"। Goal.com। ৭ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০২০।
- ↑ Chakraborty, Debojyoti (২৯ আগস্ট ২০১৭)। "WHEN EASTERN RAILWAY RAN ON FULL STEAM (1958)"। www.goaldentimes.org। Goalden Times। ১১ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ "Mohunbagan.com"। ১১ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ Mukherjee, Soham (৩০ এপ্রিল ২০২০)। "1960 -1965: When Chuni Goswami & co propelled Mohun Bagan to the zenith of success"। Goal.com।
- ↑ "The Indian Senior Team at the 1965 Merdeka Cup"। indiafootball.de। IndiaFootball। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ গ Das, G. C. (১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। "Indian Legendary Football Players Profile: Goalkeeper Pradyut Barman"। www.kolkatafootball.com। Kolkata Football। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১১।
- ↑ Karmakar, Rajat (২১ ডিসেম্বর ২০১৩)। "ইস্টার্ন রেলওয়ে ফুটবল ক্লাব — ১৪১ বছরের পুরনো একটি ক্লাবের ইতিহাস ও ঐতিহ্য" [Eastern Railway Football Club — History and heritage of a 141-year-old club]। archives.anandabazar.com (Bengali ভাষায়)। Kolkata: Anandabazar Patrika। ২৭ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২৩।
- ↑ Chattopadhyay, Hariprasad (১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯)। "আটান্নর মতো কড়া লড়াই দেখা যাচ্ছে এই লিগেও" [A tough fight like 1958 is also being witnessed in this season's league]। abandabazar.com। Kolkata: Anandabazar Patrika। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
আরও পড়ুন
সম্পাদনা- Ghoshal, Amoy (২৩ নভেম্বর ২০১৬)। "All time Indian XI"। sportskeeda.com। Sportskeeda। ২৪ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২১।
- Bhowmick, Mithun (১৫ ডিসেম্বর ২০১৮)। "ভারতীয় ফুটবলের অসুখসমূহ: পর্ব – ২" [Diseases of Indian football: Episode – 2]। bengali.indianexpress.com। Kolkata: IE Bangla Sports Desk। Indian Express News Service। ১৫ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- উইকিউপাত্তে এই নিবন্ধটির কোনও ক্রীড়া ডাটাবেস বৈশিষ্ট্য নেই