নাগরপুর উপজেলা
নাগরপুর উপজেলা বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
নাগরপুর | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে নাগরপুর উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৩′০″ উত্তর ৮৯°৫২′৫″ পূর্ব / ২৪.০৫০০০° উত্তর ৮৯.৮৬৮০৬° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
জেলা | টাঙ্গাইল জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ২৬৬.৭৭ বর্গকিমি (১০৩.০০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০০১)[১] | |
• মোট | ২,৫৮,৪৩১ |
• জনঘনত্ব | ৯৭০/বর্গকিমি (২,৫০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৩৫. ০৯% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ১৯৩৬ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৩০ ৯৩ ৭৬ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
অবস্থান ও আয়তন
সম্পাদনাএই উপজেলার ভৌগোলিক স্থানাংক আয়তন: ২৬৬.৭৭ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২৩°৫৮´ থেকে ২৪°১০´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯°৪৬´ থেকে ৯০°০১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ । এই উপজেলার উত্তরে টাঙ্গাইল সদর উপজেলা ও দেলদুয়ার উপজেলা, দক্ষিণে মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলা, পূর্বে মির্জাপুর উপজেলা, সাটুরিয়া উপজেলা, ঢাকা জেলার ধামরাই উপজেলা, পশ্চিমে সিরাজগঞ্জ জেলার চৌহালি উপজেলা
প্রশাসনিক এলাকা
সম্পাদনানাগরপুর উপজেলায় ইউনিয়ন সর্বমোট ১২টি।
ইতিহাস
সম্পাদনানাগরপুর থানা গঠিত হয় ১৯০৫ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ সালে।
জনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনাজনসংখ্যা ২৫৮৪৩১; পুরুষ ১২৬৮৮১, মহিলা ১৩১৫৫০। মুসলিম ২৩৯১১৫, হিন্দু ১৯২৯৫, বৌদ্ধ ৮ এবং অন্যান্য ১৩ জন ।
শিক্ষা
সম্পাদনাশিক্ষার হার ৩৪.৭%; পুরুষ ৪০.০%, মহিলা ২৯.৭%। কলেজ ৩, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩০, প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৫৭, মাদ্রাসা ১৬
অর্থনীতি
সম্পাদনাপ্রধান কৃষি ফসল ধান, পাট, গম, সরিষা, আখ।
বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি তিল, তিসি, কাউন, মিষ্টি আলু, চিনা, কলাই।
প্রধান ফল-ফলাদি আম, কাঁঠাল, কলা, পেঁপে, জাম, কুল।
কুটিরশিল্প স্বর্ণশিল্প, মৃৎশিল্প, লৌহশিল্প, কাঠের কাজ।
জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ৬১.৬৩%, অকৃষি শ্রমিক ৩.২২%, শিল্প ১.০৭%, ব্যবসা ১১.২০%, পরিবহন ও যোগাযোগ ১.৬৬%, চাকরি ১০.৫০%, নির্মাণ ০.৭৪%, ধর্মীয় সেবা ০.২৬%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ০.৯৪% এবং অন্যান্য ৮.৭৮%।
পানীয়জলের উৎস নলকূপ ৯২.৯৭%, পুকুর ০.২২%, ট্যাপ ০.৩৬% এবং অন্যান্য ৬.৪৫%।
বিবিধ
সম্পাদনাস্বাস্থ্যকেন্দ্র উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র ১, উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র ৬, পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ১২, কমিউনিটি ক্লিনিক ৩৫, প্রাইভেট ক্লিনিক ৬।
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ ২৭৯, মন্দির ৯
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান লাইব্রেরি ৫, ক্লাব ২৬, সিনেমা হল ৩, মহিলা সমবায় সমিতি ১৩, খেলার মাঠ ১৪।
ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ঐতিহ্য
সম্পাদনা- নাগরপুর চৌধুরীবাড়ী
- পাকুটিয়া জমিদার বাড়ী
- নাগরপুর দিঘি
- টেংরীপাড়া খেলার মাঠ
- খামার ধল্লা খেলার মাঠ
- যদুনাথ পাইলট মডেল হাই স্কুল & কলেজ (১৯০১ সাল থেকে)
- তেবাড়িয়া অতিহ্যবাহি মসজিদ
- গয়হাটারঅতি প্রাচীন মঠ
- বেকরা সোনালী সংঘ মাঠ
- তেবাড়িয়া এবং গয়হাটার অতিহ্যবাহী হাট (৩০০ বছরের পুরানো)
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "উপজেলা সম্পর্কিত তথ্য"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৯ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৫।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |