ঢাকা নার্সিং কলেজ
এই নিবন্ধে একাধিক সমস্যা রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
|
ঢাকা নার্সিং কলেজ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা জেলার শাহবাগ থানার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ক্যাম্পাসে অবস্থিত একটি সরকারি নার্সিং কলেজ। এটি ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর পূর্ব নাম ছিল নার্সিং ইনস্টিটিউট, ঢাকা এবং বর্তমান ২০০৮ থেকে এর নাম ঢাকা নার্সিং কলেজ (ডি এন সি)। যা বর্তমানে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় নার্সিং শিক্ষা বিষয়ক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানে হতে স্নাতক পর্যায়ে চার বছর মেয়াদি বি এস সি ইন নার্সিং ও তিন বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি পর্যায়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ডিগ্রি প্রদান করা হয়।[১]
ইতিহাস
সম্পাদনাএই অনুচ্ছেদটি খালি। আপনি এখানে যোগ করে সাহায্য করতে পারেন। |
পাঠক্রম (কোর্স)
সম্পাদনা১. ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন নার্সিং। (চার বছরের কোর্স)
২. ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি। (তিন বছরের কোর্স)
হাসপাতাল ভবন
সম্পাদনা১৯০৪ সালে নবগঠিত পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশের সচিবালয় হিসেবে ভবনটি স্থাপিত হয়। নতুন প্রদেশের স্বল্পস্থায়ী মেয়াদে এটি সচিবালয় হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। ১৯২১ সালে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার যাত্রা শুরু করে, ভবনটির কর্তৃত্ব পায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সেই সময় বিশাল এই ভবনের একপাশে ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার, একাংশে ছিল ছাত্রদের ডরমেটরি এবং বাকি অংশ কলা অনুষদের প্রশাসনিক শাখা হিসেবে ব্যবহৃত হত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেলে তখন পুরো ভবনটিতেই স্থাপিত হয় ‘আমেরিকান বেস হাসপাতাল’। তবে যুদ্ধ শেষে মার্কিনীরা চলে গেলেও ১০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালটি থেকে যায়।
বৃহৎ এ হাসপাতালের ধারণক্ষমতা ২৫০০। তবে এটি প্রতিদিন প্রায় ৩৫০০ রোগিকে অন্তঃবিভাগে চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছে৷ এছাড়া হাসপাতালের বহির্বিভাগ ও বিশেষায়িত ক্লিনিক গুলোতে অনেক রোগী দৈনিকসেবা নিয়ে থাকে।[২]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "ঢাকা নার্সিং কলেজ | বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি | মিডওয়াইফারি | নার্সিং কলেজ ঢাকা | ডিএনসি | ঢাকা | কলেজ অব নার্সিং ঢাকা | বেস্ট নার্সিং কলেজ ঢাকা | টপ নার্সিং কলেজ ঢাকা | বেস্ট প্যারামেডিকেল কলেজ ঢাকা | ডিপ্লোমা প্যারামেডিকেল কোর্স ঢাকা | টপ প্যারামেডিকেল কলেজ ঢাকা"। www.dhakanc.edu.bd। ২০২২-০২-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-২৮।
- ↑ "ঢাকা মেডিকেল কলেজ"। উইকিপিডিয়া। ২০২২-০২-২৭।