পেয়ারপুর ইউনিয়ন

পেয়ারপুর ইউনিয়ন বাংলাদেশর ঢাকা বিভাগের মাদারীপুর জেলার মাদারীপুর সদর উপজেলার একটি ইউনিয়ন যা ১০টি গ্রাম নিয়ে গঠিত।[]

পেয়ারপুর
ইউনিয়ন
পেয়ারপুর ঢাকা বিভাগ-এ অবস্থিত
পেয়ারপুর
পেয়ারপুর
পেয়ারপুর বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
পেয়ারপুর
পেয়ারপুর
বাংলাদেশে পেয়ারপুর ইউনিয়নের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°১০′৪৬″ উত্তর ৯০°৭′৪১″ পূর্ব / ২৩.১৭৯৪৪° উত্তর ৯০.১২৮০৬° পূর্ব / 23.17944; 90.12806 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগঢাকা বিভাগ
জেলামাদারীপুর জেলা
উপজেলামাদারীপুর সদর উপজেলা উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
সরকার
 • চেয়ারম্যানমোঃ মাহ্ফুজর রহমান লাবলু তালুকদার
আয়তন
 • মোট১৩.৯৭ বর্গকিমি (৫.৩৯ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা
 • মোট১৪,৭০২
 • জনঘনত্ব১,১০০/বর্গকিমি (২,৭০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৪৯.৪%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
মানচিত্র
মানচিত্র

ভৌগোলিক উপাত্ত

সম্পাদনা

পেয়ারপুর ইউনিয়নের মোট আয়তন ৩,৪৫০ একর বা ১৩.৯৭ বর্গ কিলোমিটার। গ্রামের সংখ্যা ১০টি। ঘরবাড়ির সংখ্যা ৩,২৪১টি।[] এই ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে আরিয়াল খাঁ ও কুমার নদী।[]

২০১১ সালের হিসেব অনুযায়ী এ ইউনিয়নে ১১.১৩ কিলোমিটার পাকারাস্তা ও ৪২.৫৩ কিলোমিটার কাঁচারাস্তা রয়েছে। মসজিদের সংখ্যা ৪৯টি এবং মন্দিরের সংখ্যা ২টি।[]

জনসংখ্যার উপাত্ত

সম্পাদনা

বাংলাদেশের ২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী পেয়ারপুর ইউনিয়নের ৩,২৪১টি পরিবারে মোট জনসংখ্যা ১৪,৭০২ জন এবং প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১১০০ জন লোক বাস করে। এদের মধ্যে ৭,০৯৫ জন পুরুষ ও ৭,৬০৭ জন মহিলা এবং লিঙ্গ অনুপাত ৯৩। মুসলিম ধর্মালম্বী ১৪,২০৬ জন ও হিন্দু ধর্মালম্বী ৪৯৬ জন।[]

শিক্ষা

সম্পাদনা

২০১১ সালের হিসেব অনুযায়ী পেয়ারপুর ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার ৪৯.৪% (পুরুষ ৫৩.১%, মহিলা-৪৬.১%)।[] এ ইউনিয়নে ১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১টি মাদ্রাসা, ৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১টি কিন্ডার গার্টেন স্কুল রয়েছে।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "পেয়ারপুর ইউনিয়ন"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৫-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-০৫ 
  2. "মাদারীপুর সদর উপজেলা"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-০৩ 
  3. COMMUNITY REPORT: MADARIPUR (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। ফেব্রুয়ারি ২০১৫। আইএসবিএন 978-984-33-8597-0। ২৭ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০২০