দক্ষিণ কোরিয়ায় টেলিভিশন
দক্ষিণ কোরিয়াতে বেশ কয়েকটি জাতীয় টেলিভিশন চ্যানেল রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান তিনটি চ্যানেল হলো: কেবিএস, এমবিসি এবং এসবিএস। অধিকাংশ বড় বড় চ্যানেলগুলোর স্টুডিও ইয়োউইদো ও সাংগামদোংয়ে অবস্থিত। ১৯৫৬ সালের ১২ মে এইচএলকেজেড-টিভি নামের একটি বাণিজ্যিক টেলিভিশন স্টেশন চালুর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া এশিয়ার তৃতীয় দেশ হিসেবে টেলিভিশন সম্প্রচার জগতে প্রবেশ করে। আরসিএ ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (কোরক্যাড) সিউলে এইচএলকেজেড টিভি চ্যানেলটি চালু করে, যার ব্যান্ডউইথ ছিল ১৮৬-১৯২ মেগাহার্জ, আউটপুট ছিল ১০০ ওয়াট ও স্ক্যানিং লাইন ছিল ৫২৫টি।[১]
দক্ষিণ কোরিয়ার টিভি চ্যানেলগুলো যে ঘরানার অনুষ্ঠান প্রচার করে থাকে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে: সিরিয়াল নাটক, ঐতিহাসিক নাটক, ভ্যারাইটি শো, গেম শো, নিউজ প্রোগ্রাম এবং ডকুমেন্টারি। প্রধান তিনটি চ্যানেল সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু ব্যয়বহুল ঐতিহাসিক নাটক নির্মাণ করেছে। কিছু কোরিয়ান টেলিভিশন প্রোগ্রাম স্যাটেলাইট ও বিভিন্ন বহুসাংস্কৃতিক চ্যানেলের মাধ্যমে বিদেশ থেকেও দেখা যায়। কোরিয়ার টেলিভিশন নাটকগুলো পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। পরবর্তীতে বিভিন্ন ভাষার সাবটাইটেলসহ নাটকগুলোর পূর্ণাঙ্গ ভিডিওটেপ বা ডিভিডি প্রকাশিত হলে বিশ্বব্যাপী নাটকগুলো জনপ্রিয়তা পায়। বিভিন্ন ফ্যানক্লাবও অনলাইন সাবটাইটেল ওয়েবসাইট তৈরি করে নাটকগুলো বিশ্বব্যাপী দর্শকদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে। এর সাথে শপিং চ্যানেলগুলোও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, মডেলরা পণ্যের গুনাগুণ বর্ণনার সময় বর্ণনার সময় দর্শকদের বিনোদন দেয়ার জন্য অভিনয় করে থাকেন।
দক্ষিণ কোরিয়ায় টিব্রড, সি অ্যান্ড এম, সিএমবি এবং সিজে হ্যালোভিশনের মতো বেশ কিছু ক্যাবল অপারেটর সংস্থা রয়েছে। দেশজুড়ে ক্যাবল টিভি সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৪ লাখ। ক্যাবল অপারেটররা তাদের সাবস্ক্রাইবারদের টিপিএস সরবরাহ করে থাকেন।
ইতিহাস
সম্পাদনাপঞ্চাশের দশকের শুরুতে, আরসিএ তাদের সেকেন্ড হ্যান্ড সাদাকালো টেলিভিশন সেট বিক্রির কৌশল হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়ায় টেলিভিশন আনে। এ লক্ষ্যে কিছু টিভি সেট প্যাগোডা পার্কে এবং বাকিগুলো সউল স্টেশন ও গোয়াংহোয়ামুনে স্থাপন করা হয়।[২] তবে এরও বেশ কয়েক বছর পর, ১৯৫৬ সালে দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রথম টেলিভিশন সম্প্রচার কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়। কোরক্যাড (আরসিএ বিপণন কোম্পানি)-র অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এইচএলকেজেড তাদের নিজস্ব সম্প্রচার কেন্দ্র স্থাপন করেছিল।
প্রথম কোরিয়ান টেলিভিশন নাটক প্রচারিত হয় ১৯৫৬ সালে, যার নাম ছিল 천국의 문 (স্বর্গের দ্বার)। পরিচালক ছোই চ্যাং-বোং আড়াই মাস ধরে নাটকটির পাণ্ডুলিপি ঠিক করা, সেট নির্মাণ, এমনকি প্রথমবারের মতো স্পেশাল ইফেক্ট নিয়েও কাজ করেছিলেন। তবে পুরো নাটকটির দৈর্ঘ্য ছিল মাত্র ১৫ মিনিট।
ষাটের দশকের প্রথমভাগে কোরীয় টেলিভিশন সম্প্রচারে বড় ধরনের অগ্রগতি হয়। ১৯৬১ সালের ১ অক্টোবর কোরিয়ার প্রথম পূর্ণাঙ্গ টেলিভিশন স্টেশন এইচএলকেএ টিভি (যা বর্তমানে কেবিএস-১ টিভি নামে পরিচিত) স্থাপিত হয়। তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে চ্যানেলটির কার্যক্রম শুরু হয়েছিল।
কেবিএসের পর থংইয়াং ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন ১৯৬৪ সালে টিবিসি-টিভি চালু করে, যা ১৯৮০ সালে একীভূত হওয়ার আগ পর্যন্ত সম্প্রচার কার্যক্রম বজায় রাখে। এটি ছিল দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম বেসরকারি টিভি চ্যানেল।
১৯৬৯ সালে কোরিয়ার দ্বিতীয় বাণিজ্যিক টেলিভিশন চ্যানেল এমবিসি (MBC) টিভি যাত্রা শুরু করে। এমবিসি টিভি চালুর পর কোরিয়ার টেলিভিশন জগতে ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়, বিশেষ করে ১৯৬৯ সালের পর থেকে তিনটি টিভি নেটওয়ার্কের মধ্যে প্রবল প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
সত্তরের দশকে কোরিয়ার সামরিক সরকার মিডিয়া ব্যবস্থার ওপর হস্তক্ষেপ শুরু করে। ১৯৭২ সালে প্রেসিডেন্ট পার্ক ছং হির সরকার সামরিক আইন জারির মাধ্যমে মিডিয়ার ওপর সেন্সরশিপ আরোপ করে। তৎকালীন সরকার টেলিভিশন অনুষ্ঠানের গুণগত মানোন্নয়নের অজুহাতে সম্প্রচার আইন সংশোধন করেছিল। আইন সংশোধনের মাধ্যমে সরকার মিডিয়ার ওপর তাদের কর্তৃত্ব বিস্তার করে, সম্প্রচারের আগে ও পরে সকল রেডিও ও টেলিভিশন অনুষ্ঠান পর্যালোচনা করার শর্ত আরোপ করে। যদিও কোরীয় সরকার যুক্তি দেখিয়েছিল, মিডিয়ায় সম্প্রচারকৃত বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা জনগণের ক্রমবর্ধমান সমালোচনার মুখে পড়ায় তারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, অনেকেই টিভি সম্প্রচারে সরকারের এই কড়াকড়ি ও একাধিপত্য বিস্তারের সমালোচনা করেন।
আশির দশক কোরিয়ার টিভি ইন্ডাস্ট্রির জন্য স্বর্ণযুগ ছিল। সে সময় সকল ক্ষেত্রেই বিস্ময়কর উন্নতি হয়: ১৯৭৯ সালে যেখানে প্রতি সপ্তাহে ৫৬ ঘণ্টা অনুষ্ঠান প্রচারিত হত, ১৯৮৯ সালে তা বেড়ে প্রায় ৮৮.৫ ঘণ্টায় পৌঁছায় ; টেলিভিশন স্টেশনের সংখ্যাও ১২টি থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৭৮টিতে। অন্যদিকে একই সময়ে টেলিভিশন সেটের সংখ্যাও ৪ মিলিয়ন থেকে বেড়ে ৬ মিলিয়ন হয়ে যায়। তবে এ সময় দক্ষিণ কোরিয়ায় বিদেশে রপ্তানির জন্য রঙিন টেলিভিশন উৎপাদন করা শুরু হলেও আশির দশকের শেষভাগে এসে আনুষ্ঠানিকভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার বাজারে রঙিন টেলিভিশন আসে।[৩] রঙিন সম্প্রচার শুরু হওয়ার পর কোরিয়ার টিভি নেটওয়ার্কগুলোর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা আরও বেড়ে যায়। তবে আশির দশকে কোরিয়ার টিভি ইন্ডাস্ট্রিকে অনেক ঘাত-প্রতিঘাতে ভুগতেও হয়। ছন দু হোয়াংয়ের শাসনামলে, বেশ কিছু সংবাদপত্র, প্রচারমাধ্যম ও প্রকাশনাকে জোরপূর্বক বন্ধ করে দেয়া হয় বা একীভূত করে দেয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ, টিবিসি-টিভিকে কেবিএস চ্যানেলের সাথে একীভুত করা হয়, টিবিসি টিভির নতুন নাম হয় কেবিএস২ টিভি। ১৯৮৭ সালে দেশে গণতন্ত্র পুনরদ্ধারের পর, রাজনৈতিক প্রভাব থেকে সম্প্রচার মাধ্যমগুলোকে দূরে রাখার জন্য বেশ কিছু নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়। যেমন, সরকারি চ্যানেল এমবিসি ও কেবিএসকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য সাধারণ পরিষদে সম্প্রচার সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা আইন পাস হয়।
নব্বইয়ের দশকের শুরুতে ক্যাবল টেলিভিশনের সূচনা হলে সরকার পরীক্ষামূলকভাবে বহুমুখী ক্যাবল টেলিভিশন সেবা দেয়া শুরু করে। এরপর ১৯৯৫ সালে কোরিয়া নিরক্ষরেখা থেকে ৩৬,০০০ কি.মি. উচ্চতায় এর প্রথম সম্প্রচার যোগাযোগ স্যাটেলাইট মুগুংহোয়া উৎক্ষেপণ করে। একবিংশ শতাব্দীর আগমনকালে সম্মিলিত ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের উন্নয়ন করে বি-আইএসডিএনে রুপান্তরের উদ্যোগ নেয়া হয়। এই দশকে কোরিয়ার সম্প্রচার শিল্পে বড় ধরনের প্রযুক্তিগত উন্নয়ন হয়েছে, সম্প্রচার মিডিয়ার গুরুত্বও আগের চেয়ে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া এই দশকে নব্য তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্বের সাথে তাল মেলানোর জন্য কোরিয়ার ডিবিএস, স্যাটেলাইট, ইন্টারঅ্যাকটিভ ক্যাবল সিস্টেমের সর্বাধিক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।
২০০৯ সালের ২২ জুলাই, উত্তপ্ত রাজনৈতিক বিতর্কের পর দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় পরিষদে মিডিয়া মার্কেটের ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ তুলে নেয়ার জন্য সংশোধনী আইন পাস হয়। ২০১০ সালের ৩১ ডিসেম্বর চারটি সাধারণ ক্যাবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক নিবন্ধিত হয়।
জাতীয় নেটওয়ার্ক
সম্পাদনাদক্ষিণ কোরিয়ায় চারটি টেলিভিশন নেটওয়ার্ক রয়েছে, এর মধ্যে তিনটি সাধারণ চ্যানেল ও একটি শিক্ষামূলক। এগুলো হলো:
নাম | চ্যানেল (সুদোগোয়ান এলাকা) |
চ্যানেল (বুসান এলাকা) |
চ্যানেল (জেজু এলাকা) |
সম্প্রচার শুরু | ধরন ও মালিক |
---|---|---|---|---|---|
এডুকেশনাল ব্রডকাস্টিং সিস্টেম (ইবিএস) 한국교육방송공사 韓國敎育放送公社 |
|
|
|
২৭ ডিসেম্বর ১৯৯০ | গণসম্প্রচার দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার |
কোরিয়ান ব্রডকাস্টিং সিস্টেম (কেবিএস) 한국방송공사 韓國放送公社 |
|
|
|
গণসম্প্রচার দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার | |
মুনহোয়া ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন (এমবিসি) 문화방송주식회사 文化放送株式會社 |
|
|
|
১ আগস্ট ১৯৬৯ | বাণিজ্যিক সম্প্রচার সম্প্রচার সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা দ্য জংসু স্কলারশিপ ফাউন্ডেশন |
সউল ব্রডকাস্টিং সিস্টেম (এসবিএস) 에스비에스 / 서울방송그룹 에스비에스 / 서울放送그룹 |
|
|
|
২০ মার্চ ১৯৯১ | বাণিজ্যিক সম্প্রচার এসবিএস মিডিয়া হোল্ডিংস |
টেলিভিশন চ্যানেলের তালিকা
সম্পাদনাসব চ্যানেলই মুক্তভাবে সম্প্রচারিত হয়। এছাড়াও সব চ্যানেলই অফিশিয়াল টেরেস্ট্রিয়াল টেলিভিশন এবং জাতীয়ভাবে ডিভিবি-টি২ সরবরাহ করে থাকে (২০০৫ সাল থেকে, দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার কর্তৃক অনুমোদিত)
সরকারি সম্প্রচার চ্যানেল
সম্পাদনানাম | মালিক | সম্প্রচার শুরু | ঘরানা | শ্লোগান ও মূলমন্ত্র | বিবরণ |
---|---|---|---|---|---|
কেবিএস ১ | কোরিয়ান ব্রডকাস্টিং সিস্টেম | ১ অক্টোবর ১৯৬১ | খবর ও খেলাধুলা | "সম্প্রচারের মাধ্যমে জনমানুষের আস্থার প্রতিদান" | চ্যানেলটির কল সাইন এইচএলকেএ-টিভি |
কেবিএস ২ | কোরিয়ান ব্রডকাস্টিং সিস্টেম | ১ ডিসেম্বর ১৯৮০ | বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও বিনোদন | "তারুণ্যের চ্যানেল" | চ্যানেলটির কল সাইন এইচএলকেসি-টিভি |
ইবিএস টিভি | এডুকেশনাল ব্রডকাস্টিং সিস্টেম | ২৭ ডিসেম্বর ১৯৯০ | শিক্ষা | "শিক্ষাই জগতকে সুখী করে" | পূর্বে কেবিএস ৩ চ্যানেল নামে পরিচিত ছিল, ১৯৯০ সালে ইবিএস টিভি নামধারণ করে। |
বাণিজ্যিক সম্প্রচার চ্যানেল
সম্পাদনাসম্প্রচারের বাধানিষেধ তুলে দেয়ার পর ১৯৯০ সালের পর থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় অনেকগুলো বাণিজ্যিক চ্যানেল চালু হয়।[৪]
নাম | মালিক | সম্প্রচার শুরু | কভার | ঘরানা | সম্প্রচার কাল | শ্লোগান ও মূলমন্ত্র | বিবরণ |
---|---|---|---|---|---|---|---|
এমবিসি টিভি | এমবিসি | ১ আগস্ট ১৯৬৯ | দেশব্যাপী | খবর ও বিনোদন | ২৪ ঘণ্টা | সম্প্রচারের শক্তি (২০০১-২০১১)
এমবিসির ভালো বন্ধু (২০১১- বর্তমান) |
চ্যানেলটির কল সাইন এইচএলকেভি-টিভি |
এসবিএস টিভি | এসবিএস মিডিয়া হোল্ডিংস | ২০ মার্চ ১৯৯১ | পূর্বে সউলের কেন্দ্রীয় এলাকা, এখন দেশব্যাপী | খবর ও বিনোদন | ২৪ ঘণ্টা | ডিজিটাল মাধ্যমে মানবিকতা (২০০০-২০১০)
কাল দেখা হবে (২০১০-বর্তমান) |
চ্যানেলটির কল সাইন এইচএলএসকিউ-টিভি |
কেএনএন | কোরিয়া নিউ নেটওয়ার্ক কর্পোরেশন | ১৪ মার্চ ১৯৯৫ | বুসান ও খিয়ংনাম | স্থানীয় বিনোদন ও খবর | |||
টিবিসি | থ্যাগু ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন | ১৪ মার্চ ১৯৯৫ | থ্যাগু ও খিয়ংবক | স্থানীয় খবর ও বিনোদন | |||
কেবিএস | কোরিয়ান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন | ১৪ মার্চ ১৯৯৫ | গোয়াংজু ও ছননাম | স্থানীয় খবর ও বিনোদন | |||
টিজেবি | থ্যাজোন ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন | ১৪ মার্চ ১৯৯৫ | থ্যাজোন, সেজোং শহর ও ছংনাম | স্থানীয় খবর ও বিনোদন | |||
ইউবিসি | উলসান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন | ১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ | উলসান, খিয়ংনামের পূর্বাংশ | স্থানীয় খবর ও বিনোদন | |||
জেটিভি | জনজু টেলিভিশন | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ | জনবক | স্থানীয় খবর ও বিনোদন | |||
সিজেবি | ছংজু ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন | ১৮ অক্টোবর ১৯৯৭ | ছংবক | স্থানীয় খবর ও বিনোদন | |||
জি১ | খাংওন নাম্বার ১ ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন | ১৫ ডিসেম্বর ২০০১ | খাংওন | স্থানীয় খবর ও বিনোদন | |||
জেটিবিএস | জেজু ফ্রি ইন্টারন্যাশনাল সিটি ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন | ৩১ মে ২০০২ | জেজু | স্থানীয় খবর ও বিনোদন | |||
ওবিএস | ইয়ং আনহাত কোম্পানি | ২৮ ডিসেম্বর ২০০৭ | সউল শহর | সউল মেট্রোপলিটন শহরের বিনোদন | আপনার আশা-আকাঙ্ক্ষার আলো |
ক্যাবল টিভি চ্যানেল
সম্পাদনানাম | সম্প্রচার শুরু | শ্লোগান |
---|---|---|
জেটিবিসি | ১ ডিসেম্বর ২০১১ | আপনার বর্ণিল আনন্দ |
এমবিএন | ১ মার্চ ১৯৯৫ | উন্মুক্ত পৃথিবী, উন্মুক্ত পরিধি |
টিভি চোসন | ১ ডিসেম্বর ২০১১ | |
ওয়াইটিএন | ১ মার্চ ১৯৯৫ | সবসময় প্রথম / স্বতন্ত্র আগামী / জী! শীর্ষ খবর |
আরিরাং টিভি | ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭ | আরিরাংয়ে পৃথিবী |
টিভিএন | ৯ অক্টোবর ২০০৬ | সম্প্রচারে নতুনত্বে অগ্রণী |
এক্সটিভিএন | ১৯ জানুয়ারি ২০১৮ | |
এমনেট | ৩০ জুলাই ১৯৯১ | সঙ্গীত আমাদের এক করেছে |
টুনিভার্স | ১ ডিসেম্বর ১৯৯৫ | |
ইটিএন টিভি (방송 채널) | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০০ | |
ওজিএন | ২০০০ | |
এসবিএস এমটিভি | ১ জুলাই ২০০১ | মিউজিক এবং আরও |
অন স্টাইল | ২ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ | নাম্বার ওয়ান স্টাইল চ্যানেল |
গায়ো টিভি | ১ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ | |
আইনেট টিভি | ১ ফেব্রুয়ারি ২০১২ | |
এমবিসি মিউজিক | ১ ফেব্রুয়ারি ২০১২ | আই মিউজিক ইউ |
চ্যানেল এ | ১ ডিসেম্বর ২০১১ | আপনার স্বপ্নের ক্যানভাস |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৩ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ২১ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Color television finally comes to South Korea market -- with a rush, Christian Science Monitor, March 17, 1981
- ↑ South Korea ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ মে ২০০৯ তারিখে, The Museum of Broadcast Communications, Retrieved on March 21, 2009