তপন চক্রবর্তী
এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। (এপ্রিল ২০২৩) |
তপন চক্রবর্তী (জন্ম: 20/01/1942 খ্রিস্টাব্দে) আধুনিক বাংলা সাহিত্যের একজন প্রখ্যাত সাহিত্যিক। তিনি প্রধানত: বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ বিষয়ে লিখালিখি করে থাকেন।
তপন চক্রবর্তী | |
---|---|
পেশা | সাহিত্যের |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
সময়কাল | বিংশ শতাব্দী |
ধরন | বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ |
বিষয় | লিখালিখি |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | বাংলা একাডেমী পুরস্কার (২০১২) |
জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি
সম্পাদনাতপন চক্রবর্তী জন্ম : ২০ জানুয়ারি, ১৯৪২ পিতা : জ্যোতিরিন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, মাতা : চপলাবালা চক্রবর্তী। গ্রাম : সুখছড়ি, উপজেলা : লােহাগড়া, জেলা : চট্টগ্রাম।
আনুষ্ঠানিক শিক্ষা :
সম্পাদনাসুখছড়ি জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় (অষ্টম শ্রেণি); প্রবর্তক বিদ্যাপীঠ (মাধ্যমিক); চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ (উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক বিজ্ঞান); এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। (স্নাতকোত্তর প্রাণিবিদ্যা)।
চাকুরি :
সম্পাদনাটেকনাফ হাইস্কুল; প্রবর্তক বিদ্যাপীঠ; শের-এ-বাংলা এ. কে. ফজলুল হক কলেজ; রাঙামাটি কলেজ; চট্টগ্রাম সিটি কলেজ; ত্রিবেণীদেবী ভলােটিয়া কলেজ, রানীগঞ্জ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত; বাংলা একাডেমির স্বেচ্ছাবসর গ্রহণকারী উপপরিচালক; এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রােজেক্টে ইনস্ট্রাকশন্যাল ম্যাটেরিয়ালস ডেভেলপমেন্ট বিষয়ক স্থানীয় শিক্ষা উপদেষ্টা। অনানুষ্ঠানিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড। ১.বাংলাদেশ ও ভারতে বিজ্ঞান বিষয়ক অসংখ্য সেমিনার ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ ও কর্মশালা পরিচালনা॥ ২.বাংলাদেশ রেডিওতে বহুবছর ধরে বিজ্ঞানের ফিচার লেখা ও নানান বিজ্ঞান বিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ ও অনুষ্ঠান পরিচালনা। ৩.বাংলাদেশ টেলিভিশনে বিজ্ঞান বিষয়ক অনুষ্ঠান পরিচালনা ও অংশগ্রহণ। বাংলাদেশের বাংলা ভিশন ও মাছরাঙা ইত্যাদি চ্যানেলে বিজ্ঞান বিষয়ক আলােচনায় অংশগ্রহণ। ৪.সভা-সমিতিতে, সভাপতি, প্রবন্ধ উপস্পক, আলােচক, প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি হিশেবে দায়িত্বপালন। ৫. বাংলাদেশ ও ভারতের প্রতিনিধিত্বশীল সংবাদপত্রে ও সাময়িকীতে বিজ্ঞানবিষয়ক নিবন্ধ রচনা॥
শিক্ষা জীবন
সম্পাদনাকর্মজীবন
সম্পাদনাগ্রন্থ
সম্পাদনাপুরস্কার
সম্পাদনাতিনি ১৪১৮ বঙ্গাব্দে স্বাস্থ্য-বিজ্ঞান-প্রযুক্তি শাখায় আমাদের বনের প্রাণী বইটির জন্য অগ্রণী ব্যাংক শিশু একাডেমী শিশুসাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।[১] এছাড়াও তিনি ২০১২ সালে বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।[২][৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "অগ্রণী ব্যাংক-শিশু একডেমী শিশুসাহিত্য পুরস্কার | Bangladesh Shishu Academy" (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৪ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২০১৩-০৭-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১৮।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা
জীবনী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |