নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়াম
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় অবস্থিত স্টেডিয়াম
নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়াম বা "ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা স্টেডিয়াম"টি বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডায়বেটিক হাসপাতালের পাশেই অবস্থিত একটি স্টেডিয়াম। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একমাত্র স্টেডিয়াম ও খেলাধুলার প্রাণকেন্দ্র। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা এখানে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এটা ক্রিকেট[২] এবং ফুটবল উভয় খেলার জন্য ব্যবহৃত হয়। ঐতিহ্যবাহী এবং জাতীয় দিবস উপলক্ষে এই স্টেডিয়ামে বিশেষ কর্মসূচী উদ্যাপন করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেডিয়াম | |
অবস্থান | ডাউনটাউন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বাংলাদেশ |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ২৩°৫৭′৩৩.৮৭″ উত্তর ৯১°০৬′৪৭.৯৫″ পূর্ব / ২৩.৯৫৯৪০৮৩° উত্তর ৯১.১১৩৩১৯৪° পূর্ব |
মালিক | জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ[১] |
পরিচালক | জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ[১] |
ধারণক্ষমতা | ১৫,০০০ |
আয়তন | ১৭৫ × ১২২ মি (৫৭৪ × ৪০০ ফু) |
আকার | ডিম্বাকৃতির |
উপরিভাগ | ঘাস |
স্কোরবোর্ড | সাধারণ বোর্ড এবং ইলেক্ট্রনিক বোর্ড |
নির্মাণ | |
নির্মিত | ১৯৩৪ |
উদ্বোধন | ১৯৩৪ |
ভাড়াটে | |
|
ইতিহাস
সম্পাদনা১৯৩৪ সালে তৎকালীন এসডিও নিয়াজ মোহাম্মদ খান এ স্টেডিয়ামটি প্রতিষ্ঠা করেন[৩]। এটি বাংলাদেশের প্রাচীনতম স্টেডিয়াম[৩]। এখানে দর্শকদের জন্য পূর্ব, পশ্চিম এবং দক্ষিণ দিকে গ্যালারী এবং প্যাভিলিয়ন রয়েছে।[৪]
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ: যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়"। জানুয়ারি ১৬, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "অবশেষে জয় অনূর্ধ্ব ১৪ ক্রিকেট দলের"। parbatyachattagram.com। ২০১৬-০২-০৩। ২০২১-০৩-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৭।
- ↑ ক খ হোসেন, মনির (২০১৪-১১-০২)। "ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দেশের প্রাচীন স্টেডিয়াম"। দৈনিক যুগান্তর। ২০১৯-০৭-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৮।
- ↑ "সমস্যায় জর্জরিত নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়াম"। The Report24.com। ৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১৭।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাবাংলাদেশের ক্রীড়া মাঠ বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |