তৈরি পোশাক শিল্প বা আরএমজি বলতে পোশাক কারখানায় বৃহদায়তনে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পোশাক উৎপাদন প্রক্রিয়াকে বুঝায়। এখানে দর্জিদের মত মাপ নিয়ে পোশাক তৈরি করা হয় না, বরং সাধারণ কিছু মাপের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়। বিভিন্ন ধরনের কাপড়সুতা ব্যবহার করে এসব তৈরি করা হয়।[] পোশাকটি কেমন হবে তা নির্ভর করে ব্যবহৃত ফাইবার বা তন্তুর মানের উপরে।[]

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক

ইতিহাস

সম্পাদনা

প্রথম তৈরি পোশাক শিল্পের কারখানা স্থাপিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে, ১৮৩১ সালে। আমেরিকার গৃহযুদ্ধের সময় তৈরিকৃত ইউনিফর্মের চাহিদা তৈরি হয়, যা যুক্তরাজ্যের এই শিল্প বিকাশে সহায়ক ভুমিকা পালন করে।[] উনিশ শতকের শেষের দিকে তৈরি পোশাকের প্রতি মানুষের দৃষ্টি ভঙ্গির পরিবর্তন আসে, শুধু নিম্নবিত্ত শ্রেণীতে এটি সীমাবদ্ধ না থেকে মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে বিকাশ লাভ করে।

বাংলাদেশে তৈরি পোশাক শিল্প

সম্পাদনা

বাংলাদেশে তৈরি পোশাক শিল্পের সূচনা হয় মুলত ষাটের দশকে। সত্তরের দশক শেষের দিকে রপ্তানিমুখী খাত হিসেবে এই শিল্পের উন্নয়ন ঘটতে থাকে। বর্তমানে রপ্তানির দিকে থেকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থা্ন দ্বিতীয়।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Ready-made garments"www.tis-gdv.de। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৫-০৫ 
  2. "Page Not Found"blogs.worldbank.org। ২০১৬-০৪-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৫-০৫ 
  3. editor, Eric Arneson, (২০০৭)। Encyclopedia of U.S. labor and working-class history.। New York: Routledge। পৃষ্ঠা 496। আইএসবিএন 9780415968263। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৫ 
  4. "পোশাক শিল্প - বাংলাপিডিয়া" 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা