পবা উপজেলা
পবা বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
পবা | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে পবা উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°২৬′৩০″ উত্তর ৮৮°৩৭′৪৬″ পূর্ব / ২৪.৪৪১৬৭° উত্তর ৮৮.৬২৯৪৪° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | রাজশাহী জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ২৮০.৪১ বর্গকিমি (১০৮.২৭ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০০১)[১] | |
• মোট | ২,৬২,২৫১ |
• জনঘনত্ব | ৯৪০/বর্গকিমি (২,৪০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৪৩.৬২% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫০ ৮১ ৭২ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
অবস্থান ও আয়তন
সম্পাদনাআয়তন ২৮০.৪২০ বর্গ কিঃ মিঃ (পৌরসভা সহ)। অবস্থান: ২৪°১৮´ থেকে ২৪°৩১´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°২৮´ থেকে ৮৮°৪৩´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। এর উত্তরে মোহনপুর উপজেলা ও তানোর উপজেলা, দক্ষিণে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও চারঘাট উপজেলা, পূর্বে পুঠিয়া উপজেলা ও দুর্গাপুর উপজেলা, পশ্চিমে গোদাগাড়ী উপজেলা।
প্রশাসনিক এলাকা
সম্পাদনাএই উপজেলার ইউনিয়নগুলো -
পবা উপজেলা
সম্পাদনারাজশাহী জেলাধীন পবা উপজেলা ০৮ টি ইউনিয়ন ও ২টি পৌরসভা সমন্বয়ে গঠিত যার মধ্যে "বড়গাছী ইউনিয়ন" অন্যতম। আয়তন ২৮০.৪২০ বর্গ কিঃ মিঃ। ১৯৮৩ সালের ১১ নভেম্বর পবাকে থানা হতে উপজেলায় উন্নীত করা হয়। পবা মৌজা হতে পবা উপজেলার নামকরণ হয়। পূর্বে পবা মৌজায় পবা থানা অবস্থিত ছিল। সিটি কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর পবা মৌজা সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত হয় এবং পবা থানার নামকরণ করা হয় শাহমখদুম থানা। কিন্তু পবা উপজেলার নামটি অপরিবর্তিত থেকে যায়। বর্তমানে পবা উপজেলায় বেশ কয়েকটি মেট্রোপলিটন থানা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থানা গুলোর উদ্ভোদন করেন। বর্তমানে পবা মেট্রোপলিটন থানাটি পবা উপজেলার নওহাটা পৌরসভায় অবস্থিত। পবা উপজেলার উত্তরে মোহনপুর ও তানোর উপজেলা, দক্ষিণে চারঘাট উপজেলা ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, পূর্বে পুঠিয়া ও দুর্গাপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে গোদাগাড়ী উপজেলা। এটি রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন সংলগ্ন একটি উপজেলা, সিটি কর্পোরেশনের চারিদিক ঘিরেই পবা উপজেলার অবস্থান। ২০১৯ সালে পবা থানাকে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ অধীনে আনা হয়। এখানে একটি বিমান বন্দর, একটি সুগার মিল, একটি জুটমিল, একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র, আটটি বৃহৎ কোল্ড স্টোরেজ (যার মধ্যে অন্যতম মাধবপুরে অবস্থিত "রাজ কোল্ড স্টোরেজ"), এখানে প্রতিষ্ঠিত "রাজ কোল্ড স্টোরেজ", বর্তমান এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় আলুর কোল্ড স্টোরেজ। একটি সরকারি শিশু পরিবার ও একটি সেফ হোম রয়েছে।[যাচাই করার জন্য উদ্ধৃতি প্রয়োজন]
শিক্ষা
সম্পাদনাএখানে প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ,প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, ডিগ্রি কলেজ, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক প্রতিষ্ঠান অবস্থিত। যেমন শাহ মখদুম মেডিকেল কলেজ, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়,কবি কাজী নজরুল ইসলাম ডিগ্রী কলেজ,হাট রামচন্দ্রপুর ডিগ্রি কলেজ, নওহাটা সরকারী ডিগ্রী কলেজ, নওহাটা মহিলা কলেজ, নওহাটা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, খড়খড়ী উচ্চ বিদ্যালয়, খড়খড়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বড়গাছী স্কুল এন্ড কলেজ, দারূসা কলেজ, ভেড়াপড়া আদর্শ কলেজ টেকনিক্যাল কলেজ, বি এম কলেজ, কাটাখলি আদর্শ ডিগ্রী কলেজ, বড়গাছী হাই স্কুল,হাট রামচন্দ্রপুর উচ্চ বিদ্যালয়, মাধবপুর হাই স্কুল প্রভতি, নওহাটা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয ও বিকেএসপি আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, রাজশাহী অত্র উপজেলায় অবস্থিত।
অর্থনীতি
সম্পাদনাপবা উপজেলার বেশির ভাগ মানুষের মূল পেশা আলু, ধান, আখ আরও অন্যান্য ফসল চাষ করা। এই উপজেলায় অন্যান্য ফসলের তুলনায় পাট ও আলু চাষ বেশি হওয়ায় ৮টি কোল্ড স্টোরেজ ও আমান পাট কল গড়ে উঠেছে। রাজশাহী সুগার মিলস এই উপজেলার মধ্যেই অবস্থিত।
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি:
সম্পাদনা- শুকুর মাহমুদ, বাংলাদেশি কবি (পবা উপজেলার সিন্দুর কুসুম্বী গ্রামে)
- নাজমুল হোসেন শান্ত: ক্রিকেট খেলোয়াড়
দর্শনীয় স্থান
সম্পাদনা- বাগধানী শাহী মসজিদ
- বারনই নদী
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "একনজরে পবা উপজেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |