পাখানজোড়
পাখানজোড়[১] হলো মধ্য ভারতের ছত্তিশগড় রাজ্যের দক্ষিণদিকে অবস্থিত বস্তার বিভাগের কাঙ্কের জেলার (পূর্বতন উত্তর বস্তার জেলা) একটি উল্লেখযোগ্য নগর পঞ্চায়েত। শহরটি পাখানজোড় তহশিলের সদর।
পাখানজোড় পখাঞ্জুর | |
---|---|
পৌরসমাগম | |
ডাকনাম: পারলকোট | |
ভারত তথা ছত্তিশগড়ে পাখানজোড়ের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২০°০০′ উত্তর ৮০°৪২′ পূর্ব / ২০.০° উত্তর ৮০.৭° পূর্ব | |
রাষ্ট্র | ভারত |
রাজ্য | ছত্তিশগড় |
জেলা | কাঙ্কের |
সরকার | |
• ধরন | নগর পঞ্চায়েত |
আয়তন | |
• মোট | ১০.৫২ বর্গকিমি (৪.০৬ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১০,২০১ (শহর) |
ভাষা | |
• দাপ্তরিক | ছত্রিশগড়ি, হিন্দি |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+০৫:৩০) |
পিন | ৪৯৪৭৭৬ |
দূরভাষ কোড | ৯১ ৭৮৪৪ |
যানবাহন নিবন্ধন | সিজি ১৯ (ছত্তীসগঢ় ১৯) CG 19 |
লিঙ্গানুপাত | ৯৯১ (♂) / ৯০০ (♀) |
বহুজন চর্চিত স্বাধীনতা সংগ্রামী তথা গেন সিং পারলকোট-এ ব্রিটিশদের বিরূদ্ধে যুদ্ধ করেন৷ এই পারলকোটই বর্তমানে পাখানজোড় নামে পরিচিত।[২]
জন পরিসঙ্খ্যান
সম্পাদনা২০১১ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত ভারতের জনগণনা অনুসারে পাখানজোড় নগর পঞ্চায়েতের মোট জনসংখ্যা ১০২০১ জন, যার মধ্যে পুরুষ ৫৩৭০ জন ও নারী ৪৮৩১ জন।[৪] ছয় বৎসর অনূর্ধ্ব শিশু সংখ্যা ১২০৭ জন, যা সমগ্র পখাঞ্জুর নগর পঞ্চায়েতের জনসংখ্যার ১১.৮৩ শতাংশ। শহরটিতে প্রতি হাজার পুরুষে নারী সংখ্যা প্রায় ৯০০ জন, যেখানে সারা রাজ্যের লিঙ্গানুপাত প্রতি ১০০০ পুরুষে ৯৯১ জন নারী। শিশুদের মধ্যে লিঙ্গানুপাত ৯০৪, যেখানে সারা রাজ্যে শিশু লিঙ্গানুপাত ৯৬৯। শহরটিতে সাক্ষরতার হার ৮৬.৮৬ শতাংশ, পুরুষ সাক্ষরতার হার ৯১.৬৪ শতাংশ ও নারী সাক্ষরতার হার ৮১.৫৪ শতাংশ।
পাখানজোড় তহশিল
সম্পাদনাকাঙ্কের জেলার পাখানজোড় তহশিলের সদরটি পাখানজোড় শহরে অবস্থিত। তহশিলটির উত্তপূর্বে দুর্গুকোন্দল, পূর্বে অন্তাগড়, দক্ষিণে ওর্ছা, উত্তরে মানপুর ও পশ্চিমে এটাপল্লী তহশিল অবস্থিত। নিকটবর্তী শহরগুলি হলো গড়চিরোলি, দাল্লি-রাজহরা, কাঙ্কের, দুর্গ, ভিলাই নগর ও রায়পুর।
এখানে পাখানজোড় নগরপঞ্চায়েত ছাড়াও রয়েছে ২৯৯ টি গ্রাম যার মধ্যে ১৩৩টি বাঙালি গ্রামখণ্ড বা সেক্টর। সেক্টরগুলি হলো যথাক্রমে পিভি-১ থেকে পিভি-১৩৩। প্রতিটি চিহ্নিত গ্রামের সাঙ্খ্যমানের পূর্বে "পিভি" শব্দটি রয়েছে যার অর্থ "পারলকোট ভিলেজ" বা পারলকোটগ্রাম৷ ২০১১ খ্রিস্টাব্দের ভাষাভিত্তিক জনগণনায অনুযায়ী এটি ছত্রিশগড়ের একমাত্র বাংলা ভাষাভাষী সংখ্যাগরিষ্ঠ ব্লক তথা ১,৭১,০০০ জনের মধ্যে ৯৬,৩৫১ জন বাঙালি।
পাখানজোড় তহশিলের বিভাগীয় কোডটি হলো ০৩৩৫৪। ব্লকটিতে পাখানজোড় নগর পঞ্চায়েতের অন্তর্ভুক্ত মোট ২৯৯টি গ্রাম রয়েছে।[৫]
পিভি-১ (রামনগর) | পিভি-২ (দেবপুর) | পিভি-৩ (সারদানগর) | পিভি-৪ | পিভি-৫ | পিভি-৬ (কমলপুর) | পিভি-৭ | পিভি-৮ (চাণক্যপুরী) | পিভি-৯ (সত্যানন্দনগর) | পিভি-১০ | পিভি-১১ | পিভি-১২ (সুভাষনগর) | পিভি-১৩ | পিভি-১৪ (শ্যামনগর) | পিভি-১৫ (গোবিন্দপুর) |
পিভি-১৬ (কল্যাণপুর) | পিভি-১৭ (রবীন্দ্রনগর) | পিভি-১৮ (মায়াপুর) | পিভি-১৯ (বৈকুণ্ঠপুর) | পিভি-২০ | পিভি-২১ (দুর্গাপুর) | পিভি-২২ (লক্ষ্মণপুর) | পিভি-২৩ | পিভি-২৪ | পিভি-২৫ | পিভি-২৬ (রামকৃষ্ণনগর) | পিভি-২৭ | পিভি-২৮ | পিভি-২৯ | পিভি-৩০ |
পিভি-৩১ (হরিহরপুর) | পিভি-৩২ | পিভি-৩৩ (উদয়পুর) | পিভি-৩৪ (প্রেমনগর) | পিভি-৩৫ (বাপুনগর) | পিভি-৩৬ | পিভি-৩৭ (রূপনগর) | পিভি-৩৮ | পিভি-৩৯ (ইন্দ্রপ্রস্থ) | পিভি-৪০ | পিভি-৪১ | পিভি-৪২ (বিদ্যানগর) | পিভি-৪৩ | পিভি-৪৪ | পিভি-৪৫ |
পিভি-৪৬ | পিভি-৪৭ | পিভি-৪৮ | পিভি-৪৯ (সীতাপুর) | পিভি-৫০ | পিভি-৫১ (জয়পুর) | পিভি-৫২ | পিভি-৫৩ | পিভি-৫৪ (আনন্দনগর) | পিভি-৫৫ | পিভি-৫৬ (বল্লভনগর) | পিভি-৫৭ (কালীনগর) | পিভি-৫৮ (দ্বারিকাপুরী) | পিভি-৫৯ | পিভি-৬০ |
পিভি-৬১ | পিভি-৬২ | পিভি-৬৩ | পিভি-৬৪ | পিভি-৬৫ | পিভি-৬৬ (বলরামপুর) | পিভি-৬৭ | পিভি-৬৮ | পিভি-৬৯ | পিভি-৭০ | পিভি-৭১ | পিভি-৭২ (চন্দনপুর) | পিভি-৭৩ (লক্ষ্মীপুর) | পিভি-৭৪ | পিভি-৭৫ (ভবানীপুর) |
পিভি-৭৬ | পিভি-৭৭ (জগন্নাথপুর) | পিভি-৭৮ | পিভি-৭৯ | পিভি-৮০ (হরিদাসপুর) | পিভি-৮১ (রাধানগর) | পিভি-৮২ (বিজয়নগর) | পিভি-৮৩ (কৃষ্ণনগর) | পিভি-৮৪ | পিভি-৮৫ (রাধাপুর) | পিভি-৮৬ | পিভি-৮৭ | পিভি-৮৮ | পিভি-৮৯ | পিভি-৯০ |
পিভি-৯১ | পিভি-৯২ (ধরমপুর) | পিভি-৯৩ (শিরপুর) | পিভি-৯৪ | পিভি-৯৫ (অশোকনগর) | পিভি-৯৬ (শাওনপুর) | পিভি-৯৭ (দুর্গাপুর) | পিভি-৯৮ | পিভি-৯৯ | পিভি-১০০ | পিভি-১০১ | পিভি-১০২ | পিভি-১০৩ | পিভি-১০৪ | পিভি-১০৫ |
পিভি-১০৬ | পিভি-১০৭ | পিভি-১০৮ | পিভি-১০৯ (বান্দে) | পিভি-১১০ | পিভি-১১১ | পিভি-১১২ (দেবীপুর) | পিভি-১১৩ (ব্রহ্মপুর) | পিভি-১১৪ (ভরতপুর) | পিভি-১১৫ | পিভি-১১৬ | পিভি-১১৭ (রাজেন্দ্রনগর) | পিভি-১১৮ (রতনপুর) | পিভি-১১৯ | পিভি-১২০ |
পিভি-১২১ (জানকীনগর) | পিভি-১২২ | পিভি-১২৩ (ইন্দ্রপুরী) | পিভি-১২৪ | পিভি-১২৫ | পিভি-১২৬ | পিভি-১২৭ (অনুপপুর) | পিভি-১২৮ | পিভি-১২৯ | পিভি-১৩০ | পিভি-১৩১ | পিভি-১৩২ (যশবন্তপুর) | পিভি-১৩৩ (চৈতন্যপুর) |
পরিবহন
সম্পাদনাসড়কপথ
সম্পাদনাশহরটি কাপসি থেকে ১০ কিলোমিটার (৬.২ মা), ভানুপ্রতাপপুর থেকে ৭২ কিমি (৪৫ মা), দুর্গ থেকে ১৮৬ কিমি (১১৬ মা) এবং রাজ্যসদর রায়পুর থেকে ২২৪ কিমি (১৩৯ মা) দূরত্বে অবস্থিত। শহরটি জেলাসদর কাঙ্কের থেকে ১১০ কিমি (৬৮ মা) কিলোমিটার পশ্চিমে ও কোয়েলিবেড়া থেকে ৪৭ কিমি (২৯ মা) দূরত্বে অবস্থিত।[৬]
রেলপথ
সম্পাদনাপাখানজোড় শহরের দশ কিলোমিটারের মধ্যে কোনো রেলওয়ে স্টেশন নেই। দুর্গ জংশন রেলওয়ে স্টেশনটি শহর থেকে ১৬৫ কিলোমিটার ও দাল্লি রাজহরা রেলওয়ে স্টেশনটি ৭৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
বিমানপথ
সম্পাদনাপাখানজোড় শহরের সবচেয়ে নিকটে অবস্থিত বিমানবন্দরটি হলো, চন্দ্রপুর বিমানবন্দর, যা মহারাষ্ট্রের চন্দ্রপুর জেলায় অবস্থিত। এছাড়া নিকটবর্তী অন্যদুটি বিমানবন্দর হলো, মহারাষ্ট্রের গোণ্ডিয়া বিমানবন্দর ও ছত্তিশগড়ের রায়পুরে অবস্থিত স্বামী বিবেকানন্দ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
দণ্ডকারণ্য প্রকল্প
সম্পাদনাপূর্বতন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) থেকে আসা শরণার্থীদের পুনর্বাসান দেওয়ার উপলক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সরকার ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দে দণ্ডকারণ্য প্রকল্প তৈরী করেন। পর্ষদটির অন্তর্গত ছিলো ভাসকেল বাঁধ, পাখানজোড় বাঁধ (ক্ষরকাটা)সহ জগদলপুর, বোরগাঁও ও উমরকোটের বনাঞ্চল, বড়ো রাস্তার ধার ও রেলওয়ে স্টেশনের বহির্চত্বর ও খুর্দারোড-বলাঙ্গির রেললাইন। কর্মসংস্থানের জায়গাগুলি ছিলো সোনাবেড়াতে অবস্থিত একট বিমান ও যুদ্ধবিমান নির্মাণ কারখানা, বাইলাডিলাতে অবস্থিত মূলত ইস্পাত ও লৌহ আকরিক নিষ্কাশন কারখানা জাতীয় খনিজ উন্নয়ন নিগম। প্রকল্পটির অন্তর্ভুক্ত শহরগুলি ছিলো জগদলপুর, ভবানীপাটনা ও কোরাপুট, যা দণ্ডকারণ্য প্রকল্প নামে পরিচিত ছিলো।
পূর্ব পাকিস্তান থেকে ছিন্নমূল হয়ে আসা একটি বৃৃহৎ সংখ্যক শরণার্থীদের বাসস্থানের সংস্থান ও একটি বৃহত্তর মানববন্ধনের মাধ্যমে ঐ সময়ে দক্ষিণ এশিয়া সবচেয়ে বড়ো সমস্যার সমাধানে বান্ডে, পখাঞ্জুর ও কাপসি অঞ্চলে ১৩৩টি বাঙালি সেক্টর গড়ে তোলা হয়। পখাঞ্জুর শুধুমাত্র সড়কপথে দুর্গ, রায়পুর, কাঙ্কের, দাল্লি-রাজহরা, জগদলপুর মুলচেরা ও চন্দ্রপুরের সাথে যুক্ত। এছাড়াও নির্যাতিতরা শিক্ষা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার জন্য দুর্গ, ভিলাই ও রায়পুরেও বসবাস শুরু করে। পাখানজোড়ের বেসরকারীকরণ শহরটিকে বহির্রাজ্যের মানুষের কাছে আরো জনপ্রিয় করে তুলেছে।[৭]
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
সম্পাদনামহাবিদ্যালয়
সম্পাদনা- বীর গোবিন্দ সিংহ সরকারী মহাবিদ্যালয়, পাখানজোড়[৮]
প্রতিষ্ঠার সময়কাল: ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দ ঠিকানা: সঙ্গম রোড, নিউ মার্কেট, পাখানজোড়
প্রতিষ্ঠান
সম্পাদনা- ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং ইন্সটিটিউট (আইটিআই)[৯]
- আইএলএন্ডএফএস স্কিল স্কুলস- নয়া দিশা এডুকেশন সেবা সমিতি (গ্লোবাল ইনফো সার্ভিসেস, পাখানজোড়)[১০]
বিদ্যালয়
সম্পাদনা- আরাধনা কনভেন্ট উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, পাখানজোড়
- সরস্বতী শিশু মন্দির উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, পাখানজোড়
- শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ বিদ্যাপীঠ উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, পাখানজোড়
- সত্যানন্দ উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, পাখানজোড়
- পাখানজোড় গভঃ উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়
- মারাঠি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পাখানজোড়
- নিবেদিতা বিদ্যাপীঠ উচ্চ বিদ্যালয়, পাখানজোড়
- লাইফ আকাদেমি স্কুল, পাখানজোড়[১১][১২]
- পাখানজোড় গভঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়
- পাখানজোড় গভঃ মধ্যশিক্ষা বিদ্যালয়, সোহাগাঁও [১৩][১৪]
খেলাধুলা
সম্পাদনাপাখানজোড় স্টেডিয়াম
সম্পাদনাপাখানজোড় স্টেডিয়ামটি ক্রিকেট ও ফুটবল টুর্নামেন্টের জন্য বিখ্যাত।[১৫] প্রতিবছর ১৫ই আগস্ট স্বাধীনতা দিবস ও ২৬শে জানুয়ারী প্রজাতন্ত্র দিবস দিনটি উদ্যাপন করা হয়ে থাকে। এখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ক্রিয়াকলাপ ও বহুপ্রতিভা প্রদর্শনের জন্য অনুষ্ঠানও করা হয়। মার্চ মাসের প্রথম দিকে আন্তর্বিদ্যালয় প্রতিযোগীতামূলক অনুষ্ঠানগুলিও অনুষ্ঠিত হয়।
অর্থনীতি
সম্পাদনাহাহালাড্ডি লৌহ আকরিক প্রকল্প
সম্পাদনাপ্রকল্পের স্থানটি ছত্তিশগড় ৬নং রাজ্য সড়কের মাধ্যমে সংযুক্ত। ১১.৭ কিলোমিটার দীর্ঘ সম্বলপুর কাদুবাড়ী সড়কটি এর ওপর ন্যস্ত এবং পাখানজোড় ও ভানুপ্রতাপপুর সদরদুটি ১.৫ কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত।[১৬]
ব্যাঙ্ক
সম্পাদনা- স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া - পাখানজোড়
- দেনা ব্যাঙ্ক (এখন ব্যাঙ্ক অব বরোদা)
- ছত্তিসগড় রাজ্য গ্রামীণ ব্যাঙ্ক - পাখানজোড়
- জেলা সহকারী কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক - পাখানজোড়
- ইশাফ ব্যাঙ্ক - পাখানজোড়
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Pakhanjore city (২০১৭-০১-০৭)। "Website of Pakhanjore"। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ Freedom Frighter। "Great Man Gen Singh"। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Population By Religious Community - Chhattisgarh" (XLS)। Office of The Registrar General and Census Commissioner, Ministry of Home Affairs, Government of India। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ census। "census 2011"। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ https://www.census2011.co.in/data/subdistrict/3354-pakhanjur-kanker-chhattisgarh.html
- ↑ koylibeda Block design। Layout of Koyelibeda Block। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ work। Villages Established (পিডিএফ)। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Gov college। "Govt. Veer Gaind Singh College Pakhanjore"। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Institute। "Industrial Training Institute (ITI)"। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Institute। "Computers center"। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ School। "Life Academy"। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Magazine। Life Academy in Pakhanjore (পিডিএফ)। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Private Schools। "Private School"। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ schools। "schools In Pakhanjore"। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ stadium। "Pakhanjore stadium"। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৫।
- ↑ The project site is connected to Pakhanjore to Bhanupratappur road। HAHALADDI IRON ORE DEPOSIT (পিডিএফ)। পৃষ্ঠা 1। ১৪ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৫।