ঠেগা নদী

	থেগা নদী
দেশসমূহ	বাংলাদেশ, ভারত
অঞ্চলসমূহ	চট্টগ্রাম বিভাগ, মিজোরাম
জেলাসমূহ	রাঙ্গামাটি জেলা, চট্টগ্রাম জেলা
উৎস	মিজোরাম
মোহনা	কর্ণফুলী নদী

থেগা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের রাঙ্গামাটি ও চট্টগ্রাম জেলার এবং ভারতের মিজোরাম প্রদেশ দিয়ে প্রবাহিত একটি নদী।^[১] থেগা নদী সাধারণত ২২°৫২′৪৩″ উত্তর ৯২°২৬′৫২″ পূর্ব / ২২.৮৭৮৬১° উত্তর ৯২.৪৪৭৭৮° পূর্ব / 22.87861; 92.44778 প্রবাহিত হয়ে কর্ণফুলী নদীতে মিশেছে।

প্রবাহ

কর্ণফুলি নদী ভারতের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়ে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার উত্তর পূর্ব সীমান্তে বরকল উপজেলার থেগামুখ নামক স্থানে ভারতের লুসাই নদী ও বাংলাদেশ অংশের থেগা নদীর সাথে মিলিত হয়ে কর্ণফুলী নদী নাম ধারণ করে।^[২]

বর্তমানে নদীর নাব্যতা কমে যাওয়ায় সরকার সাঙ্গু, মাতামুহুরীসহ এই নদী ড্রেজিং এর উদ্যেগ নিয়েছে।

থেগামুখ

কর্ণফুলী নদীর প্রবেশমুখে মিজোরাম সীমান্ত ঘেঁষে এই নদীর পাড়ে গড়ে উঠেছে থেগামুখ গ্রাম।^[৩]^[৪] বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর উত্তর-পূর্ব ভারতের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য রামগড় স্থলবন্দর এবং থেগামুখ স্থলবন্দর তৈরির ব্যাপারে সমঝোতা করে। তবে রামগড় স্থলবন্দর বাস্তবায়ন হলেও থেগামুখের কাজ এখনও শেষ হয়নি।^[৫]^[৬]^[৭]

আরও দেখুন

বাংলাদেশের নদীর তালিকা

তথ্যসূত্র

↑ "NF 46-6, Chittagong, Pakistan; India; Burma" topographic map, Series U502, U.S. Army Map Service, March 1960
↑ "নদ ও নদী"। রাঙামাটি পার্বত্য জেলা।
↑ bdnews24.com। "কর্ণফুলির উৎসে ঠেগামুখ"। কর্ণফুলির উৎসে ঠেগামুখ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪।
↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৬-০৪-২৬)। "অপার সৌন্দর্যের থেগামুখ"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪।
↑ দিগন্ত, Daily Nayadiganta-নয়া। "আঞ্চলিক যোগাযোগ: প্রসঙ্গ থেগামুখ"। Daily Nayadiganta (নয়া দিগন্ত) : Most Popular Bangla Newspaper। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪।
↑ "থেগামুখ স্থলবন্দর পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী"। Barta24 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৩-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪।
↑ Rangamati, Alokito। "থেমে আছে থেগামুখ স্থলবন্দরের নির্মাণ কাজ"। আলোকিত রাঙামাটি | Alokito Rangamati। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪।

বাংলাদেশের নদী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন।

[1] "NF 46-6, Chittagong, Pakistan; India; Burma" topographic map, Series U502, U.S. Army Map Service, March 1960

[2] "নদ ও নদী"। রাঙামাটি পার্বত্য জেলা।

[3] ws24.com। "কর্ণফুলির উৎসে ঠেগামুখ"। কর্ণফুলির উৎসে ঠেগামুখ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪।

[4] প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৬-০৪-২৬)। "অপার সৌন্দর্যের থেগামুখ"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪।

[5] দিগন্ত, Daily Nayadiganta-নয়া। "আঞ্চলিক যোগাযোগ: প্রসঙ্গ থেগামুখ"। Daily Nayadiganta (নয়া দিগন্ত) : Most Popular Bangla Newspaper। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪।

[6] "থেগামুখ স্থলবন্দর পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী"। Barta24 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৩-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪।

[7] Rangamati, Alokito। "থেমে আছে থেগামুখ স্থলবন্দরের নির্মাণ কাজ"। আলোকিত রাঙামাটি | Alokito Rangamati। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]