দি বাডস্ রেসিডেনসিয়্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ
দি বাডস্ রেসিডেনসিয়্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় অবস্থিত একটি উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৯৭৮ সালে শ্রীমঙ্গলের অন্যতম বৃহৎ এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি স্থাপিত হয়।
প্রাক্তন নাম | দি বাডস্ কে জি স্কুল |
---|---|
নীতিবাক্য | পড় তোমার প্রভুর নামে |
ধরন | বেসরকারি |
স্থাপিত | ১৯৭৮ খ্রি. |
প্রতিষ্ঠাতা | ডা. সৈয়দ আব্দুল মতিন এম এ মোসাব্বীর (প্রাক্তন পৌরসভা চেয়ারম্যান) সৈয়দ আলী আহমদ আব্দুর রউফ তরফদার মো. আহাদ মিয়া (প্রাক্তন এমপি ও পৌর মেয়র) বদরুজ্জামান চৌধুরী এস কে রায় এস এন সালেহা জিয়া উদ্দিন আহমদ |
সভাপতি | এস এন তাহের |
উপ-সভাপতি | ডা. সৈয়দ আব্দুল মতিন |
অধ্যক্ষ | মোঃ জাহাঙ্গীর আলম |
সেক্রেটারি | আব্দুর রউফ তরফদার |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৭৯ জন |
শিক্ষার্থী | ১৮৮৫ জন |
অবস্থান | শ্রীমঙ্গল , সিলেট, মৌলভীবাজার , বাংলাদেশ ২৪°১৮′৫৫″ উত্তর ৯১°৪৪′৩২″ পূর্ব / ২৪.৩১৫২৫° উত্তর ৯১.৭৪২১৭° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | ৬.৭৫ একর, ৩.১০ একর (সীমানা প্রাচীর ঘেরা অংশ) |
ভাষা | বাংলা, ইংরেজি |
পোশাকের রঙ | নেভি ব্লু, সাদা |
৬.৭৫ একর বিস্তৃত জায়গার ওপর এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি স্থাপিত। আয়তনের দিক দিয়ে এটি শ্রীমঙ্গল উপজেলার বৃহত্তম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বরাবরই সিলেট শিক্ষা বোর্ডের শির্ষস্থানে থাকে। দি বাডস রেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ ২০১৩ সালের এস এস সি পরীক্ষায় সিলেট শিক্ষা বোর্ডের সপ্তম স্থান অধিকার করেছিল ও মৌলভীবাজার জেলার প্রথম হয়েছিল। ২০১০ সালে এই কলেজ সিলেট শিক্ষা বোর্ডে ষষ্ঠ হয় ও মৌলভীবাজার জেলায় প্রথম হয়।[১] বর্তমানে লে. কমান্ডার জাফর আহমদ বিএন (অব.) এই কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[২][৩][৪]
অবস্থান
সম্পাদনাদি বাডস্ রেসিডেনসিয়্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ শ্রীমঙ্গল সদর ইউনিয়নের কলেজ রোডের শেষ প্রান্তে ৬.৭৫ একর জায়গা জুড়ে অবস্থিত। যার ৩.১০ একর প্রাচীর ঘেরা। এর দক্ষিণের প্রাচীরের ওপর দিকে রয়েছে শ্রীমঙ্গল সরকারি কলেজ।[২][৩][৪] এবং দেড় মিনিট দূরত্বে গাউসিয়া সুন্নিয়া শফিকিয়া মাদরাসা।[২][৩][৪] কিন্তু আয়তনের দিক দিয়ে দি বাডস্ রেসিডেনসিয়্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ এই সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বৃহৎ। এর ক্যাম্পাসের বিভিন্ন ব্লকসমূহের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে অধ্যক্ষের কার্যালয়, উপাধ্যক্ষের কার্যালয়, শিক্ষক মিলনায়তন, অভিভাবক মিলনায়তন, অফিস সহকারী কার্যালয়, ইংলিশ মিডিয়াম ভবন, কলেজ অডিটোরিয়াম, খেলার মাঠ, বাস্কেটবল কোর্ট ইত্যাদি। কিন্তু এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সুবিন্যস্ত ক্যাম্পাসের বাইরে রয়েছে বিশাল ময়লার স্তুপ।[২][৩][৪] গোটা শ্রীমঙ্গল পৌরসভার আবর্জনা এই অঞ্চলে এনে ফেলা হয়।[২][৩][৪] তবে ৩ টি বৃহৎ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এই এলাকা থেকে আবর্জনা সরানোর প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।[২][৩][৪]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "সিলেট বোর্ডে সেরা ২০"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-১৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "বাডস, সরকারি কলেজ, গাউসিয়া মাদ্রাসার তীব্র প্রতিবাদ"। মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-১৫।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "শ্রীমঙ্গলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে আবর্জনা"। তালাশ বার্তা। ২০১৭-০১-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-১৫।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "শ্রীমঙ্গলে স্বনামধন্য তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে ময়লার ভাগাড়"। bdmorning। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-১৫।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |