ধনু নদী
ধনু নদী বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সুনামগঞ্জ, নেত্রকোণা ও কিশোরগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৯০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ২২৮ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক ধনু নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী নং ৩৮।[১]
| ধনু নদী | |
 খালিয়াজুড়িতে ধনু নদী
| |
| দেশ | বাংলাদেশ |
|---|---|
| অঞ্চল | সিলেট বিভাগ |
| জেলাসমূহ | সুনামগঞ্জ জেলা, নেত্রকোণা জেলা কিশোরগঞ্জ জেলা |
| উৎস | বাউলাই নদী |
| মোহনা | ঘোড়াউত্রা নদী |
| দৈর্ঘ্য | ৯০ কিলোমিটার (৫৬ মাইল) |
অন্যান্য তথ্য
সম্পাদনাধনু নদীর গভীরতা ৮ মিটার। নদী অববাহিকার আয়তন ৭০০ বর্গকিলোমিটার। নদীটির পানিপ্রবাহ সারাবছরই থাকে। তবে ফেব্রুয়ারি মার্চে তা কমে যায়॥ বর্ষা মৌসুমে জুলাই-আগস্টে পানিপ্রবাহ বেড়ে যায়। জোয়ার-ভাটার প্রভাবমুক্ত হলেও বন্যায় নদীটি প্লাবিত হয়।[২]
উৎপত্তি
সম্পাদনাধনু নদী সুনামগঞ্জ জেলার জামালগঞ্জ উপজেলায় প্রবাহিত বাউলাই বা বালু নদী হতে উৎপন্ন হয়ে কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর উপজেলায় মেঘনা নদীতে মিশেছে। নদীটির প্রবাহপথে মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুড়ি, ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম, নিকলী, বাজিতপুর, ভৈরব ও কুলিয়ারচর উপজেলা রয়েছে। নদীতীরের উল্লেখযোগ্য শহর হচ্ছে খালিয়াজুড়ি ইটনা, মিঠামইন।[২]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী"। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি (প্রথম সংস্করণ)। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ১৯৫-১৯৬। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।
- ↑ ক খ ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ২৩০।
 |
বাংলাদেশের নদী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |