ডেম্পো স্পোর্টস ক্লাব
ডেম্পো স্পোর্টস ক্লাব গোয়া ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন পরিচালিত গোয়া পেশাদারি লিগ-এর পাঞ্জিম, গোয়ার একটি দল। পূর্বের সর্বভারতীয় এই দলটি আই-লিগের বিজয়ী দল ছিল। ডেম্পো এসসি প্রথম ভারতীয় ফুটবল ক্লাব , যেটি ২০০৮ সালে এএফসি কাপ টুর্নামেন্টের সেমি-ফাইনালে পৌঁছেছিল।
পূর্ণ নাম | ডেম্পো স্পোর্টস ক্লাব | ||
---|---|---|---|
ডাকনাম | দ্য হোয়াইটস, গোল্ডেন ঈগলস্ | ||
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৬৮ | ||
মাঠ | ডুলার ফুটবল স্টেডিয়াম, মাপুসা, গোয়া | ||
ধারণক্ষমতা | ১০,০০০ | ||
মালিক | ডেম্পো মাইনিং কর্পোরেশন লিমিটেড | ||
সভাপতি | শ্রীনিবাস ডেম্পো | ||
ম্যানেজার | সমীর নাইক | ||
লিগ | আই-লিগ | ||
২০০৭-০৮ | বিজয়ী (প্রথম) | ||
|
ইতিহাস
সম্পাদনা২০১৪-১৫ মৌসুমে আই লিগ থেকে অবনমিত হিসেবে চিহ্নিত হয়। ২০১৫-১৬ আই লিগ দ্বিতীয় ডিভিশন থেকে বিজয়ী হিসেবে ২০১৬-১৭ আই লিগ-এ ফিরে এলেও সালগাঁওকার ও স্পোর্টিং ক্লাব দে গোয়ার সাথে মিলিত ভাবে আই লিগ থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেয়।
খেলোয়াড়
সম্পাদনাপ্রথম দলের স্কোয়াড
সম্পাদনাটীকা: পতাকা জাতীয় দল নির্দেশ করে যা ফিফার যোগ্যতার নিয়মের অধীনে নির্ধারিত হয়েছে। খেলোয়াড়দের একাধিক জাতীয়তা থাকতে পারে যা ফিফা ভুক্ত নয়।
|
|
অবসরপ্রাপ্ত সংখ্যা
সম্পাদনা- 10 – ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র (2004)[১]
সম্মান
সম্পাদনাআন্তর্জাতিক
সম্পাদনা২০০৮ এএফসি কাপ
সম্পাদনানাইজেরিয়ান পেশাদার ফুটবলার রান্টি মার্টিন্স, চিদি এদেহ এবং ব্রাজিলীয় বেটো-এর দুরন্ত পারফরম্যান্সে এই ক্লাবটি সেমিফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছায়।
দলটির প্রশিক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন ডেম্পোর প্রাক্তনী ভারতীয় আরমান্দো কোলাকো।
গ্রুপ পর্বে বাহরাইন পেশাদার ফুটবল ক্লাব আল-মুহাররাক এসসি-কে বাহরাইনের মাঠে ২-১ গোলে হারায়, যারা পরবর্তীতে টুর্নামেন্ট বিজয়ী হয়। এছাড়া সিঙ্গাপুরের লায়ন সিটি সেলার্স এফসি এবং লেবাননের আল আনসার এফসি কে পরাজিত করে।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ""The Last Goal – Remembering Cristiano Junior" at Feverpitch, 5 December 2012"। ১০ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।