পিউডিপাই বনাম টি-সিরিজ
ইউটিউবে সর্বাধিক সাবস্ক্রাইবকৃত চ্যানেলের শিরোনামের জন্য দুটি ইউটিউব চ্যানেল পিউডিপাই (ফেলিক্স কেজেলবার্গ দ্বারা পরিচালিত) এবং টি-সিরিজ (একটি ভারতীয় রেকর্ড সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত) এর মধ্যে পিউডিপাই বনাম টি-সিরিজ নামে একটি অনলাইন প্রতিযোগিতা হয়েছিল। ২০১৭ সালের শুরুর দিক থেকেই টি-সিরিজ ইউটিউবে সর্বাধিক দর্শনকৃত চ্যানেলে পরিনত হয় এবং পিউডিপাই ২০১৩ সাল থেকে সর্বাধিক সাবস্ক্রাইবকৃত চ্যানেল হিসেব ছিলো। এদের এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয় যখন ২০১৮ সালের শেষের দিকে টি-সিরিজের সাবস্ক্রাইবার পিউডিপাইয়ের কাছাকাছি চলে আশে।
২০১৯ সালে পিউডিপাই টি-সিরিজের লোগো | |
তারিখ | আগস্ট ২০১৮ – এপ্রিল ২০১৯ |
---|---|
ধরন | বিজ্ঞাপন, হ্যাকিং, স্প্যামিং, সক্রিয়তা |
কারণ | ইউটিউবে সর্বোচ্চ সাবস্ক্রাইবারধারী চ্যানেল হওয়া |
ফলাফল | টি-সিরিজ পিউডিপাই কে হারিয়ে ইউটিউবে প্রথমবার সর্বোচ্চ ১০০ মিলিয়ন সাবসক্রাইবারের চ্যানেলে পরিনত হয় |
মার্কিপ্লায়ার, মিস্টারবিস্ট, লোগান পল সহ আরও অনেক ইউটিউবার পিউডিপাইয়ের জন্য আওয়াজ তোলে এবং অনেক ভক্তরা তার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধির জন্য তাকে সমর্থন জানিয়ে মিছিল, ভিডিও তৈরি সহ নানা ধরনের পদক্ষেপ নেয়। সমর্থকরা প্রায়শই স্লোগান হিসেবে "পিউডিপাইকে সাবস্ক্রাইব করুন" ব্যবহার করতো। কিছু ভক্তদের কর্মকাণ্ড আইনি ভিত্তি ছাড়িয়ে ওয়েবসাইট, সামাজিক মাধ্যমের একাউন্ট, ব্যক্তিগত ডিভাইস হ্যাকিং এবং এমনকি ম্যালওয়্যার তৈরি পর্যন্ত পৌছে গিয়েছিল যা মানুষকে বাধ্য করে পিউডিপাই কে সাবস্ক্রাইব করতে। "বিচ লাজানিয়া" নামের একটি ব্যঙ্গার্থক গান এবং ভক্তদের ভারত বিরোধী কাজকর্ম ভারতীয় ইউটিউবারদের বাধ্য করে পিওডিপাইয়ের বিরুদ্ধে যেতে এবং টি-সিরিজিকে সাহায্য করে প্রতিক্রিয়ামূলক ব্যঙ্গার্থক গান নির্মান করতে।
২০১৯ সালে টি-সিরিজের সাবস্ক্রাইবার সাময়িকভাবে কয়েকবার পিউডিপাইকে ছাড়িয়ে যায়। যেহেতু টি-সিরিজ বিশাল ব্যবধানে এগিয়ে গিয়েছিল তাই ২৮ এপ্রিল পিউডিপাই তার সকল ভক্তদের উদ্দেশ্যে বলেন যেন তারা তাকে সর্বাধিক সাবস্ক্রাইবারের চ্যানেল বানানোর জন্য যে সকল প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন তার পরিসমাপ্তি আনেন।
পটভূমি
সম্পাদনাপিউডিপাই হিসেবে পরিচিত ফিলিক্স কেজেলবার্গ একজন সুইডিশ ইউটিউবার যিনি হাস্যকর ভিডিও তৈরি করেন। তিনি মূলত তার এলপি ভিডিওর জন্য বিখ্যাত হয়েছিলেন এবং ২০১৩ থেকে ২০১৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ইউটিউবের সর্বাধিক সাবস্ক্রাইবকৃত চ্যানেল ছিল। পিউডিপাইকে হারিয়ে টি-সিরিজ এগিয়ে গেলেও প্রায় ৮ মিনিট পর পিউডিপাই আবার তার ঊপাধি ফিরিয়ে নেয়। [১][২] প্রতিযোগিতার সময় তার ভক্তরা "৯ বছর বয়সী বাহিনী" নামে পরিচিত হয়েছিল। [৩]
টি-সিরিজ একটি ভারতীয় সঙ্গীত রেকর্ড লেবেল এবং চলচ্চিত্র তৈরির কোম্পানি। ইউটিউবে এর একাধিক চ্যানেলের নেটওয়ার্ক রয়েছে যা ২৯ টি চ্যানেল (লাহারি মিউজিক বাদে) নিয়ে গঠিত [৪] এবং ১৩ জনের একটি দলের দ্বারা পরিচালিত। [৫] টি-সিরিজের মূল চ্যানেলে রয়েছে ভারতীয় গানের ভিডিওর ( বলিউড গান এবং ইন্ডি-পপ) সাথে বলিউড চলচ্চিত্রের ট্রেইলার। চ্যানেলটিতে প্রতিদিনই কয়েকটি ভিডিও আপলোড করা কয় এবং ২০১৯ সালের আগস্টে চ্যানেলটিতে ১৩ হাজারের বেশি ভিডিও আছে বলে জানা যায়। [৫][৬]
দুই চ্যানেলের মাঝে প্রতিযোগিতা শুরু হয় যখন ২০১৮ সালের শেষের দিকে টি-সিরিজের সাবস্ক্রাইবার পিউডিপাইয়ের কাছাকাছি চলে আশে। ২০১৯ সালে টি-সিরিজ সাময়িকভাবে কয়েকবার পিউডিপাইকে অতিক্রম করে এবং ২০১৯ এর ২৭ শে মার্চ টানা পাঁচ দিনের জন্য সর্বোচ্চ সাবস্ক্রাইবারের চ্যানেল [৭] হিসেবে থাকলেও পিউডিপাই আবার প্রথম স্থানে চলে আসে এবং ২ সপ্তাহ পর্যন্ত তার স্থান ধরে রাখে। কিন্তু এরপর ২৯ মে ২০১৯, টি-সিরিজ ১০০ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবারে পৌছে স্থায়ীভাবে পিউডিপাইকে অতিক্রম করে। [৮]
সক্রিয় কর্মকাণ্ড
সম্পাদনাপিউডিপাইয়ের সমর্থন
সম্পাদনাইউটিউবারদের কাছ থেকে
সম্পাদনাপিউডিপাইয়ের প্রথম লক্ষণীয় সমর্থক ছিল মিঃবিস্ট। যিনি মানুষকে পিউডিপাইর চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করানোর জন্য নর্থ ক্যারোলাইনায় রেডিওতে বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন এবং বিলবোর্ড ক্রয় করেছিলেন। [৯] তিনি একটি ভিডিও বানিয়েছিলেন যেখানে তিনি ১২ঘন্টায় ১,০০,০০০ বার "পিউডিপাই" শব্দটি বলেছিলেন। [১০] মিঃবিস্ট এবং তার বন্ধুরা সুপার বোল এলআইআইআই তে অংশগ্রহণ করেছিলেন যেখানে তারা "Sub 2 PewDiePie" লেখা টি-শার্ট পরেছিলেন। এই গ্রুপটিকে প্রথম চতুর্থাংশে স্টিফেন গস্টকভস্কের গোল মিস করার পর ইএসপিএন এর একটি টুইটে দেখা গিয়েছিল। [১১][১২]
অন্যান্য লক্ষনীয় ইউটিউবাররা যেমন মার্কিপ্লায়ার, লোগান পল "পিউডিপাইকে সাবস্ক্রাইব করুন" স্লোগানে ভিডিও বানিয়ে অথবা টুইট করে পিউডিপাইকে তাদের সমর্থন জানিয়েছিলেন। [১১][১৩][১৪][১৫] জাস্টিন রবার্টস নামের একজন ইউটিউবার নিউ ইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে একটি বিলবোর্ড ক্রয় করেছিলেন। [১৬][১৭] মার্কিপ্লায়ার "I literally won't shut up until you subscribe to PewDiePie" নামে একটি অনবরত কথা বলার লাইভ স্ট্রিম করেছিলেন যেখানে তিনি তার ভিউয়ারদেরকে পিডিপাইয়ের চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করার জন্য উৎসাহিত করেছিলেন। [১৪][১৬][১৭] জ্যাকসেপ্টিসি একই উদ্দেশ্যে একটি লাইভ স্ট্রিম করেছিলেন যেখানে তিনি মজা করে বলেছিলেন, যদি টি-সিরিজ পিউডিপাইকে অতিক্রম করে যায় তাহলে তিনি তার ইউটিউব চ্যানেল ডিলিট করে দিবেন। [১২]
ছোট ইউটিউবাররাও পিউডিপাইকে সমর্থন জানিয়েছিল। মিঃবিস্টের বিজ্ঞাপন প্রচারনার প্রতিক্রিয়া হিসেবে একটি ভারতীয় চ্যানেল "Saiman Says" একটি ব্যঙ্গ ভিডিও বানিয়েছিলেন যেখানে তিনি টি-সিরিজকে সমর্থনের অভিনয় করে এবং পরবর্তীতে পিউডিপাইয়ের প্রতি তার সমর্থন প্রকাশ করে। [১৮] সঙ্গীতশিল্পী ডেভি৫০৪ হংকং থেকে নইদায় টি-সিরিজের হেডকোয়ার্টারের সামনে এসে বেস গিটারে "Bitch Lasagna" ( টি-সিরিজকে ব্যঙ্গ করে পিউডিপাইয়ের লেখা গান ) গেয়েছিলেন। [১৯]
বার্ষিক ইউটিউব রিওয়াইন্ড সিরিজের ২০১৮ সালের সংস্করণ YouTube Rewind 2018: Everyone Controls Rewind নামের ভিডিওটি ইউটিউবে সবচেয়ে অপছন্দের ভিডিওতে পরিনত হয় যার একটি উদ্ধৃত কারন হলো এটিতে পিউডিপাই ও টি-সিরিজের প্রতিযোগিতা সম্পর্কে উল্লেখ না থাকা। [২০] যদিও জেইডেন এনিমেশন নামের একটি চ্যানেল এই ভিডিওটি নির্মাণের সাথে জড়িত ছিল এবং তিনি ভিডিওটিতে পিউডিপাইয়ের সাথে সম্পর্কিত অনেকগুলো লুকানো আইকন এবং বস্তু সংযুক্ত করেছিলেন। [২১]
হ্যাকিং
সম্পাদনা"HackerGiraffe" ছদ্মনামের একজন হ্যাকার নভেম্বরে প্রায় ৫০,০০০ প্রিন্টার হ্যাক করে "পিউডিপাই ঝামেলায় আছে টি-সিরিজকে হারাতে আপনার সাহায্য প্রয়োজন!" প্রিন্ট করে প্রিন্টার মালিকদের পিউডিপাইয়ের চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব, টি-সিরিজকে আনসাবস্ক্রাইব করতে অনুরোধ করে এবং তাদের প্রিন্টারের নিরাপত্তা ঠিক করে দিয়েছিল। "j3ws3r" ছদ্মনামের আরেকজন হ্যাকার ডিসেম্বরে প্রায় ৮০,০০০ প্রিন্টার হ্যাক করে একই কাজ করেছিল। [২২][২৩][২৪] HackerGiraffe দাবি করেছিলেন যে তিনি শোদান ব্যবহার করে ৮,০০,০০০ ত্রুটিপূর্ণ প্রিন্টার খুজে পেয়েছিলেন। [১৭][২৫] ২০১৯ রে জানুয়ারিতে HackerGiraffe এবং j3ws3r মিলে গুগল ক্রোমকাস্টের ৭২,০০০ স্ট্রিমিং দংগল হ্যাক করে স্মার্ট টিভিতে পিউডিপাইকে সাবস্ক্রাইব করতে অনুরোধ করেছিল এবং তাদের নিরাপত্তা সেটিংস পরিবর্তন করতে বলেছিল। [২৬][২৭]
অন্যান্য কর্মকাণ্ড
সম্পাদনা৪ নভেম্বর ২০১৯ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় কিছু যুবক ভক্তরা রাস্তায় রাস্তায় পোস্টার বিলি করেছিলো যা পিউডিপাই তার একটি ভিডিওতে দেখিয়েছিলেন।
অপরাধমূলক কাজ
সম্পাদনাটি-সিরিজের সমর্থন
সম্পাদনাপ্রতিক্রিয়া
সম্পাদনাপিউডিপাই
সম্পাদনাটি-সিরিজ
সম্পাদনাইউটিউব
সম্পাদনাগণমাধ্যম
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Binder, Matt (২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯)। "T-Series finally surpassed PewDiePie in YouTube subscribers and barely anyone noticed"। Mashable। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "T-Series finally defeated PewDiePie in YouTube subscribers but for a very brief period"। Zee News। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ Alexander, Julia (৩০ আগস্ট ২০১৮)। "PewDiePie is about to be dethroned as YouTube's biggest channel"। Polygon। ২৬ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "PewDiePie's Tumultuous Reign as YouTube King Is Almost Over"। Bloomberg। ১৫ নভেম্বর ২০১৮। ১৭ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ Biswas, Soutik (২০ ডিসেম্বর ২০১৮)। "PewDiePie v T-Series: The battle to be king of YouTube"। বিবিসি নিউজ । ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Browne, Ryan (২৬ অক্টোবর ২০১৮)। "YouTube's PewDiePie set to be overtaken by Bollywood channel T-Series"। সিএনবিসি। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "PewDiePie finally loses world's most popular YouTube channel to Indian music label"। দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট। ১৮ মার্চ ২০১৯। ২৯ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৯।
- ↑ Alexander, Julia (৩০ মে ২০১৯)। ""T-Series is the first YouTube channel to hit 100 million subscribers"। The Verge। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ Cuthbertson, Anthony (২৯ অক্টোবর ২০১৮)। "PewDiePie fans are desperately trying to keep his YouTube channel the site's most popular"। দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট । ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Spangler, Todd (২০ মার্চ ২০১৯)। "PewDiePie vs. T-Series: YouTube Channels Keep Battling for No. 1 Spot"। Variety। ২০ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৯।
- ↑ ক খ Alexander, Julia। "'Subscribe to PewDiePie' campaign hits the Super Bowl"। The Verge। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ ক খ Jackson, Ryan (১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯)। "PewDiePie cracks 86 million YouTube subscribers in ongoing T-Series battle"। CNET। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ Sekhose, Marcia (৬ ডিসেম্বর ২০১৮)। "PewDiePie vs T-Series: Logan Paul extends help to fellow YouTuber"। Hindustan Times। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ Farokhmanesh, Megan (৩ ডিসেম্বর ২০১৮)। "PewDiePie urges his fans to donate to charity as T-Series battle rages on"। The Verge। ৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Radulovic, Petrana (৩১ মার্চ ২০১৯)। "PewDiePie officially loses YouTube's top spot to T-Series"। Polygon। ৩১ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৯।
- ↑ ক খ Spangler, Todd (৩ ডিসেম্বর ২০১৮)। "PewDiePie Zooms Past 73 Million YouTube Subscribers as Fans Rally to Keep Him Ahead of T-Series"। Variety। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ গ Iqbal, Nosheen (২৩ ডিসেম্বর ২০১৮)। "YouTube king PewDiePie faces a challenger from the streets of Delhi"। দ্য গার্ডিয়ান । ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Ramos, Dalreen (১১ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Say it like Saiman Waghdhare"। Mid Day। ৫ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Watch: A YouTuber from Hong Kong went to the T-Series office to play PewDiePie's song against them"। Scroll.in। ২৪ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ Gerken, Tom (১০ ডিসেম্বর ২০১৮)। "YouTube Rewind is second-most disliked video"। বিবিসি নিউজ । ১০ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ Sekhose, Marcia (১৪ ডিসেম্বর ২০১৮)। "YouTube Rewind 2018 becomes the most disliked video: Are PewDiePie's fans behind this?"। Hindustan Times। ৭ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ Kleinman, Zoe (৩ ডিসেম্বর ২০১৮)। "PewDiePie battles to keep top YouTube spot"। বিবিসি নিউজ । ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Tidy, Joe (১৬ ডিসেম্বর ২০১৮)। "PewDiePie printer hackers strike again"। বিবিসি নিউজ । ২৯ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Stokel-Walker, Chris (১৩ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Inside the printer-hacking army spreading PewDiePie propaganda"। ওয়াইয়ার্ড। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Cuthbertson, Anthony (১৭ ডিসেম্বর ২০১৮)। "PewDiePie fans hack Wall Street Journal and hijack printers"। দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট । ২৮ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Ng, Alfred (২ জানুয়ারি ২০১৯)। "Hackers are forcing smart TVs, Chromecasts to promote PewDiePie"। CNET। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ Brewster, Thomas। "Hackers Expose 72,000 Smart TVs In Honor Of PewDiePie -- And Terrible Security"। ফোর্বস । ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০১৯।