দ্যা সিক্রেট ডকট্রিন

দ্যা সিক্রেট ডোকট্রিন, দ্যা সায়েন্থেসিস অব সাইন্স, রিলিজিয়ন এন্ড ফিলোসোফি, একটি ছদ্ম-বৈজ্ঞানিক রহস্যময় বই যা মূলত হেলেনা ব্লাভাটস্কি দ্বারা ১৮৮৮ সালে দুটি খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছিল। প্রথম খণ্ডটির নাম কসমোজেনেসিস, দ্বিতীয় অ্যানথ্রোপোজেনেসিস । এটি ছিল আধুনিক যুগে গূঢ় ও গূঢ়বাদের প্রতি আগ্রহের পুনরুজ্জীবনের একটি প্রভাবশালী উদাহরণ, বিশেষ করে আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে প্রাচীন প্রাচ্যের জ্ঞানের সমন্বয় করার দাবির কারণে।

দ্যা সিক্রেট ডোকট্রিন, দ্যা সায়েন্থেসিস অব সাইন্স, রিলিজিয়ন এন্ড ফিলোসোফি
প্রথম সংস্করণ
লেখক হেলেনা ব্লাভাটস্কি
প্রকাশিত হয়েছে ১৮৮৮

বইটি ছদ্ম বৈজ্ঞানিক ধারণা প্রচার করার জন্য এবং অন্যান্য ক্ষে্ত্র থেকে ধার নেওয়ার জন্য সমালোচিত হয়েছে।[][][]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Fritze, Ronald H. (2009). Invented Knowledge: False History, Fake Science and Pseudo-Religions. Reaktion Books. pp. 43–44. আইএসবিএন ৯৭৮-১-৮৬১৮৯-৪৩০-৪
  2. L. Sprague de Camp. (1970). Lost Continents. Dover Publications. p. 57. আইএসবিএন ০-৪৮৬-২২৬৬৮-৯ "The Secret Doctrine, alas, is neither so ancient, so erudite, nor so authentic as it pretends to be. When it appeared, an elderly Californian scholar named William Emmette Coleman, outraged by Mme. Blavatsky's false pretensions to oriental learning, made an exegesis of her works. He showed that her main sources were H. H. Wilson's translation of the ancient Indian Vishnu Purana; Alexander Winchell's World Life; or, Comparative Geology; Donnelly's Atlantis; and other contemporary scientific, pseudo-scientific, and occult works, plagiarized without credit and used in a blundering manner that showed but skin-deep acquaintance with the subjects under discussion."
  3. L. Sprague de Camp. The Fringe of the Unknown. Prometheus Books. p. 193. আইএসবিএন ০-৮৭৯৭৫-২১৭-৩ "Three years later, she published her chef d'oeuvre, The Secret Doctrine, in which her credo took permanent, if wildly confused, shape. This work, in six volumes, is a mass of plagiarism and fakery, based upon contemporary scientific, pseudoscientific, mythological, and occult works, cribbed without credit and used in a blundering way that showed only skin-deep acquaintance with the subjects discussed."