পাকিস্তান সেনাবাহিনী ফুটবল ক্লাব
পাকিস্তান আর্মি ফুটবল ক্লাব বা পাকিস্তান সেনাবাহিনী ফুটবল ক্লাব পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একটি ফুটবল বিভাগ দল হিসাবে কাজ করে। ক্লাবটি ১৯৫০ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং কে-ইলেক্ট্রিক (১৯১৩) এবং পাকিস্তান নৌবাহিনীর (১৯৪৮) পরে পাকিস্তানের তৃতীয় প্রাচীনতম বিদ্যমান ক্লাব। ক্লাবটি পাকিস্তান প্রিমিয়ার লিগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করত। ক্লাবটি নিয়মিত পিএফএফ জাতীয় চ্যালেঞ্জ কাপে অংশগ্রহণ করে।
পূর্ণ নাম | পাকিস্তান সেনাবাহিনী ফুটবল ক্লাব | ||
---|---|---|---|
ডাকনাম | দ্য আর্মি দ্য গ্রিনস | ||
সংক্ষিপ্ত নাম | এআরএম | ||
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৫০ | ||
মাঠ | আর্মি স্টেডিয়াম, রাওয়ালপিন্ডি | ||
ধারণক্ষমতা | ১০,০০০ | ||
মালিক | পাকিস্তান সেনাবাহিনী | ||
চেয়ারম্যান | ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সালিম নওয়াজ | ||
প্রধান কোচ | মুহাম্মদ আসলাম | ||
লিগ | পাকিস্তান প্রিমিয়ার লিগ | ||
|
ইতিহাস
সম্পাদনাপাকিস্তান সেনাবাহিনী পাকিস্তানের শীর্ষ-লিগ ফুটবল লিগ জিতেছে ৪ বার, জাতীয় ফুটবল চ্যালেঞ্জ কাপ ২ বার এবং কায়েদ-ই-আজম ট্রফি ৫ বার জয় লাভ করে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী ২০০৬ এএফসি প্রেসিডেন্ট কাপ এবং আবার ২০০৭ এএফসি প্রেসিডেন্ট কাপে গত মৌসুমে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হিসেবে পাকিস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে। উভয় ক্ষেত্রেই, সেনাবাহিনী খারাপ পারফরম্যান্স দেখিয়েছিলো, তাদের গ্রুপের নীচে শেষ করে এবং টুর্নামেন্টের পরবর্তী রাউন্ডের জন্য যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছে। ২০১৬ সালে, পাকিস্তান সেনাবাহিনী করাচির পিপলস ফুটবল স্টেডিয়ামে অল-পাকিস্তান ফুটবল টুর্নামেন্টে পাকিস্তান এয়ারলাইন্সকে পরাজিত করে।[১]
এএফসি প্রতিযোগিতায় পারফরম্যান্স
সম্পাদনা- এএফসি প্রেসিডেন্ট কাপ
- গ্রুপ পর্যায়: ২০০৬, ২০০৭
- এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
- বাছাইপর্বের দ্বিতীয় পর্ব: ১৯৯৪
সাফল্য
সম্পাদনা- জাতীয় ফুটবল লিগ/পাকিস্তান প্রিমিয়ার লিগ
- বিজয়ী (৪) : ১৯৯৩-৯৪, ১৯৯৫-৯৬, ২০০৫-০৬ , ২০০৬-০৭
- পাকিস্তান জাতীয় ফুটবল চ্যালেঞ্জ কাপ
- বিজয়ী (৩) : ২০০০, ২০০১, ২০১৯
- কায়েদ-ই-আজম শিল্ড
- বিজয়ী (৫) : ১৯৯৫, ১৯৯৭, ২০০১, ২০০৪, ২০০৭
তথসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Rangers All-Pakistan Football Tournament: Rehman, Hasnain guide Army to title – The Express Tribune"। tribune.com.pk। ২২ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১৮।